প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন

প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন
ছবি: সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন। পাশাপাশি তাদের বেতন ১০ম গ্রেডে উন্নীত হবে বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ।


বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে শিক্ষকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন।


২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেড করার পাশাপাশি গেজেটেড পদমর্যাদা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন উভয় ক্ষেত্রেই প্রবেশ পদে বেতন স্কেল দশম গ্রেড করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে গেজেটেড পদমর্যাদা ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে কার্যকর করতে বলা হয়।


তবে ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি এ বিষয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আপিল খারিজ করে দিয়ে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। হাইকোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগের ওই রায় দীর্ঘ তিন মাসেও কার্যকর না করায় প্রধান শিক্ষকরা আদালত অবমাননার মামলা করেন।


এরপর একই বছরের ২৭ জুন হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ কেন সর্বোচ্চ আদালতের রায় কার্যকর না করে আদালতকে অবজ্ঞা করার অপরাধে বিবাদীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, মর্মে এক মাসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন। এর প্রেক্ষিতে দুই দিন আগের তারিখে সিভিল রিভিউ পিটিশন দায়ের করে মন্ত্রণালয়।


পরবর্তীতে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ চূড়ান্ত শুনানি শেষে সিভিল রিভিউ পিটিশনটি নিষ্পত্তি করে রায় দেন। এর ফলে হাইকোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগের ওই রায় কার্যকর করতে আর কোনো বাধা রইলো না। এদিকে, এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রিটকারী প্রধান শিক্ষকরা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ৩১৫ চরমপন্থী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ৩১৫ চরমপন্থী

স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করলেন সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী ও টাঙ্গাইলের ৩১৫ জন চরমপন্থী। রোববার (২১ মে) দুপুর দেড়টায় সিরাজগঞ্জ র‌্যাব-১২ সদর দপ্তরে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) লাল পাতা ও সর্বহারাসহ বেশ কয়েকটি চরমপন্থী দলের ৩১৫ সদস্য আত্মসমর্পণ করেন।

আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারা জানেন ৮০'র দশক থেকে এই এলাকার কয়েকটি জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ থাকায় সর্বহারা ও চরমপন্থীরা ঘাঁটি তৈরি করে। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ‘সন্ত্রাসের জীবন ছাড়ি, আলোকিত জীবন গড়ি’ স্লোগানে চরমপন্থীরা আলোর পথে ফিরে আসে। প্রধানমন্ত্রী তখন যেমন সবাইকে পুনর্বাসন করেছিলেন, তেমনই প্রধানমন্ত্রী আজকেও আমাকে আসার আগে বলেছেন, আপনারা যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তাদের আর্থিক সহযোগিতা থেকে শুরু করে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।

তিনি বলেন, র‍্যাব নানাবিধ ভালো কাজ করে যাচ্ছে, আস্থা অর্জন করেছে। এ জন্যই চরমপন্থীরা আত্মসমর্পণের জন্য র‍্যাবের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। র‍্যাব আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার পাশাপাশি মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই

শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
শেখ হাসিনা ও জয়


ডেস্ক রিপোর্টঃ

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর আর্থিক অনিয়ম ও অর্থপাচারের প্রমাণ পেয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। লন্ডনের প্রতিনিধির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এফবিআই।

যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের সিনিয়র ট্রায়াল অ্যাটর্নি লিন্ডা স্যামুয়েলস স্পেশাল এজেন্ট লা প্রিভোটের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেখতে পান, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে।

গত ৯ সেপ্টেম্বর এফবিআই-এর একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মানি লন্ডারিং অ্যান্ড লিগ্যাল ইউনিটের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কমিশনের সদর দপ্তরে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে বিপুল পরিমাণ দলিল বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

দুদক কর্মকর্তারা জানান, গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশে ইইউ ডেলিগেশনের হেড অব কো-অপারেশন মাইকেল ক্রেজার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল দুদকের তৎকালীন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে পাচার হওয়া তহবিল প্রত্যাবাসন ও কমিশনের পরিচালন সক্ষমতা বাড়াতে কারিগরি সহায়তা নিয়ে আলোচনা করেন।

শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগও তদন্ত শুরু করেছে দুদক।

সংস্থার কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পকে বলেন, শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) বরাবর পাঠানো হয়েছে।

গত ১৭ ডিসেম্বর দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ৯টি অগ্রাধিকার উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শেখ হাসিনা, জয়, হাসিনার বোন শেখ রেহানা, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে ওঠা ৭০০ কোটি ডলার আত্মসাতের অভিযোগের বিষয়ে পৃথকভাবে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

সূত্র জানায়, বেপজা ও বেজার আওতাধীন নয়টি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, আশ্রয়ণসহ আরও কিছু প্রকল্প।

৭০০ কোটি ডলারের মধ্যে শুধু রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকেই ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাৎ করা হয়েছে। বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী তদন্তে ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকসহ তার পরিবারের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

টিউলিপ ২০১৩ সালে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও অস্ত্র সরবরাহের একটি চুক্তির মধ্যস্থতা করছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছিল।

ব্রিটিশ শ্রমমন্ত্রীর খালা শেখ হাসিনা ২০ বছরেরও বেশি সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং এখন দুর্নীতি দমন কমিশনের বিস্তৃত তদন্তের মুখোমুখি হচ্ছেন। টানা ১৫ বছর শাসনের পর শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে পালিয়ে যান হাসিনা।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তাদের মতে, ২০১৪ সালে 'যুক্তরাষ্ট্র বনাম রিজভী আহমেদের মামলায়' শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম প্রথম নজরে আসে। এফবিআইয়ের তদন্তে জয়ের গুরুতর আর্থিক অসদাচরণের বিষয়টি উঠে আসে।

বিশেষত সজীব ওয়াজেদ জয়ের নামে হংকং এবং কেম্যান দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে নিউ ইয়র্ক, ওয়াশিংটন ডিসি এবং লন্ডন ব্যাংকে অর্থ স্থানান্তরিত করার তথ্য সামনে এসেছে। এফবিআই তাদের লন্ডন প্রতিনিধির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এবং গুরুতর আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের প্রমাণ পেয়েছে।

একজন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বিচার বিভাগের একজন বিশেষ এজেন্ট নিশ্চিত করেছেন, কেম্যান আইল্যান্ড ও হংকংয়ের শেল কোম্পানির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশ থেকে ৩০ কোটি ডলার জমা হয়েছে।

এ বিষয়ে দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, এ ঘটনা অনেকাংশেই সত্য। আমরা ভবিষ্যতে আরও সুনির্দিষ্ট তথ্য পেতে পারি। এ বিষয়ে আমরা পরে সরাসরি কথা বলব।

বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত শ্বেতপত্র অনুযায়ী, কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অবৈধ তহবিল প্রবাহের কারণে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বার্ষিক ১৬ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।

প্রতিবেদন: গ্লোবাল ডিফেন্স কর্প

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

বাংলাদেশে অপপ্রচার রোধে মেটাকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

বাংলাদেশে অপপ্রচার রোধে মেটাকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
ইউনূস ছবি18

ডেস্ক রিপোর্ট:

বাংলাদেশ নিয়ে ফেসবুকে বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার ঠেকাতে মেটাকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার মেটার পরিচালক (মানবাধিকার নীতি) মিরান্ডা সিসন্স প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে এ আহ্বান জানানো হয়।

ড. ইউনূস বলেন, 'ব্যাপক হারে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চলছে এবং আমরা এর ভুক্তভোগী।'

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের অর্জনকে নস্যাৎ করতে কিছু দেশ থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

মেটা পরিচালক সিসন্স প্রধান উপদেষ্টাকে মেটার মানবাধিকার নীতি ব্যাখ্যা করে বলেন, তাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কেউ যেন বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে সেজন্য তারা সতর্ক থাকেন।

প্রধান উপদেষ্টা মেটাকে তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য প্রযুক্তিকে আরও সহজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, 'ফেসবুকের কারণে আপনাদের সম্ভাবনা প্রচুর। তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ফেসবুক ব্যবহার করা যেতে পারে। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর স্বার্থে বাংলাদেশ সরকার ফেসবুকের সঙ্গে যুক্ত থাকবে।'

এ সময় এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সচিব-২ সজীব এম খায়রুল ইসলাম, বাংলাদেশ ও নেপালে মেটার পাবলিক পলিসি প্রধান রুজান সারোয়ার, মেটার অ্যাসোসিয়েট জেনারেল কাউন্সেল নয়নতারা নারায়ণ, মেটার এশিয়া-প্যাসিফিকের মিসইনফর্মেশন প্রধান অ্যালিস বুদিশাত্রিজো উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

সংস্কার ও নির্বাচন দুটো একসঙ্গে চলতে পারে: মির্জা ফখরুল

সংস্কার ও নির্বাচন দুটো একসঙ্গে চলতে পারে: মির্জা ফখরুল
ছবি: সংগৃহীত

সংস্কার ও নির্বাচন একসঙ্গে চলতে পারে এবং এতে কোনো বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার কমিশনগুলো যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে, তা দ্রুত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ, ঐকমত্য ছাড়া কোনো সংস্কার কার্যকর করা সম্ভব নয়।


রবিবার (১৯ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।


জুলাই-আগস্টে নির্বাচন হওয়া নিয়ে সন্দেহের বিষয়ে তিনি বলেন, "সংস্কার চলবে, নির্বাচনও চলবে। নির্বাচনের পর যে সরকার দায়িত্ব নেবে, তারা সংস্কারের কাজ এগিয়ে নেবে। বিএনপির পক্ষ থেকে আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আমরা প্রতিটি প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংস্কার ও নির্বাচন একসঙ্গে চলার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।"


প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতিচারণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, "সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে দায়িত্ব গ্রহণ করে জিয়াউর রহমান আধুনিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার শুরু করেন। তিনি একদলীয় শাসন থেকে বহুদলীয় শাসনব্যবস্থা চালু করেন এবং বদ্ধ অর্থনীতিকে মুক্তবাজার অর্থনীতিতে রূপান্তরের পরিকল্পনা করেন। তার হাত ধরে কৃষি ও শিল্পে বিপ্লব ঘটে।"


মির্জা ফখরুল আরও বলেন, "জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই দল আজ বিভিন্ন বাধা অতিক্রম করে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে।"


তিনি বলেন, "জিয়াউর রহমানের পর তার স্ত্রী খালেদা জিয়া দলের দায়িত্ব নিয়ে বিএনপিকে আরও শক্তিশালী করেছেন। বর্তমানে তিনি অসুস্থ হয়ে লন্ডনে চিকিৎসাধীন। আমরা তার সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করি। তার যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমান এখন দেশকে হাসিনা-ফ্যাসিবাদ মুক্ত করার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।"

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব
ছবি: সংগৃহীত




আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারবো কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। 


শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৭টা ৭ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।


ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারব কিনা, আমাদের চাপ সৃষ্টি করে যেতে হবে যাতে তারা স্বেচ্ছায়, পূর্ণ মর্যাদা ও নিরাপত্তার সাথে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়।


তিনি জানান, বার্মিজ সামরিক জান্তাকে খুশি করার জন্য তথাকথিত ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’র ঘনিষ্ঠ চাটুকার ও কিছু কূটনীতিক রোহিঙ্গাদের জন্য এক নতুন নাম তৈরি করেছিলেন- FDMN, অর্থাৎ 'জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক'। এই শব্দটি আসলে বার্মিজ গণহত্যার মূল আখ্যানকে মেনে নেয়ার একটি কৌশল, যেখানে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্বই অস্বীকার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, রোহিঙ্গারা কোনো 'FDMN' নয়- তারা শতাব্দীপ্রাচীন ইতিহাস, শিল্প ও সংস্কৃতির ধারক একটি জাতি। 'FDMN' শব্দটি ব্যবহার করে তাদের প্রকৃত পরিচয়, সম্মান ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।


প্রেস সচিব আরও বলেন, চীনের কুনমিং শহরে এবং ব্যাংককে অনুষ্ঠিত বিমসটেক (BIMSTEC) শীর্ষ সম্মেলনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে আলোচনা করে, তখন তারা দীর্ঘদিন ধরে নিপীড়নের শিকার জনগোষ্ঠীকে তাদের প্রকৃত পরিচয়ে পরিচিত করে ‘রোহিঙ্গা’ হিসেবে। জান্তার কর্মকর্তারাও শেষমেশ এই পরিচয় স্বীকার করতে বাধ্য হন। আমাদের সঙ্গে বৈঠকে তারাও ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। (আমি নিজে ওই দুটি বৈঠকে উপস্থিত ছিলাম)


রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না যে আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠাতে পারব কিনা। বিশেষ করে রাখাইনে আরাকান আর্মির (এএ) দখল প্রক্রিয়ার ফলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। তবে গত কয়েকদিনে যেটা দেখেছি, তা আমাদের নেতৃত্ব এবং শীর্ষ পর্যায়ের কূটনীতিকদের এক সাহসী ও দৃঢ় অবস্থান। মিয়ানমার জান্তা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে। এখন দরকার টানা কূটনৈতিক চাপ বজায় রাখা, যাতে তারা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, পূর্ণ মর্যাদা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তার সঙ্গে ফিরিয়ে নেয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে ও মাস্ক পরতে অনুরোধ জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। আজ রোববার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের জনসমাগমপূর্ণ স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


এর পরিপ্রেক্ষিতে ঈদ পরবর্তী (ঈদুল আজহার ফিরতি যাত্রা) ট্রেন যাত্রায় সকল যাত্রীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও মাস্ক পরার জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ অনুরোধ করা হয়েছে।


শুক্রবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মামুন অর রশিদের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড–১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। 


২০২২ সাল থেকে দেশে করোনা সংক্রমণ কমতে শুরু করে। পরের বছর থেকে করোনা রোগী শনাক্তের হার নেমে আসে প্রায় শূন্যের কোঠায়। ফলে মাস্ক পড়ার যে বিধি নিষেধ তাও সে সময় তুলে নেওয়া হয়।


এ বছর নতুন করে আবারও চোখ রাঙাচ্ছে অতিসংক্রমণশীল এই ভাইরাস। সম্প্রতি রাজশাহীতে কয়েকজনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। গত সোম ও মঙ্গলবার দুই দিনে জেলাটিতে ২৬টি নমুনার ১৩টিতেই করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে। এ হিসেবে আক্রান্তের হার ৫০ শতাংশ।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

রাজনৈতিক পরিচয়ে গত ১৫ বছরে ৯০ হাজার পুলিশ নিয়োগ

রাজনৈতিক পরিচয়ে গত ১৫ বছরে ৯০ হাজার পুলিশ নিয়োগ
ডিএমপি কমিশনার


ডেস্ক রিপোর্টঃ

গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে ৮০ থেকে ৯০ হাজার সদস্যকে রাজনৈতিক পরিচয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের আগে নানাভাবে তাদের তথ্য যাচাই করা হয়েছে। নিয়োগ পার্থী কোন দলের, তার বাবা কোন দলের, দাদা কোন দলের এবং আরও পূর্বপুরুষ কোন দলের তা খবর নেওয়া হয়েছে। দুই লাখ পুলিশের মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্য এভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন।

তিনি বলেন, এই ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্যকে তো বলতে পারি না ‘গো হোম’ (বাসায় ফিরে যাও)। তবে যারা দুষ্টু, যারা পেশাদারত্বের বাইরে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সাজ্জাত আলী আরও বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যখন পুলিশ ইনঅ্যাক্টিভ হয়ে পড়ে, তখন ঢাকা শহরে ডাকাতি, লুটপাট শুরু হয়। তখন ৮০ বছরের বৃদ্ধও লাঠি নিয়ে পাহাড়া দিয়েছেন। তখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ট্রমার মধ্যে পড়ে যায়। এরপর সদ্যবিদায়ী ডিএমপি কমিশনারসহ অন্যরা পুলিশকে সক্রিয় করতে কাজ শুরু করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা শহরের প্রধান সমস্যা ট্রাফিক। এই শহরে বিপুল সংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। অটোরিকশা যদি বন্ধ না হয় তাহলে ঢাকা শহরের ঘর থেকে বের হলে আর হাঁটার জায়গা থাকবে না। মানুষের মুভমেন্ট বন্ধ হয়ে যাবে।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। ট্রাফিক আইন কেউ মানতে চান না। হকাররা ফুটপাত দখল করে নিয়েছেন। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কাজ শুরু করেছি। ট্রাফিক আইনে দ্বিগুণ হারে মামলা করা হচ্ছে। ঢাকাবাসীর সহযোগিতা ছাড়া ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত হবে না।

ইদানিং ছিনতাইয়ের ঘটনা অহরহ হচ্ছে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিভিন্নভাবে আমাকে জানানো হয়েছে ছিনতাই বেড়েছে। ছিনতাই প্রতিরোধে ডিবি ও থানা পুলিশকে সক্রিয় করা হয়েছে।

তিনি বলেন, চাঁদাবাজি হচ্ছে, কিন্তু সমাজ থেকে প্রতিরোধ করা না গেলে চাঁদাবাজি বন্ধ করা কঠিন। আপনারা কেউ চাঁদা দেবেন না। আমরা পুলিশ জনগণের পাশে থাকবো।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঢাকা মহানগর পুলিশ পেশাদারিত্বের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে বলে মন্তব্য করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এ ঘটনায় আমি ঢাকাসহ দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

তিনি বলেন, ডিএমপির ওই সময়ের অপেশাদার আচরণের কারণে বদলি ও দোষী সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশ

দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশ
ছবি: সংগৃহীত

সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সামনে রেখে আজ থেকে সারা দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বুধবার সকাল থেকে ২২ জানুয়ারি রাত পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৭ জানুয়ারি এবং ডেন্টাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিজিএমই) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে, দেশের ১৯টি কেন্দ্রে একযোগে মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সরকার সব সময় সজাগ রয়েছে। স্বচ্ছতা ও সতর্কতা নিশ্চিত করতে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। এ নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এ বিষয়ে সজাগ থাকবে। সবাইকে এ নির্দেশনা মেনে চলার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

ফের তিন দিনের রিমান্ডে পলক, ইনুসহ ৪ জন অন্য মামলায় গ্রেফতার

ফের তিন দিনের রিমান্ডে পলক, ইনুসহ ৪ জন অন্য মামলায় গ্রেফতার
জুনাইদ আহমেদ পলক ও হাসানুল হক ইনু



পৃথক দুটি হত্যা মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে তিন দিন এবং সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালকে দুই দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত।


পুলিশের পৃথক আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত সোমবার সকালে এ আদেশ দেন।


এছাড়া পৃথক মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) মশিউর রহমানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।


আদালত সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৭টার পর আসামিদের কারাগার থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। সকাল ৯টার দিকে তাদের আদালতের এজলাস কক্ষে তোলা হয়। সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।



জানা যায়, শাহবাগ থানায় দায়ের করা মানিক মিয়া হত্যা মামলায় পলককে আদালতে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে পুলিশ। অপরদিকে আসামিপক্ষ থেকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করে জামিনের আবেদন করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত পলকের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।


মামলার তথ্য অনুযায়ী, গত ৫ আগস্ট ঢাকা মেডিকেলের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মানিক মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।


গত ১৪ আগস্ট গ্রেফতার হন পলক। ৬ মামলায় তার মোট ৩৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে।


এদিকে পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা শামীম মোল্লা হত্যা মামলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব শাহ কামালকে দুই দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।


এর আগে শাহ কামালকে আদালতে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে পুলিশ। অপরদিকে আসামিপক্ষ থেকে রিমান্ডে নেওয়া আবেদন নাকচ করে জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।


রাজধানীর নয়াপল্টনে গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন যুবদল নেতা শামীম মোল্লাকে হত্যার অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৭০৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। এ মামলায় শাহ কামালকে গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।


শাহ কামাল গত ১৭ আগস্ট রাজধানীর মহাখালী থেকে গ্রেফতার হন। পরদিন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০

এসএসএফের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও সরঞ্জাম আধুনিকায়নের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

এসএসএফের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও সরঞ্জাম আধুনিকায়নের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত



স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও সরঞ্জাম আধুনিকায়নের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।


আজ বুধবার সকালে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশেষ করে, গত ৫ আগস্ট এই বাহিনীর কিছু যানবাহন ও সরঞ্জামের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল, যা অল্প সময়ের মধ্যেই কার্যক্ষম করা হয়েছে।


তিনি বলেন, এসএসএফ একটি প্রশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল বাহিনী, যারা আমার ও রাষ্ট্রপতির সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। বিগত ১০ মাসে এসএসএফ দেশে বিদেশে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেছে। আমি এসএসএফ-এর সার্বিক পেশাদারিত্ব এবং আন্তরিকতা নিয়ে সন্তুষ্ট। এজন্য আমি সব সদস্যকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।


তিনি আরও বলেন, এসএসএফ-এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ করার জন্য ধন্যবাদ। প্রতি বছরের মতো এই বছরও এসএসএফ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে। অন্যান্য বাহিনীর তুলনায় একটি ক্ষুদ্র বাহিনী, তবে এর কাজের গুরুত্ব এবং সংবেদনশীলতা অনেক বেশি। এই বাহিনী আমার নেতৃত্বে এবং তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। 


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এসএসএফ বঙ্গভবনসহ আমার বাসস্থান, কার্যালয় এবং সব ধরনের গমনাগমনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এছাড়াও ঢাকার অভ্যন্তরে এবং বাইরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। সম্প্রতি কক্সবাজার ও রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন এবং চট্টগ্রাম বন্দর ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসএসএফ অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে সফলভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। শুধু দেশের অভ্যন্তরেই নয়, দেশের বাইরেও আমার রাষ্ট্রীয় সফরগুলোতে এসএসএফ বিভিন্ন দূতাবাস এবং সংশ্লিষ্ট দেশের প্রটোকল ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে একযোগে কাজ করে সফরগুলো সাফল্যমণ্ডিত করেছে। এছাড়াও বাংলাদেশে আসা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী, পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি ও জাতিসংঘের মহাসচিবের রাষ্ট্রীয় সফরের সামগ্রিক নিরাপত্তা এই বাহিনী অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে। 


বর্তমান বিশ্বে আধুনিক প্রযুক্তি ও তথ্য আদান-প্রদান খুব সহজ হওয়ার কারণে নিরাপত্তা হুমকির ধরন ও প্রকৃতি দ্রুত পরিবর্তনশীল হওয়ার কারণে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া খুবই চ্যালেঞ্জিং বিষয় জানিয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এসএসএফ সুষ্ঠুভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। এসএসএফ নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা হুমকি পর্যালোচনা করবে এবং সেগুলো মোকাবিলা করার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করবে। 


ড. ইউনূস বলেন, সম্প্রতি এসএসএফ যমুনার সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুসংহত করেছে। এসএসএফ একইভাবে এই কার্যালয়েরও সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করবে। এসএসএফ একটি পেশাদার বাহিনী হিসেবে উন্নত প্রশিক্ষণ, উন্নত প্রযুক্তি এবং উন্নত মনোবলের সন্নিবেশে দিন দিন আরো উন্নতি সাধন করবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে

দেশে দুর্ভিক্ষের আলামত দেখা যাচ্ছে: রিজভী

১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থীই পাস করেনি

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫

দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা

আন্দোলনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: বিবিসির প্রতিবেদন

বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক চূড়ান্ত না: অর্থ উপদেষ্টা

শুল্কচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

জুনে ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে

১১

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না: উপদেষ্টা

১২

আওয়ামী লীগের চরিত্র দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া: ড. মঈন খান

১৩

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিন মাদক ব্যবসায়ী নিহত

১৫

কমল এলপি গ্যাসের দাম

১৬

কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেব না: শফিকুল আলম

১৭

দেশে মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

১৮

আগামী নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

১৯

‘জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন’

২০