স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দেশের সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।


মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই পদক বিতরণ করা হয়।


এবছর সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তি দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এরমধ্যে ছয়জনকে মরণোত্তর এই পুরস্কার দেওয়া হয়, তাদের পক্ষে পরিবারের সদস্যরা পুরস্কার গ্রহণ করেন। 


এবার যারা স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন তারা হলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।



পুরস্কারের জন্য মনোনীত একমাত্র জীবিত বিশিষ্ট ব্যক্তি বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর পুরস্কার নেবেন না বলে আগেই জানিয়েছিলেন। শতাধিক গ্রন্থের এই লেখক আজীবন কোনো পুরস্কার গ্রহণ করেননি। তার ব্যক্তিগত এই ভাবনাকে সরকার সম্মান জানায়, তবে তার পুরস্কারের একটি রেপ্লিকা জাতীয় জাদুঘরে রাখা হবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন
ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া রিকশাচালক আল আমিনকে হত্যার পর তার মরদেহ গুমের মামলায় প্রধান আসামি সাবেক রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।


বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে পঞ্চগড় জেলা কারাগার থেকে সুজনকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় আদালত চত্বরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।


এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পঞ্চগড় থানার উপ-পরিদর্শক মানিক মিয়া সুজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিনের জন্য শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক নাহিদা আকতার জুলিয়েট সুজনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।


গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানার একটি মামলায় শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পরে গত বছরের ২ ডিসেম্বর রিকশাচালক আল আমিনকে হত্যার পর মরদেহ গুমের মামলায় পঞ্চগড় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আশরাফুজ্জামান তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর (শোন অ্যারেস্ট) আদেশ দেন।


আদালত সূত্রে জানা যায়, পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে আল আমিন গুম হন। এ ঘটনায় আল আমিনের বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক রেলমন্ত্রী সুজনসহ ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।


আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আদম সুফি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলাটি রহস্যজনক, এখনো ভিকটিমের খোঁজ পাওয়া যায়নি। রহস্য উদঘাটনের জন্যই আসামির রিমান্ড প্রয়োজন ছিল।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

মা হওয়ার পর প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি

মা হওয়ার পর প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি

মডেল ও অভিনেত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া। পিয়া জান্নাতুল নামেই বেশি পরিচিত। এখন তার বড় পরিচয় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। উচ্চ আদালতে আইন পেশায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। এ আইনজীবী-অভিনেত্রী ২০১৪ সালে ভালোবেসে বিয়ে করেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান ফারুক হাসান সামীরকে। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ছেলে সন্তানের মা হন পিয়া জান্নাতুল। এখন তার জীবনের বড় অংশই জুড়ে রয়েছে আদরের সন্তান।

মা দিবস নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে ঢাকা পোস্টের সঙ্গে কথা বলেন এ আইনজীবী মা। তার ভাষায়, ‘মা হওয়ার পর দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেছে। সন্তানকে নিয়ে এখন প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি। আর ভাবি আমি কত ভাগ্যবান।’

পিয়া জান্নাতুল বলেন, বছরের একটি দিন মায়ের জন্য পালন করা হয়। মা নয় মাস সন্তানকে গর্ভে ধারণ করেন। নয় মাস পর যখন সন্তানের জন্ম হয় তখন থেকে মা যত দিন বেঁচে থাকেন তত দিন সন্তানের জন্য দায়িত্ব পালন করে যান। আমার মাও এরকম করেছেন। এই তো কয়েক দিন আগে আমার মা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আচ্ছা আমি কি ভালো মা? এই প্রশ্ন শুনে প্রথমে হকচকিয়ে গিয়েছিলাম। তাকে বললাম, তুমি চমৎকার এবং সবচেয়ে ভালো মা। প্রত্যেক মা সেরা মা। কারণ, প্রত্যেক মা তার সর্বোচ্চ দিয়ে সন্তানের জন্য করে থাকেন। এখন আমার একটা সন্তান আছে। এখন আমি অনুভব করি, আমার কাছে পৃথিবীর সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমার সন্তান। জগতের সবকিছুর চেয়ে আমি আমার সন্তানের ভালো চাই।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি

সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আউটকাম নিয়ে সন্তুষ্ট নয় বিএনপি।  ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট দলটি।


প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যমুনায় পৌনে দুই ঘণ্টা বৈঠক শেষে বেরিয়ে এসে বুধবার দুপুর ২টায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানাননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন। আমরা বলেছি ডিসেম্বর নির্বাচনের কাট অফ সময়।


এখন বিএনপি কী করবে-সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা দলীয় ফোরামে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো।



এর আগে দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বৈঠক শুরু হয়। 


প্রতিনিধি দলে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যরিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এবং মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।


এর আগে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার বিষয়ে আলোচনার জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিএনপি সময় চায় বলে জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।


তিনি বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় চেয়েছে বিএনপি। ড. ইউনূসের সঙ্গে আলোচনার পরই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে দল। নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা কাটাতে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা জরুরি বলেও জানান দলটির প্রভাবশালী এই নেতা।


এদিকে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।


দুই বৈঠকসহ সার্বিক বিষয়ে মঙ্গলবার রাতে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়। লন্ডন থেকে বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 


বৈঠক সূত্র জানায়, এতে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে পৃথক দুই বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হবে, তা ঠিক করা হয়।


সংশ্লিষ্ট নেতারা জানান, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ এবং নির্বাচন ঘিরে বিভ্রান্তি দূর করা নিয়ে আলোচনা করার প্রস্তুতি নিয়ে যান তারা। কিন্তু বৈঠকে সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ ঘোষণা হয়নি। 


এই বৈঠক নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা ছিল। দেশবাসী তাকিয়ে ছিল বৈঠকের আউটকাম নিয়ে। কিন্তু বিএনপি বৈঠকের আউটকাম নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পারেনি। 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

পাপন ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, ২৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পাপন ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, ২৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ছবি: সংগৃহীত




বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি ও সাবেক যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন, তার স্ত্রী রোকসানা হাসান, মেয়ে সুনেয়া রহমান ও রুশমিলা রহমান, ছেলে রাফসান হাসান এবং জামাতা রাকীন আল-মাহমুদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও, তাদের নামে থাকা ২৭টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব হিসাবে মোট ৩৩ কোটি ৭৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা রয়েছে।


রোববার (১৬ মার্চ) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।


দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় দুদকের পক্ষে উপ-পরিচালক সাইদুজ্জামান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেছিলেন। আবেদনে বলা হয়, নাজমুল হাসান পাপন ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। গোপন ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, নাজমুল হাসান পাপন ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে (কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা ছাড়াও অন্যান্য এলাকায়) এবং দেশের বাইরে- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্যান্য দেশে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।


দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, বিসিবির সাবেক সভাপতি এবং সাবেক মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন এবং তার পরিবারের আরও ৫ সদস্যের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল: ইসি সচিব

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল: ইসি সচিব
ছবি: সংগৃহীত



রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং বাংলাদেশ জাতীয় লীগ।


মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।


তিনি বলেন, ১৪৩টি দল আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ২২টি দলের তথ্য মাঠে পর্যালোচনা হয়েছে। এর মধ্যে দুটো দল-এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ তারা নিবন্ধনের জন্য শর্ত পূরণ করেছে।


এর ফলে এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগ দলীয় প্রতীক নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান
ছবি: সংগৃহীত



বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, প্রতিটি কন্যাশিশুর স্বপ্ন পূরণের পথে আমরা রাষ্ট্রকে তার অংশীদার বানাব, বাধা নয়। বাংলাদেশের জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এমন, যেখানে প্রতিটি মেয়ের একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং সুরক্ষা থাকবে। যা যেকোনো পিতা-মাতা তাদের নিজের সন্তানের জন্য কামনা করেন।


শনিবার আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।


প্রতি বছর ১১ অক্টোবর পালিত হয় আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। দিনটি বিশ্বজুড়ে কন্যাশিশুদের অধিকার, স্বপ্ন ও নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে উদ্‌যাপিত হয়। জাতিসংঘের নির্ধারিত ২০২৫ সালের আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের মূল প্রতিপাদ্য হলো, ‘দ্য গার্ল আইএম, দ্য চেঞ্জ আই লিড : গার্ল অন দ্য ফ্রন্টলাইন অব ক্রাইসিস।’ 


আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের দেওয়া স্ট্যাটাসটি নিচে তুলে ধরা হলো।


আজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসে আসুন, আমরা প্রতিটি মেয়ের স্বপ্ন দেখার, শেখার, নেতৃত্ব দেওয়ার, মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকার অধিকার উদযাপন করি। একজন কন্যার বাবা হিসেবে আমি জানি যে, মেয়েদের ক্ষমতায়ন শুধু নীতি নয়- এটি ব্যক্তিগত। বাংলাদেশের জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এমন, যেখানে প্রতিটি মেয়ের একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং সুরক্ষা থাকবে। যা যেকোনো পিতা-মাতা তাদের নিজের সন্তানের জন্য কামনা করেন।


বিএনপি সরকারের রয়েছে জীবন পরিবর্তনের এক ঐতিহ্য এবং সুযোগ পেলে আমরা আরো বেশি কিছু করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা দেখেছি কিভাবে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধিকে একটি শিল্পের চেয়েও বেশি কিছুতে পরিণত করেছিলেন। এটি আশায় পরিণত হয়েছিল। লাখ লাখ নারী কাজে প্রবেশ করেছিলেন। আয়, সম্মান এবং স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন।


তার নেতৃত্বে, বাংলাদেশজুড়ে মেয়েশিশু এবং নারীদের জীবনের উন্নতিকে প্রতিষ্ঠিত করার একক উদ্দেশ্য নিয়ে ‘মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়’ তৈরি করা হয়েছিল।


প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে মেয়েদের শিক্ষা বিশেষ সুবিধা নয়, বরং একটি অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা বিনা মূল্যে ঘোষণা করা হয়েছিল এবং ‘শিক্ষার জন্য খাদ্য, শিক্ষার জন্য নগদ’ কর্মসূচি লাখ লাখ মেয়েকে স্কুলে পাঠাতে সাহায্য করেছিল, পারিবারিক ভাগ্য পরিবর্তন করেছিল, শক্তিশালী সম্প্রদায় গড়ে তুলেছিল, ক্ষমতায়িত নারীদের একটি প্রজন্ম তৈরি করেছিল।


তার পথপ্রদর্শক উদ্যোগ ‘ফিমেল সেকেন্ডারি স্কুল অ্যাসিস্ট্যান্স প্রজেক্ট’ আমাদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মাধ্যমিক শিক্ষায় নারী-পুরুষের সমতা প্রতিষ্ঠা করে এবং বাল্যবিবাহের হার কমিয়ে আনে। এই প্রকল্প পরবর্তী সময়ে কন্যাশিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নের এক বৈশ্বিক আদর্শে পরিণত হয়, যা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশেও অনুসরণ করা হয়েছে। এই সাহসী পদক্ষেপগুলো দেখায়, যা প্রমাণ করে যে যখন প্রশাসন মেয়েদের মর্যাদাকে সম্মান করে এবং তাদের ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করে তখন কী সম্ভব। এগুলো সাহসী পদক্ষেপের দৃষ্টান্ত, যা প্রমাণ করে- যখন কোনো সরকার কন্যাশিশুদের মর্যাদা রক্ষা করে এবং তাদের ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করে, তখন কত কিছুই সম্ভব হয়ে ওঠে।


বিএনপির ভবিষ্যৎ নীতিমালা সম্মান এবং বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে, যার মাধ্যমে:


১. নারী পরিবারের প্রধানদের নামে ‘পরিবার কার্ড’- প্রতিটি পরিবারের প্রধানকে সরাসরি সাহায্য এবং সহায়তা পৌঁছানো নিশ্চিত করা।


২. নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণ, ব্যাবসায়িক প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তা- কারণ অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা কোনো আপসের বিষয় নয়।


৩. মেয়েদের জন্য শক্তিশালী শিক্ষাগত এবং বৃত্তিমূলক সুযোগ- যাতে প্রতিটি মেয়ে, গ্রামে হোক বা শহরে, দক্ষতা অর্জন করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারে।


৪. নারীরা সিদ্ধান্ত গ্রহণের টেবিলে- রাজনীতি, শাসন ও নীতিনির্ধারণে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি। একটি নিরাপদ জাতি এ থেকে কম আশা করতে পারে না।


৫. মর্যাদা এবং স্বাধীনতার সুরক্ষা - মেয়েদের চলাফেরা, কথা বলতে, ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করতে, ভয় ছাড়াই বাঁচতে সক্ষম করা।


৬. পরিবার ও সামাজিক কল্যাণকে মূলনীতি হিসেবে-স্বাস্থ্য, গ্রামীণ ক্ষমতায়ন, সবার জন্য কর্মসংস্থান, বিশেষভাবে নারী ও কন্যাশিশুর ওপর কেন্দ্রিত।


আমরা খালি বাক্যবুলিতে কথা বলি না। আমরা বিশ্বাস এবং অভিজ্ঞতার সঙ্গে, নির্ধারিত লক্ষ্য নিয়ে কথা বলি। প্রতিটি কন্যাশিশুর স্বপ্ন পূরণের পথে আমরা রাষ্ট্রকে তার অংশীদার বানাবো, বাধা নয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

সিএনজি অটোরিকশার জরিমানার সিদ্ধান্ত বাতিল

সিএনজি অটোরিকশার জরিমানার সিদ্ধান্ত বাতিল
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) মিটারের নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি টাকা আদায় করলে জরিমানা বা কারাদণ্ডের নির্দেশনা দিয়েছিল। তবে পরবর্তীতে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে বিআরটিএ এবং সিদ্ধান্তটি বাতিল করে সংস্থাটি।


রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ৪ স্ট্রোক থ্রি-হুইলার যান সম্পর্কিত বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত সাম্প্রতিক নির্দেশনাটি বাতিল করা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করা হয়েছে এবং অবরোধ প্রত্যাহার করে যান চলাচলে কোনো রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।


এর আগে সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সিএনজি চালকদের অবরোধের কারণে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। মিটারের ভাড়া ইস্যুতে সিএনজি চালকরা সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধা দিচ্ছিলেন। রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ১৪ ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অবরোধের খবর পাওয়া যায়।


সরেজমিনে দেখা যায়, অবরোধের কারণে রাজধানীজুড়ে প্রচণ্ড যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে অফিসগামী মানুষ, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। অনেকেই গন্তব্যে পৌঁছাতে দেরি করছেন।


আন্দোলনকারীরা বলছেন, মিটারের ভাড়া বৃদ্ধি এবং মিটারে না চললে জরিমানার আইন বাতিল করতে হবে। বিআরটিএ এ সিদ্ধান্ত বাতিল না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলতে থাকবে।


গত ১০ ফেব্রুয়ারি মিটারের নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি টাকা আদায় করলে চালকদের জরিমানা বা কারাদণ্ডের নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮-এর ৩৫(৩) ধারা অনুযায়ী রুট পারমিটপ্রাপ্ত অটোরিকশাগুলো যেকোনও গন্তব্যে যাত্রী নিতে বাধ্য। চালকরা মিটারের চেয়ে বেশি ভাড়া দাবি বা আদায় করতে পারবেন না। যদি কেউ এই নিয়ম লঙ্ঘন করেন, তাহলে আইনের ৮১ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, ছয় মাসের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। এ ছাড়া চালকের লাইসেন্স থেকে এক পয়েন্ট কেটে নেওয়ার বিধান রয়েছে।


বিআরটিএ’র তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় নিবন্ধিত অটোরিকশা রয়েছে ২০ হাজার ৮৯৪টি। ২০১৫ থেকে ২০২৪ সালের (১০ বছর) মধ্যে সবচেয়ে বেশি অটোরিকশা নিবন্ধন পেয়েছে ২০১৯ সালে। সে বছর নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে ৬ হাজার ৮৩৯টি অটোরিকশা। তার আগের বছর ২০১৮ সালে ৫ হাজার ৬৩৭টি অটোরিকশা নিবন্ধন দেওয়া হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে জাপানের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে জাপানের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত



নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে জাপানের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 


শুক্রবার টোকিওর জেট্রো সদর দপ্তরে জাপান এক্সটারনাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) এবং জাইকা যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ বিজনেস সেমিনার’-এ তিনি এ সহযোগিতা কামনা করেন। 


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বড় বিপদের মধ্যে আছি। আক্ষরিক অর্থেই বাংলাদেশ ১৬ বছরের একটি ভূমিকম্প পার করেছে। সব কিছু ভেঙে পড়েছে। আমরা এখন টুকরো টুকরো করে গুছিয়ে তোলার চেষ্টা করছি।’


জাপানকে বাংলাদেশের বন্ধু আখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘একজন ভালো বন্ধু কঠিন সময়ে পাশে দাঁড়ায় এবং জাপান সেই বন্ধু। আমাদের কাজ হলো অসম্ভবকে সম্ভব করা এবং আপনি আমাদের সঙ্গী ও বন্ধু। এটি বাস্তবে রূপ দিন।’


নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা একটি ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ইতিহাসকে দেখাতে চাই যে এটি সম্ভব হয়েছে, তা-ও নিখুঁতভাবে। অন্য একটি বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন করুন, যাকে আমরা নতুন বাংলাদেশ বলি। তাই আমাদের কাজ হচ্ছে একসঙ্গে সেই নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করা। আপনাদের সহযোগিতায় এটি বাস্তবায়নযোগ্য এবং আমরা ইতিমধ্যে তার ভিত্তি স্থাপন করেছি।’


মাতারবাড়ি উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য জাপানকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটি পিছিয়ে থাকা একটি দেশের অর্থনীতির ভিত্তি গড়ে দিয়েছে। এটি কেবল অর্থ উপার্জনের বিষয় নয়। এটি মানুষের জীবন বদলে দেওয়ার ব্যাপার।’



প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ আরো বহু মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষের জন্য দরজার মতো যেমন নেপাল, ভুটান এবং ভারতের সাতটি উত্তরপূর্ব রাজ্যের মানুষ সমুদ্রের পথ পেতে পারে বাংলাদেশ হয়ে। মাতারবাড়ি হচ্ছে বাকি বিশ্বের জন্য দরজা। আমরা তাদের জন্য এই দরজা খোলা রাখব।’


জাপানের অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্পবিষয়ক পার্লামেন্টারি ভাইস মিনিস্টার তাকেউচি শিনজি বলেন, বাংলাদেশ হলো একটি কৌশলগত বিন্দু যা এশিয়াকে সংযুক্ত করে এবং এই অঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।


তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে জাপান দেশটির উন্নয়নে সহায়তা করে আসছে। অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশকে একটি কৌশলগত অংশীদার হিসেবে দেখতে চায় জাপান সরকার।


জাপান সরকার দক্ষিণ এশিয়ায়, বিশেষ করে বাংলাদেশে, জাপানি কোম্পানিগুলোকে বিনিয়োগে উৎসাহ দিচ্ছে বলেও জানান তাকেউচি ।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জাপানি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করে টেকসই উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে।


বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য মূলত টেক্সটাইল শিল্পভিত্তিক উল্লেখ করে তিনি আরো বিস্তৃত খাতে বিনিয়োগে বৈচিত্র্য আনার আহ্বান জানান।


সভায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম এবং টোকিওস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

‘কমিশন সঠিকভাবে কাজ করলে জুন-জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব’

‘কমিশন সঠিকভাবে কাজ করলে জুন-জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব’
ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সরকারের কিছু লোক বলছেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা কঠিন। কিন্তু কেনো কঠিন হবে? নির্বাচন করতে এতো সময় কেনো লাগবে? যদি নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে কাজ করে, তাহলে জুন-জুলাই মাসের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব।


শুক্রবার (৭ মার্চ) রাজশাহীতে চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আহত ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের শহিদ পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও দোয়া কামনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে আমরা বিএনপি পরিবার।


রিজভী বলেন, নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হলে অন্তবর্তী সরকারের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হবে। আমাদের একটি সংবিধান আছে, তারপরও গণপরিষদ নির্বাচন কেনো? এ ধরনের কথাগুলো মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।


তিনি আরও বলেন, বিএনপি কারও কাছে মাথা নত করে না, এটাই বিএনপির অপরাধ, এটাই খালেদা জিয়ার অপরাধ। শেখ হাসিনা তার ব্যক্তিগত আক্রোশ আদালতের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে শাস্তি দিয়ে মিটিয়েছেন।


তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা একটি লুটেরা দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি হবু চন্দ্র রাজা ও গবু চন্দ্র মন্ত্রীর মতো একটি শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিলেন। শিক্ষার্থীদের হত্যা করে রক্তাক্ত হাত নিয়ে তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছেন। শহিদদের রক্তের সঙ্গে তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।


বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের আগ্রহ নিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেনো? যারা লুটেরা, যারা খুনি, তাদেরকে ভারত আশ্রয় দেয়। শেখ হাসিনার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে একটি তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।


অনুষ্ঠানে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া আহত ও নিহত ১৫ জনকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়। এসময় আমরা বিএনপি পরিবারের আহবায়ক ও উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এহসানুল হক সমাজী উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দিলো ইউরোপের ৩ দেশ

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দিলো ইউরোপের ৩ দেশ
ফিলিস্তিনের ছবি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

অবশেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেন। দেশগুলোর নেতারা জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে এই স্বীকৃতি দেওয়া হবে। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতেই তাদের এই উদ্যোগ। তবে দেশ তিনটির এমন পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল।

নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গহর স্টোর বুধবার (২২ মে) বলেছেন, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ইসরায়েলের সর্বোত্তম স্বার্থ ছিল। আগামী ২৮ মের মধ্যে এই স্বীকৃতি আসতে পারে।

নরওয়ের ঘোষণার পরপরই আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেন, তার দেশও ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।

হ্যারিস বলেন, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও স্পেন ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। আমরা সবাই এখন এই সিদ্ধান্ত কার্যকরে জাতীয়ভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বুধবার বলেছেন, দেশটির মন্ত্রী পরিষদও ২৮ মে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে।

কিছুদিন ধরেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য আয়ারল্যান্ড, স্পেন, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা। সমন্বিতভাবে এই ঘোষণা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয় তারা। দেশগুলোর মতে, মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির জন্য দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান অপরিহার্য।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

১০

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

১১

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

১২

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১৩

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১৪

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১৫

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৬

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৭

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৮

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৯

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

২০