ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি

ঈদুল আজহায় বেসরকারি অফিসেও ১০ দিনের ছুটি
ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকার টানা ১০ দিনের ছুটি ঘোষণা করেছে। বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এই ছুটির আওতায় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে।


জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঈদুল আজহার ছুটির অংশ হিসেবে ১১ ও ১২ জুন (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) সরকারি ছুটি থাকবে। এছাড়া, দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে আগামী ১৭ মে ও ২৪ মে (শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এই ছুটির সময়ে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। তবে ১৭ ও ২৪ মে সব অফিস স্বাভাবিকভাবে খোলা থাকবে।


গতকাল প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ফেসবুক পেজে জানান, মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদুল আজহায় ১০ দিনের ছুটি দেওয়া হয়েছে। এই ছুটির প্রেক্ষাপটে ১৭ ও ২৪ মে অফিস খোলা রাখা হবে।


খবরে জানা গেছে, ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হবে ৫ জুন এবং শেষ হবে ১৪ জুন। এর আগে, ঈদুল ফিতরে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ৯ দিনের ছুটি পালন করা হয়। প্রথমে পাঁচ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হলেও পরে নির্বাহী আদেশে বাড়তি এক দিন যুক্ত করে ছুটি ৯ দিনে উন্নীত করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে গ্লোবাল লেবার মার্কেট কনফারেন্সে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। শ্রমবাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ড. আসিফ নজরুল সৌদি আরব, ওমান ও কাতার সরকারের মন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।


মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এই সফর ও বৈঠকের ফলাফল নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ড. আসিফ নজরুল। তিনি লিখেন, "সৌদি আরবে আমার এবারের সফর ছিল সরকারি, সেখানে কিছু ভালো খবর পেয়েছি। রিয়াদে সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীদ্বয়ের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। কাতার ও ওমানের মন্ত্রীদের সঙ্গেও বৈঠক হয়েছে। সৌদি আরব সেখানে আকামাবিহীন বাংলাদেশিদের বিষয়ে চাকরিদাতাদের দায়-দায়িত্ব আরও কঠোরভাবে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, চাকরির চুক্তি আগেই বাংলাদেশে শ্রমিকদের কাছে পাঠানোর বিষয় বিবেচনা করবে বলেছে, পেশাজীবীদের সার্টিফিকেটের সত্যায়ন বাংলাদেশ থেকেই করবে বলেছে।"


ওমানের বাংলাদেশি প্রবাসীদের প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, "ওমান সেখানকার সকল বাংলাদেশিদের থাকার বৈধতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং দ্রুত বাংলাদেশ থেকে লোক নিবে বলেছে।" কাতারও নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।


ড. আসিফ নজরুল আরও লিখেন, "এখনো পর্যন্ত সব প্রতিশ্রুতিই। তবে সেগুলো আন্তরিক মনে হয়েছে। আমরা বিষয়গুলোর অগ্রগতি যেন হয়, তা নিয়ে ফলো-আপ করবো।"


প্রবাসীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, "প্রবাসে কেউ কেউ আমার কাছে বিমান ভাড়া নিয়ে অভিযোগ করেছেন। এটা আমার মন্ত্রণালয়ের বিষয় না, তবুও আমি বিমান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দু-একদিনের মধ্যে বসবো।"


তিনি আরও লিখেন, "সবশেষে, আপনাদের বহু মানুষের কাছে সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পর্কে ভালো মূল্যায়ন পেয়েছি। তাদের কাজের নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেম দেখে আমারও ভালো লেগেছে। দুই দিনে চারজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী শুধু নয়, তারা আমার সঙ্গে সৌদি আরবের বড় বড় প্রায় ২০টি চাকরিদাতা কোম্পানি ও প্রবাসে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সঙ্গে দুটো মিটিংয়ের ব্যবস্থা করেছে। এগুলো নিয়ে পরে লিখবেন বলেও জানান উপদেষ্টা।"

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নেই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।


আজ রোববার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গো পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।


মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া ইস্যুতে উপদেষ্টা বলেন, দেশে যে ৩ জনকে পাঠানো হয়েছে তাদের কেউ জঙ্গি নয়। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি প্রেস রিলিজও দিয়েছিল। মূলত তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তিনজনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।


তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়ার পুলিশের চিফ যে পাঁচজনকে নিয়ে কথা বলেছেন সেই পাঁচজন দেশে আসেনি। তাদের সঙ্গে আমাদের সরকারি লেভেলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা তদন্ত করে দেখব। তবে বাংলাদেশে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।


মালয়েশিয়ার আইজিপি বাংলাদেশের পাঁচজনকে জঙ্গি সম্পৃক্ততার কথা বলেছেন, এটা কীভাবে দেখছেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, সে দেশের (মালয়েশিয়ার) আইজিপি কী বলেছে আমি জানি না। আমরা অফিসিয়ালি সরকারি লেভেলে কোনো মেসেজ পাইনি। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে যে মেসেজ পেয়েছি সেটা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রেস রিলিজ আপনাদের দেওয়া হয়েছে।


জঙ্গিবাদ নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদের (মিডিয়ার) সহযোগিতায় জঙ্গিবাদ নির্মূল করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনাদের ক্রেডিট অনেক বেশি। গত ১০ বছরে আপনারা জঙ্গিবাদের কোনো তথ্য দিতে পেরেছেন? যখন ছিল তখন দিয়েছেন। এখন নেই তাই দিতে পারেন না।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল
ছবি: সংগৃহীত


বাংলাদেশকে আবার কিভাবে গড়ে তোলা যায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সেই চেষ্টা করছেন বলে জানায় দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 


আজ সোমবার জাতীয় জাদুঘরের সামনে যুবদলের গ্রাফিতি আর্টসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।


জুলাই আন্দোলনে বিএরপির কোনো নেতাই মুচলেকা দেননি জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, গোটা বাংলাদেশ নেমে এসেছিল। জুলাই আন্দোলনে যুবদলের শহীদ ৭৯ জন, ছাত্রদলের ১৪২ জন। যার যা অবদান আছে, তা তাকে দিতে হবে। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে হবে।


বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘কোনো একটি দল বা ছাত্র একা আন্দোলন করেননি, শিশু-বৃদ্ধ সবাই জুলাই অভ্যুত্থানে নেমে এসেছিল। সবার অংশগ্রহণে স্বৈরাচারের বিদায় সম্ভব হয়েছে’।


মির্জা ফখরুল বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মীর চাঁদাবাজি- এটা কি আমরা চেয়েছিলাম? এত তাড়াতাড়ি যদি এসব ঘটে, তবে ভবিষ্যৎ কী? গোটা বাংলাদেশ তরুণদের দিকে তাকিয়ে আছে। হাসিনা পতনের মানুষদের দিকে তাকিয়ে আছে সবাই। কিন্তু দুঃখ হয়, জোর গলায় বলতে পারছি না যে এ দেশ নতুন করে গড়ে উঠবে। দেশ এমন অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে, যাতে ফ্যাসিস্টদের নতুন করে সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে। 


বিএনপি মহাসচিব বলেন, হাসিনার বিচারের তো কিছু দেখতে পেলাম না, এক বছর হয়ে গেল। যারা প্রকাশ্যে হত্যা করল, তাদের কেন গ্রেপ্তার করা হলো না?


সংস্কার ইস্যুতে বিএনপি সব ধরণের সহযোগিতা করছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কারের বিষয়ে সরকারের অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। তবে যতই চাপ তৈরি করে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হোক না কেন, দেশের মানুষ লড়াই করতে জানে। দেশের মানুষ লড়াই করে দেশকে মুক্ত করেছে। তারেক রহমান চেষ্টা করছেন, কিভাবে বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলা যায়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পার্বত্যাঞ্চলে আড়াইশ ক্যাম্প চায় সেনাবাহিনী

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পার্বত্যাঞ্চলে আড়াইশ ক্যাম্প চায় সেনাবাহিনী
ছবি: সংগৃহীত



পার্বত্য চট্টগ্রাম আবার অস্থিতিশীল করে তুলতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ভারতীয় মদতপুষ্ট সশস্ত্র সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা ইউপিডিএফ। ধর্ষণের নাটক সাজিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ নিয়ে পাহাড়ে হামলা চালানো এবং চাঁদাবাজি ও অপহরণের মতো কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েছে সংগঠনটির সদস্যরা। নিরাপত্তা বাহিনীর মতে, পতিত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভারত আবার পাহাড়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলতে চাইছে।


এ পরিস্থিতিতে পাহাড়ে দায়িত্ব পালন করা সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পার্বত্যাঞ্চলে অন্তত আড়াইশ নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপন করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। তাদের যুক্তি, নতুন ক্যাম্প হলে প্রতিটি রুটে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানানো যাবে, অস্ত্রপ্রবাহ বন্ধ হবে এবং চাঁদাবাজি ও অপহরণ বন্ধ করা সম্ভব হবে। রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা ক্যাম্প বৃদ্ধি জরুরি।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।


এসব সেনা কর্মকর্তার দাবি, শান্তিচুক্তির পর ক্যাম্প কমে যাওয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করেছে এবং এখন তারা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। পাহাড়ের সশস্ত্র গ্রুপগুলো গত এক বছরে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা চাঁদা তুলেছে। গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, এর মধ্যে ইউপিডিএফ তুলেছে ১০৪ কোটি টাকা। চাঁদা নেওয়ার তালিকায় রয়েছে সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী, কৃষি, যানবাহন, ঠিকাদার, কাঠ, বাঁশ ও অপহরণ। এর মধ্যে সশস্ত্র গ্রুপগুলো রাঙামাটি জেলা থেকে ২৪৪ কোটি, খাগড়াছড়ি থেকে ৮৬ কোটি এবং বান্দরবান থেকে ২০ কোটি টাকা চাঁদা তুলেছে।


শুধু চাঁদা নয়; অপহরণ ও হত্যার সঙ্গেও জড়িত ইউপিডিএফ। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত ৩৩২ জনকে অপহরণ করে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। এর মধ্যে পাহাড়িরাও ছিলেন। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীকে অপহরণ করার ঘটনা ঘটে। তাদের হাতে ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৮৯ জন হত্যার শিকার হয়েছেন, যাদের মধ্যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য যেমন রয়েছেন, তেমনি সেনাবাহিনীর ১৬ সদস্যও রয়েছেন।


ইউপিডিএফ এবং তাদের সহযোগীরা ভারতের মিজোরামে স্থাপিত ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে বাংলাদেশের ভেতরে নাশকতা চালাচ্ছে। সেনাবাহিনী মনে করে, সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ক্যাম্প স্থাপন অপরিহার্য। বর্তমানে খাগড়াছড়িতে ৯০, রাঙামাটিতে ৭০ এবং বান্দরবানে ৫০টিসহ ২১০টি ক্যাম্প থাকলেও পাহাড়ের ভৌগোলিক বাস্তবতায় তা যথেষ্ট নয়। আরো অন্তত আড়াইশ নতুন ক্যাম্প হলে সন্ত্রাসীরা আর মাথা তুলতে পারবে না।


সশস্ত্র গোষ্ঠীর প্রতি সদয় ছিল হাসিনার সরকার


সেনা সদর বলছে, শেখ হাসিনার আমলে সশস্ত্র গ্রুপগুলোর প্রতি নমনীয় থাকার অলিখিত নির্দেশ ছিল, যার ফলে সন্ত্রাসীরা রাজনৈতিক মদত ও প্রশাসনিক শৈথিল্য কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী হয়। কিন্তু বর্তমান নীতি হলো ‘নো কম্প্রোমাইজ’। অর্থাৎ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো ধরনের আপস বা আলোচনার জায়গা নেই, সরাসরি অ্যাকশনই একমাত্র পথ। কারণ, গোষ্ঠীগুলো কখনো সাধারণ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না; তারা পাহাড়ি ও বাঙালি- উভয় জনগোষ্ঠীকেই জিম্মি করে রেখেছে।


পাহাড়ে দায়িত্ব পালন করা একজন ব্রিগেড কমান্ডার জানান, ইউপিডিএফ ও অন্যান্য সন্ত্রাসী গ্রুপের কার্যক্রম এখন শুধু চাঁদাবাজি বা অপহরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তারা ভারতের মিজোরাম থেকে সরাসরি প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র নিয়ে এসে পাহাড়ে হামলা চালাচ্ছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হলে অতিরিক্ত সেনা ক্যাম্প স্থাপন অপরিহার্য। আমরা মনে করি, কমপক্ষে আড়াইশ নতুন ক্যাম্প প্রয়োজন।


খাগড়াছড়ি জোনের দায়িত্বে থাকা একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল বলেন, যেভাবে মিথ্যা ধর্ষণের নাটক সাজানো হলো, সামনে আরো বড় কোনো ঘটনা ঘটানো হতে পারে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র ঠেকাতে সেনাদের দ্রুত উপস্থিতি জরুরি। কিন্তু বিস্তীর্ণ পাহাড়ি এলাকার অনেক জায়গায় সেনা ক্যাম্প নেই, ফলে সন্ত্রাসীরা ফাঁকফোকর কাজে লাগায়। তাই আমরা আড়াইশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবি তুলেছি।


বান্দরবানে দায়িত্ব পালন করা একজন মেজর জানান, ইউপিডিএফের চাঁদাবাজি ও হত্যাকাণ্ডের তথ্য আমাদের হাতে আছে। তারা ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার প্রত্যক্ষ সহায়তায় চলছে। প্রতিটি রুট আমরা চিহ্নিত করেছি। এখন প্রয়োজন তাৎক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ। নতুন ক্যাম্পগুলো হলে আমরা এক ঘণ্টার মধ্যেই যেকোনো স্থানে অভিযান চালাতে পারব।


রাঙামাটির এক জোন কমান্ডার বলেন, আমাদের হাতে গোয়েন্দা প্রমাণ রয়েছে যে, ইউপিডিএফের অন্তত ছয়টি ক্যাম্প ভারতের মিজোরামে। তাদের লোকজন প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। সীমান্ত পাহাড়ে ক্যাম্প বাড়ানো ছাড়া এ অনুপ্রবেশ ঠেকানো যাবে না। জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সেনা ক্যাম্পের সংখ্যা আড়াইশতে উন্নীত করা জরুরি।


সার্বিক বিষয়ে খাগড়াছড়িতে দায়িত্ব পালন করা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেন, নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপনের বিষয়টি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত। আমরা এখন আমাদের যা পুঁজি আছে, সেগুলো নিয়ে নজরদারি করছি। ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে সাধারণ পাহাড়ি নারী ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সামনে দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির চেষ্টা করছে ইউপিডিএফ। এসব কর্মসূচিতে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশীয় ও স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে ফায়ারিং করা হয়েছে। সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে।


নিরাপত্তা বিশ্লেষক মোহাম্মদ এমদাদুল ইসলাম জানান, পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্তমানে ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসী তৎপরতা, চাঁদাবাজি, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড নতুন মাত্রা পেয়েছে। সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার চাইলে কেন আমরা তা প্রত্যাহার করব? আমরা আমাদের কৌশলে এগিয়ে যাব।


নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শহীদুজ্জামান বলেন, ইউপিডিএফ এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা থেকে প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে, যা আমাদের জন্য শঙ্কার বিষয়। সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় দ্রুত প্রতিক্রিয়া এবং কার্যকর নজরদারি ছাড়া দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা সম্ভব নয়। সে কারণে আড়াইশ নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপন এখন একান্ত জরুরি। এসব ক্যাম্প স্থাপন করা হলে সেনাবাহিনী দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারবে এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম কার্যকরভাবে দমন করা সম্ভব হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

‘ফ্যাসিবাদ আ. লীগের পতনের পর স্বস্তির পরিবেশ বিরাজ করছে’

‘ফ্যাসিবাদ আ. লীগের পতনের পর স্বস্তির পরিবেশ বিরাজ করছে’
ছবি: সংগৃহীত




ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পতনের পর কিছুটা হলেও মুক্তি ও স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হল সংলগ্ন মাঠে বিএনপির বর্ধিত সভায় শোক প্রস্তাব উত্থাপনকালে তিনি এ কথা বলেন।


তিনি বলেন, ‘যারা ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে সাহসিকতার সাথে শেখ হাসিনার নিষ্ঠুর শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদের অনেকেই আজ আমাদের মাঝে নেই। তাদের অনেকেরই কোনো খোঁজ মেলেনি। কতজন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, কতজনকে আয়নাঘরে বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদের কোথায় রাখা হয়েছে, তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। অসংখ্য নেতাকর্মী ও দেশের বিভিন্ন পেশার মানুষ নিখোঁজ হয়েছেন। আমরা তাদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি।’


তিনি আরও বলেন, দীর্ঘ সংগ্রাম ও রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে আজ দলের এই বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সভার শুরুতেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে দলের প্রতিষ্ঠাতা, মহান স্বাধীনতার ঘোষক ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর বিক্রমকে। তিনি ছিলেন বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা, দেশ গঠনের অগ্রদূত এবং জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ন্যায়নিষ্ঠা, সততা ও দেশপ্রেমের এক অনন্য প্রতীক ছিলেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।


তিনি আরও যোগ করেন, ‘যখনই দেশ ও গণতন্ত্র বিপন্ন হয়েছে, জিয়াউর রহমান তখনই আপসহীনভাবে দেশ ও গণতন্ত্রের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।’


বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, গণতন্ত্রের প্রতীক ও গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হচ্ছে। এছাড়া, ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের সময় দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা যারা মৃত্যুবরণ করেছেন, তাদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। আজকের বর্ধিত সভায় তাদের স্মরণে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। এছাড়াও, দেশের বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, সুরকার, গীতিকারসহ যাদের আমরা হারিয়েছি, তাদের সকলের আত্মার শান্তি কামনা করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান
ছবি: সংগৃহীত



কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত ১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, যারা ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি বা অপতৎপরতার চেষ্টা করছে, আইনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে তাদের দমন করা হবে।


বুধবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।


ডিবিপ্রধান বলেন, আমরা রাজধানীতে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারীদের পাশাপাশি তাদের নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদেরও গ্রেফতার করছি। আজকেও ৪৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।


শফিকুল ইসলাম বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা বিভিন্ন উসকানি ও নির্দেশনা দিচ্ছে, তাদের বিষয়ে ডিবি সতর্ক রয়েছে। আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন উসকানি ও নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে তবে রাজপথে তাদের দেখা যায় না। এমনকি একজন নিরীহ রিকশাওয়ালাকে ৫০০ টাকা দিয়ে স্লোগান দিতে বলা হয়েছে, পরে সেই ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ওই রিকশাচালকের কোনো অপরাধমূলক রেকর্ড নেই। এভাবে সাধারণ মানুষকে ব্যবহার করে বিভ্রান্তি তৈরি করার চেষ্টা চলছে, যা ডিবি কঠোরভাবে দমন করছে।


তিনি বলেন, আইনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে এ ধরনের অপতৎপরতা দমন করা হবে। নাগরিকদের অনুরোধ করছি, গুজবে কান না দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করুন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির
ছবি: সংগৃহীত



আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এ এম নাসির উদ্দিন। প্রয়োজনে পুরো নির্বাচনী এলাকার ভোট বন্ধ করে দেওয়ারও নির্দেশনা দেন তিনি। শনিবার (১১ অক্টোবর) চট্টগ্রামে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।


সভায় সিইসি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রিজাইডিং ও রিটার্নিং অফিসারদের উদ্দেশ্যে নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন। প্রিসাইডিং অফিসাররাই কেন্দ্রের প্রধান উল্লেখ করে সিইসি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, নির্বাচনের দিন আপনি হচ্ছেন আপনার কেন্দ্রের চিফ ইলেকশন কমিশনার। আইন আপনাকে পূর্ণ ক্ষমতা দিয়েছে। দরকার হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেবেন। তিনটি কেন্দ্র গোলমাল করলে তিনটিই বন্ধ করে দিন। প্রয়োজনে পুরো আসনের ভোট স্থগিত করা হবে, কিন্তু আইনের শাসন মানতে হবে।


প্রধান নির্বাচন কমিশনার আশ্বস্ত করে বলেন, ইনশাআল্লাহ, নির্বাচন কমিশন আপনাদের পাশে আছে, পুরো ফুল সাপোর্ট দেবে। তবে শর্ত একটাই আপনাদের নিরপেক্ষ থাকতে হবে। সিইসি বলেন, একটি সফল নির্বাচন করতে হলে সমন্বয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রিসাইডিং অফিসার, রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় থাকতে হবে।


তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনে একটি সেন্ট্রাল ইমারজেন্সি রেসপন্স সেল গঠন করা হচ্ছে, যাতে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সরাসরি যোগাযোগ করা যায়।


সিইসি আরও বলেন, প্রিসাইডিং অফিসাররা মূলত শিক্ষক বা বেসামরিক কর্মকর্তা। তাদের অনেকেরই ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে অভিজ্ঞতা নেই। তাই প্রশিক্ষণে জরুরি পরিস্থিতি সামাল দেয়ার অনুশীলন থাকতে হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর মধ্যেও এ অভিজ্ঞতার ঘাটতি আছে, তবে তারা এখন জোরেশোরে ট্রেনিং নিচ্ছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের অপরাধে ৭ বছর সাজা হতে পারে খায়রুল হকের: অ্যাটর্নি জেনারেল

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের অপরাধে ৭ বছর সাজা হতে পারে খায়রুল হকের: অ্যাটর্নি জেনারেল
ছবি: সংগৃহীত



তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় লেখা থেকে শুরু করে স্বাক্ষর করা পর্যন্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এর জন্য খায়রুল হকের ৭ বছর সাজা হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি নিয়ে ব্রিফিংকালে এমনটা জানান তিনি।


অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, এই রায় লেখা থেকে শুরু করে স্বাক্ষর করা পর্যন্ত আইনি পরিক্রমায় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক যে অপরাধ করেছেন, সে অপরাধ দণ্ডবিধির ২১৯ ধারায় একটি সুনির্দিষ্ট অপরাধ। এর জন্য সর্বোচ্চ ৭ বছরের সাজা হতে পারে।


তিনি বলেন, উনি (খায়রুল হক) জানতেন একটা জাজমেন্ট প্রনাউন্সম্যান্টের পর সেই জাজমেন্ট একমাত্র রিভিউ ফোরামে পরিবর্তন করা যাবে। এরপরও ক্ষমতা না থাকলেও রায় বদলেছেন, এটা অপরাধ। আমরা এটা আদালতের নজরে আনবো।


অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, খায়রুল হকের দেয়া রায় বাতিল হলে দেশের গণতন্ত্র সুসংহত করার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত হবে। আপিলে আমাদের প্রার্থনা থাকবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে যে রায় হয়েছে, সেই রায় বাতিল করে বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন করে দেয়া।


এর আগে বুধবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে আগামী ২১ অক্টোবর এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। দুপুরে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৭ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই দিন ধার্য করেন।


তারও আগে সকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে দ্বিতীয় দিনের রিভিউ শুনানিকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে দিয়ে সাময়িক সমাধান দিতে চায় না আপিল বিভাগ। এ নিয়ে কার্যকর সমাধান চায়, যাতে এটা বার বার বিঘ্নিত না হয়। এ সময় তিনি প্রশ্ন তোলেন যদি তত্ত্বাবধায়ক ফিরিয়ে দেই তবে এটি কবে থেকে কার্যকর হবে?


অন্যদিকে শুনানিতে রায়ের পর কীভাবে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে আপিল বিভাগ জানতে চাইলে নতুন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আপিল বিভাগ পর্যবেক্ষণ দিতে পারে বলে মন্তব্য করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। সকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে রিভিউ শুনানিতে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন উঠলে, এর উত্তর দিতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে অনুরোধ করেন প্রধান বিচারপতি।


এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, গেল দেড় দশকে দেশের মানুষ শাসিতের পরিবর্তে শোষিত হয়েছে নানাভাবে। মানুষ গুম, খুন, বিচার বহির্ভূত হত্যা ও রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হয়েছে। এগুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যেসব সিস্টেম ছিল সেগুলো ধ্বংস করা হয়েছে এবং মানুষ বিচার পায়নি। যার কারণে এই গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। আর সেই রাজপথ থেকেই নির্ধারিত হয়েছে কে প্রধান বিচারপতি হবেন আর কে সরকার প্রধান হবেন। জনগণের এই ক্ষমতাকে কোনোভাবেই অবজ্ঞা করার সুযোগ নেই। এসব অবজ্ঞা করলেই বিপ্লবের সৃষ্টি হয়। এ সময় ’৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটও তুলে ধরেন তিনি।


তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন।


পরবর্তীতে ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনে করা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে তা বাতিল করে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ঘোষিত রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপসহ বেশকিছু বিষয়ে আনা পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাস হয়। এরপর ২০১১ সালের ৩ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।


এদিকে গত ১৭ ডিসেম্বর বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি-সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

সারাদেশে আরও ২১২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত

সারাদেশে আরও ২১২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অব্যাহতভাবে বাড়ছে। বিশেষত, বরিশাল ও ঢাকায় এর প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২১২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময়ে কোনো ডেঙ্গুরোগী মারা যায়নি।


আজ বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৩৩ জন, খুলনা বিভাগ ১২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) একজন রয়েছেন।


গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৮৯ ডেঙ্গুরোগী। এ নিয়ে চলতি বছরে মোট ছাড়পত্র পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৬৯৮ জন।


গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছয় হাজার ৬৭৮ জন। তাদের মধ্যে ৫৯ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৭ শতাংশ নারী। এসময়ে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩০ জন।


২০২৩ সালে সারাদেশে ডেঙ্গুতে এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫৭৫ জনের এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০

সময় বাড়ল এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের

সময় বাড়ল এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের
ছবি: সংগৃহীত

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতে মাত্র ১০ দিন বাকি। আগামী ২৬ জুন (বৃহস্পতিবার) থেকে সারাদেশে একযোগে শুরু হবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। পরীক্ষার ঠিক আগমুহূর্তে ফরম পূরণের সুযোগ বাড়িয়েছে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।


সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়সীমা বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস. এম. কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় ১৮ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সোনালী সেবার মাধ্যমে ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখও ১৯ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে।


বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের কাজ শেষ করতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। এই সময়সীমার পর কোনোভাবেই ফরম পূরণের আবেদন গ্রহণ করা হবে না।


বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির তথ্য অনুযায়ী, এবার সারাদেশের ৯ হাজার ৩১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেবে। ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হবে ২৬ জুন থেকে যা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এরপর ১১ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‘নির্বাচনী পোস্টার না সরালে আমরা কঠোর হব’

১৩ নভেম্বরের লকডাউন নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই: ডিবি প্রধান

এখনই পে কমিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, একটু সময় লাগবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভারতে হাসিনার সঙ্গে গোপন বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন যারা

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১২ জন নিহত : পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা

ঢাকায় তিন বাস ও এক প্রাইভেটকারে আগুন

১০

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১

ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হতে নির্বাচন অফিসে আসিফ মাহমুদ

১২

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী আবারও নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৩

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে: গভর্নর

১৪

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : উপদেষ্টা আসিফ

১৫

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৬

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

১৭

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

১৮

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

১৯

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০