উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করতে হবে: শেখ হাসিনা

উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করতে হবে: শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রীর ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হলে দেশের অর্থনীতি কতটা চাঙ্গা হবে এবং স্থানীয়রা কতটা উপকৃত হবে তা বিবেচনায় নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমাদের প্রথমে ভাবতে হবে ফলাফল কি হবে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে একটি প্রকল্প নেওয়ার পরে জনগণ কতটা উপকৃত হবে। আমাদের দেশের উন্নয়ন এমনভাবে করতে হবে যাতে আমাদের সক্ষমতা বাড়বে এবং অন্যের উপর নির্ভরশীলতা কমবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১ বিনির্মাণে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কার্যক্রমের রূপরেখা সংক্রান্ত উপস্থাপনা অবলোকনকালে এ কথা বলেন।

রূপরেখা প্রত্যক্ষ করার পর, প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এড়াতে এবং প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে অগ্রাধিকার দিতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম সাখাওয়াত মুন এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে দেশের কতটা উন্নয়ন হবে এবং মানুষ কতটা উপকৃত হবে তা আপনাদের বিবেচনা করতে হবে। দ্রুত কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে বলে দেশবাসী এর সুফল পাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা একটি লক্ষ্য নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর তার সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার ছিল জনগণের জন্য খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

তিনি বলেন, গবেষণার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির করে আমরা সফলভাবে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। তার সরকার রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিল এবং উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি লাভের মধ্যদিয়ে সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছে। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট দেশে রূপান্তর করা। আমরা সেই রূপকল্প বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।

এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

জুবায়ের ও সাদপন্থি সবাইকে মাঠ ছাড়ার নির্দেশ, ইজতেমার ময়দান থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণে

জুবায়ের ও সাদপন্থি সবাইকে মাঠ ছাড়ার নির্দেশ, ইজতেমার ময়দান থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণে
ছবি: সংগৃহীত

সরকারের নির্দেশে মাওলানা জুবায়ের ও মাওলানা সাদের অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমার মাঠ ছাড়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সরকার ধর্মীয় স্বার্থে উস্কানিমূলক বক্তব্য থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, কামারপাড়া, আবদুল্লাহপুর, উত্তরা, এবং তুরাগ নদীর দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইজতেমা মাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনায় পরিস্থিতি সামাল দিতে সাদপন্থিরা মাঠ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান রেজা আরিফ।


তিনি বলেন, সরকার সতর্ক করে দিয়েছে যে, দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। সংঘর্ষ এড়াতে সরকারের অনুরোধে সম্মান জানিয়ে উভয় পক্ষকে মাঠ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাঠের নিয়ন্ত্রণ সরকার নিজ হাতে নেবে এবং কোনো পক্ষকেই সেখানে অবস্থান করতে দেওয়া হবে না।


এর আগে, বুধবার ভোরে টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। তারা হলেন—কিশোরগঞ্জের বাচ্চু মিয়া (৭০), বগুড়ার তাইজুল ইসলাম (৬৫) এবং ঢাকার বেলাল (৬০)। সংঘর্ষে আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমার প্রস্তুতি নিতে সাদ অনুসারীরা মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করলে জুবায়েরপন্থিদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। মঙ্গলবার রাত তিনটার পর সাদপন্থিরা কামারপাড়া ব্রিজ পার হয়ে মাঠে প্রবেশ করে। এসময় জুবায়েরপন্থিদের বাধা উপেক্ষা করে তারা বিদেশি নিবাসের গেট খুলে মাঠে ঢোকে এবং সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।


পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারের উপদেষ্টারা একটি জরুরি বৈঠক করেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, তথ্য উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং ধর্ম উপদেষ্টা আ ক ম খালিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।


সরকারের এই সিদ্ধান্ত উভয় পক্ষের সংঘর্ষ এড়াতে এবং ইজতেমার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে নেওয়া হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের নিঃশর্ত ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের নিঃশর্ত ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘ


আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ফিলিস্তিনের গাজায় নিঃশর্ত ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস করেছে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার ইউএনআরডব্লিউএ’র সমর্থনেও আলাদা প্রস্তাব পাস হয়েছে। ইসরায়েল আইন করে এই সংগঠনকে তাদের দেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) পাস হওয়া ওই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গাজা ভূখণ্ডে অবিলম্বে নিঃশর্তে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে হবে। কর্মকর্তাদের মতে, গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধের ফলে গাজায় ৪৪ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

এই প্রস্তাবকে অবশ্যপ্রতীকী পদক্ষেপ মনে করা হচ্ছে, কারণ ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র তা খরিজ করে দিয়েছে। আর ইসরায়েলের ওপর এই প্রস্তাব মানার কোনো আইনি বাধ্যবাধকতাও নেই। তবে রাজনৈতিক দিক থেকে দেখতে গেলে এর একটা চাপ আছে। কারণ, এতগুলো দেশ যখন কোনো প্রস্তাবে সমর্থন দেয়, তখন তাকে পুরো বিশ্বের মত প্রকাশ বলে বিবেচনা করা হয়।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য ছিল, গাজায় ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করার শর্তে যুদ্ধবিরতি হতে পারে। না হলে হামাস ওই বন্দিদের মুক্তি দেবে না। যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাম্বাসেডর রবার্ট উড বলেছেন, এই প্রস্তাবের ভাষা ভুল ও লজ্জাজনক।

বুধবার যুদ্ধবিরতির ওই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয় ১৫৮টি দেশ। বিপক্ষে ভোট পড়ে ৯টি। আর ১৩টি দেশ ভোটদান থেকে বিরত থাকে। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অবিলম্বে নিঃশর্তে, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে হবে। বন্দিদের নিঃশর্তে মুক্তি দিতে হবে।

এদিন সাধারণ পরিষদে আরেকটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সেখানে ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের নিয়ে জাতিসংঘের সংগঠন ইউএনআরডব্লিউএ নিয়ে এই প্রস্তাবের পক্ষে ১৫৯টি দেশ ভোট দেয়, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র-সহ সাতটি দেশ এর বিরুদ্ধে ভোট দেয়। ১১টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে।

এই প্রস্তাবে ইউএনআরডব্লিউএ নিয়ে ইসরায়েলের আইনের নিন্দা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ইসরায়েল যেন ইউএনআরডব্লিউএ-কে যথাযোগ্য মর্যাদা দেয় এবং তাদের কাজে যেন কোনও বাধা না দেয়।

এই প্রস্তাব পাস করার আগে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অনেকেই তাদের ভাষণে ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানায়।

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের দূত রিয়াদ মানসুর বলেন, গাজা এখন যন্ত্রণার ক্ষতচিহ্ন হয়ে আছে। স্লোভেনিয়ার দূত বলেছেন, গাজা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। আলজেরিয়ার ডেপুটি অ্যাম্বাসেডার বলেছেন, ফিলিস্তিনের দুরবস্থা নিয়ে চুপ করে থাকার জন্য বিশ্বকে বড় মূল্য দিতে হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশ

দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশ
ছবি: সংগৃহীত

সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সামনে রেখে আজ থেকে সারা দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বুধবার সকাল থেকে ২২ জানুয়ারি রাত পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৭ জানুয়ারি এবং ডেন্টাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিজিএমই) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে, দেশের ১৯টি কেন্দ্রে একযোগে মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সরকার সব সময় সজাগ রয়েছে। স্বচ্ছতা ও সতর্কতা নিশ্চিত করতে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। এ নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এ বিষয়ে সজাগ থাকবে। সবাইকে এ নির্দেশনা মেনে চলার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি হবে: উপদেষ্টা

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি হবে: উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে।


আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে সচিবালয়ের সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ তথ্য জানান।


তিনি বলেন, "আগুন লাগে সচিবালয়ের ষষ্ঠ তলায়। ফায়ার সার্ভিস রাত ১টা ৫২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় এবং ১টা ৫৪ মিনিটে কাজ শুরু করে। সকাল ৮টা ৫ মিনিটে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে। এই ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের একজন সদস্য শাহাদাত বরণ করেছেন। তিনি সচিবালয় থেকে একটি পাইপ বের করার সময় একটি ট্রাকের ধাক্কায় আহত হন এবং পরে মারা যান। তার সঙ্গে আরও দুই থেকে তিনজন আহত হয়েছেন, তবে তারা সবাই বর্তমানে সুস্থ আছেন।"


উপদেষ্টা আরও জানান, "আগুনটি ষষ্ঠ তলায় লেগে ওপরের দিকে ছড়িয়েছে, তবে নিচে নামেনি। এই ঘটনার তদন্তে হাই পাওয়ারের একটি কমিটি গঠন করতে কেবিনেট সচিব এবং স্বরাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।"


প্রসঙ্গত, বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৫২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। আগুনের তীব্রতা বাড়ায় পর্যায়ক্রমে ১৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে। অবশেষে সকাল ৮টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।


আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সহযোগিতা করে। প্রাথমিক পর্যায়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয় এবং পরে সচিবালয় এলাকায় বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: আইনজীবী শিশির মনির

১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: আইনজীবী শিশির মনির
ছবি: সংগৃহীত

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে অধস্তন আদালতের বিচারকরা সরকারের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছেন এবং স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে অক্ষম, বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।


গত বৃহস্পতিবার, হাইকোর্টে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি ও ছুটি মঞ্জুরিসহ) রাষ্ট্রপতির উপর ন্যস্ত থাকাকে কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানিয়ে জারি করা রুলের শুনানির সময় এই মন্তব্য করেন শিশির মনির।


এদিন, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এই রুলের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।


শিশির মনির আরও বলেন, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে অধস্তন আদালতের বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েন এবং তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। বিচারকদের ওপর এমন চাপ রয়েছে যে, তাদের রাতে কোর্ট বসিয়ে সাজা দিতে বাধ্য করা হয়েছে, এবং সরকারের পছন্দের আদেশ না দেওয়ার কারণে অনেক বিচারককে পদবিন্যাস করে বান্দরবানে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতিতে অনেক বিচারককে কষ্টে চোখের পানি ফেলতে দেখা গেছে।


তিনি যুক্ত করেন, এই অনুচ্ছেদটি অপসারণ করা হলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয়ের স্বপ্ন পূরণ হবে।


এছাড়া, ২৭ অক্টোবর হাইকোর্টে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বর্ণিত অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিষয়টি কেন অসাংবিধানিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছিল। এর আগে, ২৫ আগস্ট এই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়। রিটে দাবি করা হয়, অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ এবং শৃঙ্খলাবিধির দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির উপর ন্যস্ত থাকলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয়।


রিট আবেদনকারীদের মধ্যে ছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, মো. আসাদ উদ্দিন, মো. মুজাহিদুল ইসলাম, মো. জহিরুর ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, শাইখ মাহাদী, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আমিনুল ইসলাম শাকিল এবং যায়েদ বিন আমজাদ।


রিট আবেদনে আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও পার্লামেন্টারি অ্যাফেয়ার্স বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব এবং সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারকে বিবাদী করা হয়।


রিটে ২০১৭ সালে প্রণীত বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (ডিসিপ্লিনারি) রুলসের সাংবিধানিক বৈধতাও চ্যালেঞ্জ করা হয়। রিটে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা এবং ২০১২ সালের সুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।


রিট আবেদনে আরও বলা হয়:


১. বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। ১১৬ অনুচ্ছেদ এটি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, এবং একইসাথে বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি বাস্তবায়ন কার্যত আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে।


২. সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী বিলুপ্ত হয়েছে, পঞ্চম সংশোধনী অসাংবিধানিক ঘোষিত হয়েছে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীতে ১১৬ এর বিধান বহাল রাখা হয়েছে, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং আইনের শাসনের পরিপন্থি।


৩. পৃথক সচিবালয় না থাকার কারণে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে থাকা অধস্তন আদালতের বিচারকরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন না।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

আগরতলায় হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, আটক ৭

আগরতলায় হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, আটক ৭
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন


আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ‘হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি’র হামলা, ভাঙচুর ও জাতীয় পতাকায় আগুন দেওয়ার ঘটনায়  এখন পর্যন্ত ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া, এ ঘটনার কারণে ত্রিপুরা সরকার মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে ও এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এদিকে, ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম মুরং এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ত্রিপুরা সরকার তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করার পাশাপাশি একজন সহকারী কমান্ড্যান্ট পদমর্যাদার কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করেছে। ত্রিপুরা পুলিশের শীর্ষ এক কর্মকর্তা জানান, সোমবারের ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার ও এই তদন্তভার পড়েছে সাউদার্ন রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেলের (ডিআইজি) ওপর।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, ৩ জন সাব-ইন্সপেক্টর দিলু জমাতিয়া, দেবব্রত সিনহা ও জয়নাল হোসেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাছাড়া সহকারী কমান্ড্যান্ট (ডিএসপি পদমর্যাদার কর্মকর্তা) কান্তি নাথ ঘোষকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ৪ পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্বে অবহেলার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।সারারাত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন কার্যালয়ে নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জড়িত থাকার বিষয়ে প্রাথমিক তদন্ত শেষে গ্রেফতারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারের প্রতিবাদে আয়োজিত এক বিক্ষোভ মিছিল থেকে প্রায় ৫০ জন ব্যক্তি বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের ভেতরে প্রবেশ করে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করেন। ঘটনার পরপরই ঢাকা এর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়।

ঢাকার অভিযোগ, স্থানীয় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় ছিল না ও এই ঘটনা মিশনের কর্মীদের মধ্যে গভীর নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি তৈরি করেছে। সেই সঙ্গে নয়াদিল্লিকে ‘তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ’ নেওয়ার আহ্বান জানায় বাংলাদেশ।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবশ্য প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, এই ঘটনা গভীরভাবে দুঃখজনক। কূটনৈতিক এবং কনস্যুলার সম্পত্তি কোনোভাবেই লক্ষ্যবস্তু হওয়া উচিত নয়। ভারত সরকার বাংলাদেশ হাইকমিশনের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নিচ্ছে।

এর আগে সোমবার দুপুরে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে হামলার ঘটনা ঘটে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদসহ ভারতের বিভিন্ন ডানপন্থি সংগঠনের শতাধিক সদস্য এই হামলা চালায়। সেসময় কিছু লোক জোর করে হাইকমিশন চত্বরে প্রবেশ করেন ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করেন।

পুলিশ দ্রুত হামলাকারীদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ গোয়েন্দা বিভাগের মহাপরিচালক অনুরাগ ও দক্ষিণাঞ্চলীয় রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল কৃষ্ণেন্দু চক্রবর্তী সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ হাইকমিশন পরিদর্শন করেন ও মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। গোয়েন্দা বিভাগের ডিরেক্টর জেনারেল ও ডিআইজি বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন। এরই মধ্যে কার্যালয়ের চারপাশে ত্রিপুরা পুলিশের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রতিবাদে অনেক মানুষ আগরতলার গান্ধী মূর্তির পাদদেশে জড়ো হয়েছিলেন ও শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলেন। কিন্তু কিছু যুবক হঠাৎ করেই আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ চলতে পারে, তবে এ ধরনের আচরণ মোটেও কাম্য নয়।

এদিকে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভের সংখ্যা বাড়ার পর বাংলাদেশ হাইকমিশন ও এর উপ-সহকারী হাইকমিশনগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। কূটনৈতিক এবং কনস্যুলার সম্পত্তি কোনো অবস্থাতেই লক্ষ্যবস্তু হওয়া উচিত নয়। সরকার দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং দেশের অন্যান্য উপ-সহকারী হাইকমিশনগুলোর নিরাপত্তা বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

মা হওয়ার পর প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি

মা হওয়ার পর প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি

মডেল ও অভিনেত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া। পিয়া জান্নাতুল নামেই বেশি পরিচিত। এখন তার বড় পরিচয় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। উচ্চ আদালতে আইন পেশায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। এ আইনজীবী-অভিনেত্রী ২০১৪ সালে ভালোবেসে বিয়ে করেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান ফারুক হাসান সামীরকে। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ছেলে সন্তানের মা হন পিয়া জান্নাতুল। এখন তার জীবনের বড় অংশই জুড়ে রয়েছে আদরের সন্তান।

মা দিবস নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে ঢাকা পোস্টের সঙ্গে কথা বলেন এ আইনজীবী মা। তার ভাষায়, ‘মা হওয়ার পর দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেছে। সন্তানকে নিয়ে এখন প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করি। আর ভাবি আমি কত ভাগ্যবান।’

পিয়া জান্নাতুল বলেন, বছরের একটি দিন মায়ের জন্য পালন করা হয়। মা নয় মাস সন্তানকে গর্ভে ধারণ করেন। নয় মাস পর যখন সন্তানের জন্ম হয় তখন থেকে মা যত দিন বেঁচে থাকেন তত দিন সন্তানের জন্য দায়িত্ব পালন করে যান। আমার মাও এরকম করেছেন। এই তো কয়েক দিন আগে আমার মা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আচ্ছা আমি কি ভালো মা? এই প্রশ্ন শুনে প্রথমে হকচকিয়ে গিয়েছিলাম। তাকে বললাম, তুমি চমৎকার এবং সবচেয়ে ভালো মা। প্রত্যেক মা সেরা মা। কারণ, প্রত্যেক মা তার সর্বোচ্চ দিয়ে সন্তানের জন্য করে থাকেন। এখন আমার একটা সন্তান আছে। এখন আমি অনুভব করি, আমার কাছে পৃথিবীর সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমার সন্তান। জগতের সবকিছুর চেয়ে আমি আমার সন্তানের ভালো চাই।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

এরা ডামি সরকার বলেই সামান্য ফু দিতেই উড়ে গেছে: জামায়াতের আমির

এরা ডামি সরকার বলেই সামান্য ফু দিতেই উড়ে গেছে: জামায়াতের আমির
ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, স্বৈরশাসকরা একবার ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আর ফিরে আসে না। আওয়ামী লীগের যুগের শেষ সময় এসে গেছে। তিনি বলেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে দেখা গেছে, একবার পালিয়ে যাওয়া স্বৈরশাসকরা আর ফিরে আসতে পারেনি। এরা মূলত ডামি সরকার। সামান্য ধাক্কাতেই ভেঙে পড়ে।’


সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের বড়মাঠে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক বেলাল উদ্দীন প্রধানের সভাপতিত্বে এই কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।


ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছিল, আর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল কথিত ‘মিডনাইট নির্বাচন’। তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনও ছিল একটি প্রহসন।


তিনি অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ বারবার হুংকার দিচ্ছে যে তারা আবার ফিরে আসবে এবং আগের মতো ক্ষমতা দখল করবে। কিন্তু জনগণ তাদের এসব ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলেছে।


জামায়াত আমির আরও বলেন, বিগত সময়ের শাসকরা জনগণের আমানতের প্রতি বিশ্বস্ত ছিলেন না। তারা জনগণের সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন, চুরি-ডাকাতি ও লুটপাট করেছেন এবং সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।


প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ভারত যেন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অশান্তির কারণ না হয়। ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে বাংলাদেশে সংগঠিত অপরাধগুলোর তদন্তের ভিত্তিতে শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবিও জানান তিনি।


তিনি আরও অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের বিপদের মুখে ফেলে দিয়ে ইসলামপন্থীদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছে।


ঠাকুরগাঁওয়ের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে মেডিকেল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এটি বৈষম্যের প্রমাণ। আগামী পরিকল্পনা কমিশনে ঠাকুরগাঁওয়ের জন্য একটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে।


সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, মাওলানা আব্দুল হালিম, শিবিরের সাবেক সভাপতি দেলাওয়ার হোসেন, জেলা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা আব্দুল হাকিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

সিরিয়ায় ৭৫টি ঘাঁটিতে বিমান হা’মলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

সিরিয়ায় ৭৫টি ঘাঁটিতে বিমান হা’মলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
বিমান হামলা


আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

সিরিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ৭৫টি ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় রোববার (৮ ডিসেম্বর) এসব হামলা চালানো হয়। মার্কিন সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, আইএসের শীর্ষ নেতা, সহযোগী এবং বিভিন্ন ক্যাম্প লক্ষ্য করে এসব হামলা চালানো হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, বি-৫২, এফ-১৫ এবং এ-১০ সহ একাধিক মার্কিন বিমান ৭৫টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।

সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশটির বিভিন্ন স্থানে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্র।

দেশটিতে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অভিযানের মুখে ব্যক্তিগত বিমানে করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন বাশার আল-আসাদ। বিশ্লেষকরা বলছেন, এর মাধ্যমেই সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৩ বছরের শাসনামলের অবসান হলো।

২০০০ সালের জুলাই মাসে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন বাশার আল-আসাদ। একই সময়ে তিনি বাথ পার্টির নেতা ও সামরিক বাহিনীর প্রধানের দায়িত্বও নেন। তবে তার শাসনের এক দশক পর অর্থাৎ ২০১১ সালে সিরিয়ার জনগণ গণতন্ত্রের দাবিতে আন্দোলনে মাঠে নামলে তিনি কঠোর দমননীতি গ্রহণ করেন।

২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধকে ঘিরে বাশার আল-আসাদের সঙ্গে পশ্চিমাদের সম্পর্কের অবনতি হয়। তিনি ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনের বিরোধিতা করেছিলেন। সম্ভবত তার আশংকা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর পরবর্তী টার্গেট সিরিয়া হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্র সেসময় ইরাকে তাদের বিরোধীদের কাছে অস্ত্র চোরাচালানে সহায়তার জন্য দামেস্ককে দায়ী করছিল। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। এরপর ২০০৫ সালে লেবাননের প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরি বৈরুতে বিস্ফোরণে নিহত হলে এ ঘটনার জন্য অনেকে সিরিয়া ও তার সহযোগীদেরই দায়ী করে।

এদিকে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ও তার পরিবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে। ক্রেমলিনের সূত্র উল্লেখ করে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবরে বলা হয়েছে, মানবিক দিক বিবেচনা করে আসাদ ও তার পরিবারকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছে রাশিয়া।

ক্রেমলিনের একটি সূত্র বলেছে, রাশিয়া সবসময় সিরিয়ার সংকটের একটি রাজনৈতিক সমাধানের পক্ষে ছিল। আমরা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে আলোচনার পুনরারম্ভের জন্য জোর দিচ্ছি।

তাসের খবরে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়ার কর্মকর্তারা সিরিয়ার সশস্ত্র বিরোধী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। বিদ্রোহীরা সিরিয়ায় অবস্থিত রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটি ও কূটনৈতিক মিশনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়েছে।

এদিকে, সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের আহ্বান করেছে রাশিয়া। জাতিসংঘে দেশটির প্রথম উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি দিমিত্রি পলিয়ানস্কি জানান, সোমবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, কূটনৈতিক সূত্রগুলো বৈঠকের সময় নিশ্চিত করেছে। পলিয়ানস্কি বলেন, আসাদ সরকারের পতনের গভীরতা এবং এর প্রভাব রাশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের জন্য কী হতে পারে, তা এখনই বলা কঠিন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, যারা বই ছাপানোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছেন, তাদের তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে। একইসঙ্গে তিনি জানান, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) অধীন শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই আর বিদেশে ছাপানো হবে না।


বুধবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে পাঠ্যবইয়ের অনলাইন সংস্করণ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, “বই ছাপানোর বাণিজ্য বা একচেটিয়া ব্যবসা আরও সুশৃঙ্খল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উন্নতমানের ছাপা, ভালো মানের কাগজ এবং মজবুত মলাট নিশ্চিত করা হবে। এখন থেকে বই দেশেই ছাপা হবে।”


তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সব মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধি অভিযান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। যারা মুদ্রণ শিল্পের সঙ্গে জড়িত থেকে দুর্নীতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের মধ্যে অনেককে বদলি করা হয়েছে। অতীতে যারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদের বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) জানানো হবে।”


বই বিতরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাধার মুখে পড়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আগের বাজারমূল্যে বই ছাপানো হয়েছে। যারা এই প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করেছেন, তাদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। আগামী বছর যারা সরকারে থাকবেন, তাদের কাছে সেই তালিকা হস্তান্তর করা হবে।”


তিনি আরও জানান, দলীয় রাজনীতি নিরপেক্ষভাবে বইয়ে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য পাঠ্যবইগুলো শুদ্ধ ও পরিমার্জন করা হয়েছে। আগের নিয়মে নবম ও দশম শ্রেণিতে শুধু সাধারণ গণিত ও সাধারণ বিজ্ঞান পড়ানো হতো, তবে এখন উচ্চতর গণিত ও উচ্চতর বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০