২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
সচিব শফিকুল ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক ইস্যুতে কথা বলতে গিয়ে জাতীয় নির্বাচনের সময় জানান প্রেস সচিব।

প্রেস সচিব বলেন, সংস্কার ও নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সরকার কাজ করছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন।

এর আগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, ‘অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয় তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়তো সম্ভব হবে।

আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে। মোটা দাগে বলা যায়, ২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।



global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

জাতীয় অগ্রগতির সুযোগ নষ্ট হলে পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস

জাতীয় অগ্রগতির সুযোগ নষ্ট হলে পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
ইউনূসের ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

জাতি গঠনের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজে লাগানো না গেলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রবিবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে নৌ ও বিমান বাহিনীর নির্বাচনী পর্ষদ গঠনের অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, "জাতি গঠনে আমাদের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিতে হবে। এই সুযোগ নষ্ট হলে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে যাবে। দেশের স্বার্থে সবাইকে বিভেদ ভুলে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাই।”

অনুষ্ঠানে নৌ ও বিমান বাহিনীর নির্বাচনী পর্ষদ গঠন করা হয়। জাতির উন্নয়ন যাত্রায় নৌ ও বিমান বাহিনী বরাবরের মতোই দক্ষতার সঙ্গে জনগণের পাশে থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, “বিগত সময়ে যেমন সবার সহযোগিতা পেয়েছে, ভবিষ্যতেও জনগণ তা পাবে বলে আশা করি।” এবারের পরিচালনা পর্ষদকে দক্ষ নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে ড. ইউনূস বলেন, "সম্প্রতি নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও আপনারা যেভাবে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছেন, তা প্রকৃতপক্ষে পেশাদারিত্বের প্রমাণ। ভবিষ্যতেও এ ধারা বজায় থাকবে বলে আমি দৃঢ় বিশ্বাস রাখি।”

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান। ব্যস্ত সময়ের মধ্যেও নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধনে উপস্থিত থাকার জন্য নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানেরা প্রধান উপদেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

"নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৪" এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নৌ ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, এবং প্রতিরক্ষা সচিবও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা নৌ ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোকচিত্রে অংশ নেন এবং পরিদর্শন বইয়ে তাঁর মূল্যবান মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন। পরে তিনি বিমান বাহিনী সদর দপ্তরের প্রাঙ্গণে একটি ফলজ বৃক্ষের চারা রোপণ করেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি
ছবি: সংগৃহীত



প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, কোনো দল যদি নিবন্ধন পায় আমাদের যে নির্ধারিত প্রতীক আছে, সেখান থেকে একটা নিতে হয়। এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই, তাই দিতে পারিনি।


রোববার দুপুরে চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।


সিইসি বলেন, কমিশন চাইলে প্রতীকের সংখ্যা কমাতে পারে, বাড়াতে পারে। তবে শাপলা প্রতীক তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিশন।


এর আগে সকালে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনসংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এসময় চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি, চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

জাতিসংঘের সুপারিশের বিষয়ে সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

জাতিসংঘের সুপারিশের বিষয়ে সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) র‍্যাব বিলুপ্ত, ডিজিএফআইকে সামরিক গোয়েন্দা তৎপরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখাসহ বিভিন্ন সুপারিশ বাস্তবায়নের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাই বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।


বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে এসবি ইমিগ্রেশনের বিদেশি নাগরিকদের জন্য ভিসা অন অ্যারাইভাল/ট্রানজিট ভিসা আবেদনে অনলাইন অ্যাপ উদ্বোধন, পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন সহজীকরণ ও পাসপোর্ট আবেদনকারীদের জটিলতা/অভিযোগ ৯৯৯-এ জানানোর কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।


জাতিসংঘ র‍্যাব বিলুপ্তির প্রস্তাব দিয়েছে। বিজিবিকে সীমান্ত রক্ষার মধ্যে থাকা, ডিজিএফআইকে কেবল সামরিক গোয়েন্দা তৎপরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা ও আনসারের ওপর সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ না রাখার বিষয় প্রস্তাবনাও দিয়েছে জাতিসংঘ। এ বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কী- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা প্রস্তাব তারা দিয়েছে, আমরা সবাই বসবো। বসার পর আমাদের যা ডিসিশন (সিদ্ধান্ত) সেটা আমরা জানাবো। তাদের এই তদন্তের বিষয়ে আমরা তো সবাই স্বাগত জানিয়েছি। তারা একটা ভালো কাজ করেছে। আমরা বসে একটা সিদ্ধান্ত নেবো।’


বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঘিরে গত বছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের অনুসন্ধানী দল। বুধবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্ক ও অন্যরা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও
ছবি: সংগৃহীত




দেশের ৭ জেলায় তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি চার বিভাগে বৃষ্টির আভাস রয়েছে। এছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।


শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে এসব তথ্য।


এতে বলা হয়েছে, শনিবার ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।


রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী এবং রাঙ্গামাটি জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।


আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, আগামীকাল থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। আজও যে বৃষ্টির আভাস রয়েছে, এটি উল্লেখিত বিভাগগুলোর দু-এক জায়গায় হতে পারে। ভারী বৃষ্টি ছাড়া গরম কমার সম্ভাবনা নেই।


আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল তেঁতুলিয়ায়। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, মোংলায়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রথম ধাপের আখেরি মোনাজাত সকাল ৯টা ১১ মিনিটে শুরু হয়ে ৯টা ৩৬ মিনিটে শেষ হয়। মাওলানা জুবায়ের আহমেদের নেতৃত্বে এই মোনাজাতে মুসল্লিরা মহান আল্লাহর দরবারে অশ্রুভেজা চোখে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এছাড়াও মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহ ও দেশ-জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়।


এই দিনে তুরাগ তীরে লাখো মুসল্লির সমাগম ঘটে। চোখ যতদূর যায়, শুধু মুসল্লিদেরই সারি দেখা গেছে। তারা পরম করুণাময় আল্লাহর দরবারে হাত তুলে প্রার্থনা করেন। আখেরি মোনাজাতের আগে সকাল ৬টা থেকে ঢাকার ৩০০ ফিট, ধওর ব্রিজ এবং ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে ইজতেমাগামী সব যানবাহনের চলাচল বন্ধ ছিল। মোনাজাত শেষে মুসল্লিরা ধীরে ধীরে ময়দান ত্যাগ করছেন। এরপরই এসব সড়ক আবারও যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।


বিশ্ব ইজতেমার অন্যতম আকর্ষণ হলো যৌতুকবিহীন গণবিয়ে। শনিবার বাদ আসর ইজতেমা ময়দানের মূল বয়ানের মঞ্চে ৬৩ জোড়া দম্পতির বিয়ে সম্পন্ন হয়। ভারতের মাওলানা যোহাইরুল হাসান মোহরে ফাতেমা অনুসারে এই বিয়ের আয়োজন পরিচালনা করেন। ইজতেমা আয়োজক কমিটির সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, "প্রতিবারের মতো এবারও ৬৩ জোড়া দম্পতির যৌতুকবিহীন গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।"


বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলার আম বয়ানের মাধ্যমে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার সূচনা হয়। প্রথম পর্বের এই তিন দিনের ইজতেমায় লাখো মুসল্লি অংশ নেন। শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় দেশের বৃহত্তম জুমার জামাত, যেখানে মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আ’লীগ সমর্থকদের মারধর

জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আ’লীগ সমর্থকদের মারধর
আ’লীগ সমর্থকদের মারধর


ডেস্ক রিপোর্টঃ

ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (১৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে ১৫ আগস্ট ও ৭ মার্চ বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে জড়ো হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। মানববন্ধন করতে চাইলে বাধা ও একপর্যায়ে তাদের মারধর করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১২টার দিকে ১০-১৫ জন আওয়ামী লীগ সমর্থক নেতাকর্মী প্রেস ক্লাবের সামনে এসেছিলেন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে। তা শোনার পরই বিএনপির ৫০-৬০ নেতাকর্মী এসে তাদের ধাওয়া দেয়। এ সময় আওয়ামী লীগের একজন কর্মীকে বিএনপি সমর্থিত ৪-৫ জন বেধড়ক মারধর করেন।

এদিকে এ ঘটনার একটি ভিডিও সামজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যায়, বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছেন, ‘ওই ধর ধর, আওয়ামী লীগ ধর, সব কয়কারে ধর-পালাইতেছে।’

বিএনপির নেতাকর্মীদের ধাওয়া খেয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে আওয়ামী লীগের একজন কর্মী বলেন, ‘এই দেশে আওয়ামী লীগের ইতিহাস কেউ কখনও মুছতে পারবে না। আমরা ছিলাম, আছি, থাকবো ইনশাআল্লাহ।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পার্বত্যাঞ্চলে আড়াইশ ক্যাম্প চায় সেনাবাহিনী

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পার্বত্যাঞ্চলে আড়াইশ ক্যাম্প চায় সেনাবাহিনী
ছবি: সংগৃহীত



পার্বত্য চট্টগ্রাম আবার অস্থিতিশীল করে তুলতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ভারতীয় মদতপুষ্ট সশস্ত্র সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা ইউপিডিএফ। ধর্ষণের নাটক সাজিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ নিয়ে পাহাড়ে হামলা চালানো এবং চাঁদাবাজি ও অপহরণের মতো কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েছে সংগঠনটির সদস্যরা। নিরাপত্তা বাহিনীর মতে, পতিত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভারত আবার পাহাড়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলতে চাইছে।


এ পরিস্থিতিতে পাহাড়ে দায়িত্ব পালন করা সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পার্বত্যাঞ্চলে অন্তত আড়াইশ নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপন করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। তাদের যুক্তি, নতুন ক্যাম্প হলে প্রতিটি রুটে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানানো যাবে, অস্ত্রপ্রবাহ বন্ধ হবে এবং চাঁদাবাজি ও অপহরণ বন্ধ করা সম্ভব হবে। রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা ক্যাম্প বৃদ্ধি জরুরি।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।


এসব সেনা কর্মকর্তার দাবি, শান্তিচুক্তির পর ক্যাম্প কমে যাওয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করেছে এবং এখন তারা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। পাহাড়ের সশস্ত্র গ্রুপগুলো গত এক বছরে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা চাঁদা তুলেছে। গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, এর মধ্যে ইউপিডিএফ তুলেছে ১০৪ কোটি টাকা। চাঁদা নেওয়ার তালিকায় রয়েছে সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী, কৃষি, যানবাহন, ঠিকাদার, কাঠ, বাঁশ ও অপহরণ। এর মধ্যে সশস্ত্র গ্রুপগুলো রাঙামাটি জেলা থেকে ২৪৪ কোটি, খাগড়াছড়ি থেকে ৮৬ কোটি এবং বান্দরবান থেকে ২০ কোটি টাকা চাঁদা তুলেছে।


শুধু চাঁদা নয়; অপহরণ ও হত্যার সঙ্গেও জড়িত ইউপিডিএফ। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত ৩৩২ জনকে অপহরণ করে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। এর মধ্যে পাহাড়িরাও ছিলেন। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীকে অপহরণ করার ঘটনা ঘটে। তাদের হাতে ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৮৯ জন হত্যার শিকার হয়েছেন, যাদের মধ্যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য যেমন রয়েছেন, তেমনি সেনাবাহিনীর ১৬ সদস্যও রয়েছেন।


ইউপিডিএফ এবং তাদের সহযোগীরা ভারতের মিজোরামে স্থাপিত ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে বাংলাদেশের ভেতরে নাশকতা চালাচ্ছে। সেনাবাহিনী মনে করে, সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ক্যাম্প স্থাপন অপরিহার্য। বর্তমানে খাগড়াছড়িতে ৯০, রাঙামাটিতে ৭০ এবং বান্দরবানে ৫০টিসহ ২১০টি ক্যাম্প থাকলেও পাহাড়ের ভৌগোলিক বাস্তবতায় তা যথেষ্ট নয়। আরো অন্তত আড়াইশ নতুন ক্যাম্প হলে সন্ত্রাসীরা আর মাথা তুলতে পারবে না।


সশস্ত্র গোষ্ঠীর প্রতি সদয় ছিল হাসিনার সরকার


সেনা সদর বলছে, শেখ হাসিনার আমলে সশস্ত্র গ্রুপগুলোর প্রতি নমনীয় থাকার অলিখিত নির্দেশ ছিল, যার ফলে সন্ত্রাসীরা রাজনৈতিক মদত ও প্রশাসনিক শৈথিল্য কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী হয়। কিন্তু বর্তমান নীতি হলো ‘নো কম্প্রোমাইজ’। অর্থাৎ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো ধরনের আপস বা আলোচনার জায়গা নেই, সরাসরি অ্যাকশনই একমাত্র পথ। কারণ, গোষ্ঠীগুলো কখনো সাধারণ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না; তারা পাহাড়ি ও বাঙালি- উভয় জনগোষ্ঠীকেই জিম্মি করে রেখেছে।


পাহাড়ে দায়িত্ব পালন করা একজন ব্রিগেড কমান্ডার জানান, ইউপিডিএফ ও অন্যান্য সন্ত্রাসী গ্রুপের কার্যক্রম এখন শুধু চাঁদাবাজি বা অপহরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তারা ভারতের মিজোরাম থেকে সরাসরি প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র নিয়ে এসে পাহাড়ে হামলা চালাচ্ছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হলে অতিরিক্ত সেনা ক্যাম্প স্থাপন অপরিহার্য। আমরা মনে করি, কমপক্ষে আড়াইশ নতুন ক্যাম্প প্রয়োজন।


খাগড়াছড়ি জোনের দায়িত্বে থাকা একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল বলেন, যেভাবে মিথ্যা ধর্ষণের নাটক সাজানো হলো, সামনে আরো বড় কোনো ঘটনা ঘটানো হতে পারে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র ঠেকাতে সেনাদের দ্রুত উপস্থিতি জরুরি। কিন্তু বিস্তীর্ণ পাহাড়ি এলাকার অনেক জায়গায় সেনা ক্যাম্প নেই, ফলে সন্ত্রাসীরা ফাঁকফোকর কাজে লাগায়। তাই আমরা আড়াইশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবি তুলেছি।


বান্দরবানে দায়িত্ব পালন করা একজন মেজর জানান, ইউপিডিএফের চাঁদাবাজি ও হত্যাকাণ্ডের তথ্য আমাদের হাতে আছে। তারা ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার প্রত্যক্ষ সহায়তায় চলছে। প্রতিটি রুট আমরা চিহ্নিত করেছি। এখন প্রয়োজন তাৎক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ। নতুন ক্যাম্পগুলো হলে আমরা এক ঘণ্টার মধ্যেই যেকোনো স্থানে অভিযান চালাতে পারব।


রাঙামাটির এক জোন কমান্ডার বলেন, আমাদের হাতে গোয়েন্দা প্রমাণ রয়েছে যে, ইউপিডিএফের অন্তত ছয়টি ক্যাম্প ভারতের মিজোরামে। তাদের লোকজন প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। সীমান্ত পাহাড়ে ক্যাম্প বাড়ানো ছাড়া এ অনুপ্রবেশ ঠেকানো যাবে না। জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সেনা ক্যাম্পের সংখ্যা আড়াইশতে উন্নীত করা জরুরি।


সার্বিক বিষয়ে খাগড়াছড়িতে দায়িত্ব পালন করা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেন, নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপনের বিষয়টি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত। আমরা এখন আমাদের যা পুঁজি আছে, সেগুলো নিয়ে নজরদারি করছি। ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে সাধারণ পাহাড়ি নারী ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সামনে দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির চেষ্টা করছে ইউপিডিএফ। এসব কর্মসূচিতে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশীয় ও স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে ফায়ারিং করা হয়েছে। সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে।


নিরাপত্তা বিশ্লেষক মোহাম্মদ এমদাদুল ইসলাম জানান, পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্তমানে ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসী তৎপরতা, চাঁদাবাজি, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ড নতুন মাত্রা পেয়েছে। সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার চাইলে কেন আমরা তা প্রত্যাহার করব? আমরা আমাদের কৌশলে এগিয়ে যাব।


নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শহীদুজ্জামান বলেন, ইউপিডিএফ এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা থেকে প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে, যা আমাদের জন্য শঙ্কার বিষয়। সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় দ্রুত প্রতিক্রিয়া এবং কার্যকর নজরদারি ছাড়া দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা সম্ভব নয়। সে কারণে আড়াইশ নতুন সেনা ক্যাম্প স্থাপন এখন একান্ত জরুরি। এসব ক্যাম্প স্থাপন করা হলে সেনাবাহিনী দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারবে এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম কার্যকরভাবে দমন করা সম্ভব হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ৩১৫ চরমপন্থী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ৩১৫ চরমপন্থী

স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করলেন সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী ও টাঙ্গাইলের ৩১৫ জন চরমপন্থী। রোববার (২১ মে) দুপুর দেড়টায় সিরাজগঞ্জ র‌্যাব-১২ সদর দপ্তরে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) লাল পাতা ও সর্বহারাসহ বেশ কয়েকটি চরমপন্থী দলের ৩১৫ সদস্য আত্মসমর্পণ করেন।

আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারা জানেন ৮০'র দশক থেকে এই এলাকার কয়েকটি জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ থাকায় সর্বহারা ও চরমপন্থীরা ঘাঁটি তৈরি করে। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ‘সন্ত্রাসের জীবন ছাড়ি, আলোকিত জীবন গড়ি’ স্লোগানে চরমপন্থীরা আলোর পথে ফিরে আসে। প্রধানমন্ত্রী তখন যেমন সবাইকে পুনর্বাসন করেছিলেন, তেমনই প্রধানমন্ত্রী আজকেও আমাকে আসার আগে বলেছেন, আপনারা যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তাদের আর্থিক সহযোগিতা থেকে শুরু করে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।

তিনি বলেন, র‍্যাব নানাবিধ ভালো কাজ করে যাচ্ছে, আস্থা অর্জন করেছে। এ জন্যই চরমপন্থীরা আত্মসমর্পণের জন্য র‍্যাবের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। র‍্যাব আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার পাশাপাশি মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

কুয়েট সংঘর্ষ: ধারালো অস্ত্র নিয়ে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবুরকে বহিষ্কার

কুয়েট সংঘর্ষ: ধারালো অস্ত্র নিয়ে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবুরকে বহিষ্কার
ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের সময় ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান নেওয়া খুলনার দৌলতপুর থানা যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমানকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় যুবদলের দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দৌলতপুর থানা যুবদলের সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমানকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত নেতৃবৃন্দের কোনো অপকর্মের দায়দায়িত্ব দল নেবে না। যুবদলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের তার সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন ইতিমধ্যে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছেন।


কুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ঘিরে মঙ্গলবার ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। সংঘর্ষের সময় ধারালো অস্ত্র হাতে বেশ কয়েকজনকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে দেখা যায়। এর মধ্যে হাফ হাতা শার্ট ও মুখে গামছা জড়িয়ে রামদা হাতে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিটি যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমান বলে স্থানীয়রা নিশ্চিত করেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষ, পেশাদার ও নৈতিক হতে হবে : সিইসি

নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষ, পেশাদার ও নৈতিক হতে হবে : সিইসি
ছবি: সংগৃহীত



নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা, পেশাদারিত্ব ও নৈতিকতা বজায় রেখে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের ওপর জোর দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।


তিনি বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অগ্রাধিকার হচ্ছে পেশাদারিত্ব এবং নিরপেক্ষতা। সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। আইন-কানুনের বাইরে কারো যাওয়ার সুযোগ নেই। শতভাগ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে আগামী নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।


শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কোর প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।


সিইসি বলেন, এবারের নির্বাচন আগের নির্বাচনগুলোর তুলনায় সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের হবে। নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি এবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। আরো অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জ সামনে আসবে। যেকোনো ধরনের নতুন চ্যালেঞ্জ আসলে সেটা মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আয়োজিত এই প্রশিক্ষণে কার্যক্রমে ৮০ জন কর্মকর্তা অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচন আয়োজনে সাড়ে দশ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।


তিনি আরো বলেন, আপনাদের এই প্রশিক্ষণের ওপর আমাদের সফলতা বা ব্যর্থতা নির্ভর করছে। আশা করি, সফল ট্রেনিং হবে। কমিউনিকেশন ব্রেকডাউন যেন না হয়। প্রফেশনালিজ অ্যান্ড নিউট্রালিটি বজায় রাখতে হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০