এবার বাংলাদেশি হাইকমিশনারকে তলব করল দিল্লি

এবার বাংলাদেশি হাইকমিশনারকে তলব করল দিল্লি
ছবি: সংগৃহীত

সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডাকার পরদিনই দিল্লিতে বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার নুরুল ইসলামকে তলব করেছে ভারত।


ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার নুরুল ইসলামকে তলব করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।


এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ সীমান্তে বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া তৈরি করতে গেলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই ঘটনার জের ধরেই ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে রোববার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে পাঠানো হয়।


রোববার বিকেলে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রণয় ভার্মা সাংবাদিকদের বলেন, “অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এতে চোরাচালান, মানবপাচার এবং সীমান্ত অপরাধ রোধ করা সম্ভব হবে।”


ভারতীয় রাষ্ট্রদূত আরও জানান, সীমান্ত ফেন্সিং (বেড়া) নিয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা রয়েছে। তিনি বলেন, “সীমান্ত রক্ষী বাহিনীগুলোর মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। আমরা আশা করি, উভয়পক্ষ সমঝোতা অনুযায়ী কাজ করবে এবং অপরাধ দমনে সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রাখবে।”


সীমান্তে সংঘর্ষ, চোরাচালান এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে দুই দেশই একাধিকবার আলোচনায় বসেছে। তবে সাম্প্রতিক উত্তেজনা দুদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
বিক্ষোভ মিছিল


স্টাফ রিপোর্টারঃ

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টায় কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকায় এই বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

জানা গেছে, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামক একটি সংগঠনের সমর্থকেরা হামলা চালায়। তারা হাইকমিশনের ভেতরে প্রবেশ করে বাংলাদেশের পতাকা নামিয়ে সেটিতে আগুন দেয় এবং ভাঙচুর করে।

এ ঘটনার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ছাত্ররা বিক্ষোভ মিছিল বের করে। তারা অভিযোগ করেন, ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। মিথ্যা তথ্য ও অপপ্রচারের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, “যদি এমন ষড়যন্ত্র চলতে থাকে, তবে সারা বাংলার মানুষ ভারতের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।”

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলা শাখার আহ্বায়ক নাঈমুর রহমান, সংগঠক বিল্লাল হোসেন, মুখ্য সংগঠক আরাফ ভূঁইয়া এবং যুগ্ম সদস্য সচিব ইয়াসিন আরাফাত হিমু প্রমুখ।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার উত্তরণে দেশের সব মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার উত্তরণে দেশের সব মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ছবি: সংগৃহীত

পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সবচেয়ে বেশি ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা। ভোটের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে মানুষ। এই অবস্থায় আসন্ন নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আর সেই চ্যালেঞ্জটাই নিতে চান প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।


ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার উত্তরণে দেশের সব মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন এই প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে তার কমিশন।


সোমবার ঢাকার সাভারে ‘বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্যদের তথ্য সংগ্রহ শুরুর মাধ্যমে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি’ উদ্বোধনকালে সিইসি বলেন, ‘ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা জনগণের সহযোগিতা চাই। নির্বাচনী অনিয়ম রুখতে এবং সত্যিকারের নির্বাচন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে নির্বাচন কমিশন।’


সিইসি জানান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্যদের তথ্য সংগ্রহের এই কর্মসূচি চলবে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ, ছবি তোলা এবং অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। সবকিছু শেষ করে জুনের মধ্যে হালনাগাদ কাজ সম্পন্ন করার পরিকল্পনা রয়েছে।


২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি অথবা তার আগে যাদের জন্ম হয়েছে, অথচ ভোটার তালিকায় নাম নেই, তাদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থাকছে। একইসঙ্গে মৃত ভোটারদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া এবং ঠিকানা পরিবর্তনের সুবিধাও রাখা হয়েছে।


নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় জনগণের আস্থা ফেরানোর উপর জোর দিয়ে সিইসি বলেন, ‘যেদিন মানুষ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভয়ভীতিহীন পরিবেশে ভোট দিতে পারবে, সেদিনই ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। সেই সংগ্রাম আজ থেকে শুরু হলো।’


তিনি আরও বলেন, ‘ভোটের দিন অনিয়ম প্রতিরোধে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। ভোটকেন্দ্র দখল কিংবা ব্যালট বাক্স লুটের মতো অনিয়মের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা জরুরি।’


তরুণদের ভোটের প্রতি আগ্রহ ফেরানোর আহ্বান জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘অনেক তরুণ জানিয়েছেন, তারা ভোট দিতে পারেনি। তাদের ভোটের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চাই। এটাই আমাদের যাত্রার সূচনা।’


ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়ে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে জানে। আমরা জনগণের সাথে আছি এবং তাদের পাশে থেকে সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করবো।’


সরকার প্রধানের দেওয়া সম্ভাব্য সময়সূচি অনুযায়ী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসি সেই সময়কে মাথায় রেখে কাজ করছে বলে জানান সিইসি। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে আগামী জুলাই-আগস্টের মধ্যে নির্বাচনের দাবি করা হয়েছে।


সিইসি বলেন, ‘এ যাত্রা লম্বা হতে পারে। তবে আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে নির্ভুল ও সুষ্ঠু নির্বাচনী ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় তদন্ত কমিশন গঠন: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় তদন্ত কমিশন গঠন: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর
ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।


সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরে বিজিবি দিবস উপলক্ষে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।


স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা এতে অনুমোদন দিয়েছেন।”


তিনি আরও জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর জন্য ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায়ই তাকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।


সীমান্তে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের নীতিগত অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। রোহিঙ্গাদের কোনোভাবেই প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। শুধুমাত্র যারা অসুস্থ, তাদের মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে।”


তিনি আরও বলেন, “পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যে দুই মাসের মধ্যে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা প্রবেশের কথা বলেছেন, তা আসলে স্লিপ অব টাং। প্রকৃতপক্ষে গত দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা প্রবেশ করেছে।”


এ সময় কুমিল্লায় মুক্তিযোদ্ধাদের হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার বিষয়ে তিনি বলেন, “যারা মুক্তিযোদ্ধাদের হেনস্তা করছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।”

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
ছবি: সংগৃহীত

বাসা থেকে অস্ত্র উদ্ধারের মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর খালাস পেয়েছেন। বুধবার (১৯ মার্চ) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।


২০০৭ সালের ২৭ মে যৌথবাহিনী বাবরকে আটক করে। গ্রেপ্তারের সাত দিন পর গুলশান থানায় অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মেট্রোপলিটন স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল লাইসেন্সবিহীন রিভলবার রাখার অভিযোগে তাকে ১৭ বছরের সাজা দেন। তবে হাইকোর্টের রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, বিচারিক আদালতের এই সাজা অবৈধ ছিল।


আদালতে বাবরের পক্ষে আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরে বলেন, যৌথবাহিনী তাকে গ্রেপ্তারের সাত দিন পর এই মামলা উদ্দেশ্যমূলকভাবে দায়ের করা হয়। এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছিল যে একটি লাল-কালো ব্যাগ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। তবে জব্দকৃত তালিকায় সেই ব্যাগের কোনো উল্লেখ ছিল না। এই অসঙ্গতির ভিত্তিতে হাইকোর্ট বাবরকে খালাস দিয়েছেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

কুমিল্লায় ৯ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা, ঘাতক গ্রেফতার

কুমিল্লায় ৯ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা,  ঘাতক গ্রেফতার
তৃতীয় শ্রেণির শিশু ধর্ষণ করে হত্যা, ঘাতক গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার:

কুমিল্লার সদর দক্ষিণে গত ২৯ এপ্রিল ৯ বছরের শিশু তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণসহ নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত ঘাতক মফিজুল ইসলাম প্রকাশ মফুকে (৩৮) গ্রেফতার করেছে কুমিল্লা র‌্যাব-১১, সিপিসি-২ সদস্যরা। এর আগে নিহত শিশুটির মা বাদী হয়ে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। ধর্ষণসহ হত্যার ঘটনাটি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রচারিত হলে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচিত হয়।

এরপর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় র‌্যাব-১১ এর বিশেষ অভিযানে গত ৩০ এপ্রিল রাতে চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার ফেরুয়া বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষক ও হত্যাকারী মফিজুল ইসলাম প্রকাশ মফুকে গ্রেফতার করা হয়।

ঘাতক মফু কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার খিলপাড়া গ্রামের মৃত. আব্দুল খালেকের ছেলে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, শিশুটির পিতা সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী এবং তার মা একজন গৃহিনী। নিহত সোনালী উপজেলার শিশু শিক্ষা বিদ্যা নিকেতন কিন্ডারগার্ডেন স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে অধ্যায়নরত ছিল। সকাল ৭টায় সে স্কুলের উদ্দেশ্যে বের হয়, বেলা ১১ টার দিকেও ভিকটিম বাড়ী না ফিরলে ভিকটিমের মা চিন্তিত হয়ে পড়েন এবং কালক্ষেপন না করে তিনি তার মেয়ের স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা করেন। স্কুলে পৌছানোর পর স্কুল শিক্ষিকার শরনাপন্ন হয়ে মেয়ের বিষয়ে কোন হদিস না পেয়ে ভিকটিমের মা স্কুল থেকে ফেরার পথে ভিকটিমের বেশ কয়েকজন সহপাঠির কাছে জানতে পারেন যে, ভিকটিম স্কুল শেষে বাড়ি চলে গিয়েছে। অতঃপর ভিকটিমের মা বাড়ি ফিরে আসেন এবং স্থানীয় লোকজন ও আশেপাশের প্রতিবেশীদের সহায়তায় সম্ভাব্য সকল স্থানে তার মেয়ের সন্ধান করেন। ইতিমধ্যে ভিকটিমের মা তার প্রবাসী স্বামীর সাথে আলোচনা করে আশেপাশের কয়েকজন লোকজন নিয়ে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরী দায়ের করার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। বিকেল সোয়া ৩টায় ভিকটিমের লাশের বিষয়ে অবহিত করলে ভিকটিমের মা ও সাথে থাকা লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছান এবং ভিকটিমের মরদেহ দেখতে পান। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনৈক ব্যক্তি ভিকটিমের মাসহ অন্যান্য লোকজনদেরকে জানায় যে, সে আসামী মফিজুল ইসলাম প্রকাশ মফুকে ঘটনার দিন বেলা সোয়া ১১ টার সময় ঘটনাস্থলের রাস্তার পাশে থাকা বাঁশঝাড়ের ভিতর থেকে দ্রুত রাস্তায় উঠে আসতে দেখেছেন।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, নিহত ভিকটিম গ্রেফতারকৃত আসামীর প্রতিবেশীর মেয়ে এবং পূর্ব পরিচিত। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গ্রেফতারকৃত আসামী মফিজুল তার অসৎ কামনা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে গত ২৯ এপ্রিল সকাল আনুমানিক পৌণে ১১ টায় ঘটনাস্থলের পাশের রাস্তায় ভিকটিমের আসার অপেক্ষায় ওৎ পেতে থাকে। পথিমধ্যে ভিকটিম স্কুল থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে ঘটনাস্থলের কাছাকাছি পৌছালে গ্রেফতারকৃত আসামী ভিকটিমকে কৌশলে রাস্তার পাশের ধানী জমিতে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে ভিকটিম চিৎকার করার চেষ্টা করলে আসামী মফিজুল ভিকটিমের মুখ ও গলা চেপে ধরে। এতে ভিকটিম শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। অতঃপর আসামী মফিজুল ভিকটিমের কোন নড়াচড়া দেখতে না পেয়ে ভিকটিমের কানে থাকা দুল ছিড়ে নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তীতে ভিকটিমের মা ও অন্যান্য লোকজন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে ভিকটিমের মৃতদেহ দেখতে পায় এবং পুলিশকে খবর দেয়। গ্রেফতারকৃত আসামী আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে নিজ এলাকা হতে পালিয়ে চাঁদপুরে চলে যায় এবং সেখানে আত্মগোপন করে।

নারায়নগঞ্জ র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক তানভীর মাহমুদ পাশা অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন
ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছে বিএনপি। এজন্য দলের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার কাছে নির্বাচনী রোডম্যাপ চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।


বুধবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ে এসব কথা বলেন তিনি।


সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন মহলে, তা  পরিষ্কারের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি। দল মনে করে জুনের আগে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। 


বিএনপির এই নেতা জানায়, সংবিধানের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে কিছু বিষয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে, পঞ্চাদশ সংশোধনীর পূর্ববস্থা বহাল চায় বিএনপি। ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিলের বিষয়ে কোনো প্রস্তাবনা দেওয়া হয়নি, এটা নিয়ে ভুল ব্যখ্যা দেওয়া হয়েছে। 



সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে প্রধান উপদেষ্টার যে আলোচনা হয়েছে তা জনগণের দাবি। এটাকে স্বাগত জানানো হয়েছে।  

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে গ্লোবাল লেবার মার্কেট কনফারেন্সে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। শ্রমবাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ড. আসিফ নজরুল সৌদি আরব, ওমান ও কাতার সরকারের মন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।


মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এই সফর ও বৈঠকের ফলাফল নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ড. আসিফ নজরুল। তিনি লিখেন, "সৌদি আরবে আমার এবারের সফর ছিল সরকারি, সেখানে কিছু ভালো খবর পেয়েছি। রিয়াদে সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীদ্বয়ের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। কাতার ও ওমানের মন্ত্রীদের সঙ্গেও বৈঠক হয়েছে। সৌদি আরব সেখানে আকামাবিহীন বাংলাদেশিদের বিষয়ে চাকরিদাতাদের দায়-দায়িত্ব আরও কঠোরভাবে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, চাকরির চুক্তি আগেই বাংলাদেশে শ্রমিকদের কাছে পাঠানোর বিষয় বিবেচনা করবে বলেছে, পেশাজীবীদের সার্টিফিকেটের সত্যায়ন বাংলাদেশ থেকেই করবে বলেছে।"


ওমানের বাংলাদেশি প্রবাসীদের প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, "ওমান সেখানকার সকল বাংলাদেশিদের থাকার বৈধতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং দ্রুত বাংলাদেশ থেকে লোক নিবে বলেছে।" কাতারও নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।


ড. আসিফ নজরুল আরও লিখেন, "এখনো পর্যন্ত সব প্রতিশ্রুতিই। তবে সেগুলো আন্তরিক মনে হয়েছে। আমরা বিষয়গুলোর অগ্রগতি যেন হয়, তা নিয়ে ফলো-আপ করবো।"


প্রবাসীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, "প্রবাসে কেউ কেউ আমার কাছে বিমান ভাড়া নিয়ে অভিযোগ করেছেন। এটা আমার মন্ত্রণালয়ের বিষয় না, তবুও আমি বিমান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দু-একদিনের মধ্যে বসবো।"


তিনি আরও লিখেন, "সবশেষে, আপনাদের বহু মানুষের কাছে সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পর্কে ভালো মূল্যায়ন পেয়েছি। তাদের কাজের নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেম দেখে আমারও ভালো লেগেছে। দুই দিনে চারজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী শুধু নয়, তারা আমার সঙ্গে সৌদি আরবের বড় বড় প্রায় ২০টি চাকরিদাতা কোম্পানি ও প্রবাসে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সঙ্গে দুটো মিটিংয়ের ব্যবস্থা করেছে। এগুলো নিয়ে পরে লিখবেন বলেও জানান উপদেষ্টা।"

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

রাজনৈতিক পরিচয়ে গত ১৫ বছরে ৯০ হাজার পুলিশ নিয়োগ

রাজনৈতিক পরিচয়ে গত ১৫ বছরে ৯০ হাজার পুলিশ নিয়োগ
ডিএমপি কমিশনার


ডেস্ক রিপোর্টঃ

গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে ৮০ থেকে ৯০ হাজার সদস্যকে রাজনৈতিক পরিচয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের আগে নানাভাবে তাদের তথ্য যাচাই করা হয়েছে। নিয়োগ পার্থী কোন দলের, তার বাবা কোন দলের, দাদা কোন দলের এবং আরও পূর্বপুরুষ কোন দলের তা খবর নেওয়া হয়েছে। দুই লাখ পুলিশের মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্য এভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন।

তিনি বলেন, এই ৮০ থেকে ৯০ হাজার পুলিশ সদস্যকে তো বলতে পারি না ‘গো হোম’ (বাসায় ফিরে যাও)। তবে যারা দুষ্টু, যারা পেশাদারত্বের বাইরে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সাজ্জাত আলী আরও বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যখন পুলিশ ইনঅ্যাক্টিভ হয়ে পড়ে, তখন ঢাকা শহরে ডাকাতি, লুটপাট শুরু হয়। তখন ৮০ বছরের বৃদ্ধও লাঠি নিয়ে পাহাড়া দিয়েছেন। তখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ট্রমার মধ্যে পড়ে যায়। এরপর সদ্যবিদায়ী ডিএমপি কমিশনারসহ অন্যরা পুলিশকে সক্রিয় করতে কাজ শুরু করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা শহরের প্রধান সমস্যা ট্রাফিক। এই শহরে বিপুল সংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। অটোরিকশা যদি বন্ধ না হয় তাহলে ঢাকা শহরের ঘর থেকে বের হলে আর হাঁটার জায়গা থাকবে না। মানুষের মুভমেন্ট বন্ধ হয়ে যাবে।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। ট্রাফিক আইন কেউ মানতে চান না। হকাররা ফুটপাত দখল করে নিয়েছেন। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কাজ শুরু করেছি। ট্রাফিক আইনে দ্বিগুণ হারে মামলা করা হচ্ছে। ঢাকাবাসীর সহযোগিতা ছাড়া ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত হবে না।

ইদানিং ছিনতাইয়ের ঘটনা অহরহ হচ্ছে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিভিন্নভাবে আমাকে জানানো হয়েছে ছিনতাই বেড়েছে। ছিনতাই প্রতিরোধে ডিবি ও থানা পুলিশকে সক্রিয় করা হয়েছে।

তিনি বলেন, চাঁদাবাজি হচ্ছে, কিন্তু সমাজ থেকে প্রতিরোধ করা না গেলে চাঁদাবাজি বন্ধ করা কঠিন। আপনারা কেউ চাঁদা দেবেন না। আমরা পুলিশ জনগণের পাশে থাকবো।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঢাকা মহানগর পুলিশ পেশাদারিত্বের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে বলে মন্তব্য করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এ ঘটনায় আমি ঢাকাসহ দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

তিনি বলেন, ডিএমপির ওই সময়ের অপেশাদার আচরণের কারণে বদলি ও দোষী সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

সফলতার সবচেয়ে বড় প্রেরণা ও বড় আশীর্বাদ হলেন মা

সফলতার সবচেয়ে বড় প্রেরণা ও বড় আশীর্বাদ হলেন মা

দশমাস দশদিন গর্ভধারণ করে পৃথিবীর  আলো-বাতাসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে নিঃস্বার্থ আর নির্ঝঞ্ঝাট ভালোবাসায় আগলে রেখে সন্তানকে বড় করে তোলেন মা। সে ভালোবাসার কোনো সীমা নেই, পরিমাপ নেই, নেই কোন খাদ। মায়েদের এই আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আজ বিশ্বজুড়ে পালন করা হচ্ছে মা দিবস। মা দিবসে মাকে ঘিরে বিভিন্ন স্মৃতি ও মায়ের ভালবাসা কথায় রোমন্থন করেছেন রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ।

তিনি বলেন, মানুষের জীবনে সফলতার জন্য সবচেয়ে বড় প্রেরণার উৎস ও আশীর্বাদ হলো তার মা। বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষ্যে পৃথিবীর সব মায়েদের গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাই। আসলে আমার কাছে সারাজীবন অর্থাৎ প্রতিটি দিনই মা দিবস। নির্দিষ্ট একটি দিনে হয়ত আমরা মায়ের প্রতি সম্মান জানিয়ে দিবস হিসেবে পালন করি। তবে মাকে ভালোবাসাতে কোনো দিবসের প্রয়োজন নেই। সারাটি জীবনই মা দিবসের মতো আবেগ-অনুভূতি আর ভালোবাসা ধরে রাখা বাঞ্ছনীয়। কেননা সন্তানের কাছে তার মা হচ্ছেন পৃথিবীর সবচেয়ে আপন ও আশা-ভরসার কেন্দ্রস্থল।

তাছাড়া মা-সন্তানের সম্পর্ক হচ্ছে পৃথিবীতে এমন একটি সম্পর্ক যেটি অবিচ্ছিন্ন। শুধু মানুষ নয় বরং আমরা যদি প্রকৃতির দিকে তাকাই সেখানেও দেখব প্রাণীকুলের মধ্যেও মায়েরা কতটা দায়িত্বশীল। সন্তানকে সবাই ফেলে যায়, কিন্তু মা কখনো ফেলে যেতে পারেন না।

মাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে অধ্যক্ষ ইউসুফ বলেন, আমার মা একজন গ্রামের মানুষ। আমিও গ্রামে জন্মেছি ও সেখানেই বড় হয়েছি। আমার বেড়ে ওঠার পেছনে মায়ের অবদান সবচেয়ে বেশি। আমি যখন পড়ালেখা করতাম, অনেক সময় আমার পরীক্ষার ফি থেকে শুরু করে যাবতীয় প্রয়োজনীয় বইপত্রসহ অন্যান্য উপকরণ সব মা জোগাড় করে দিতেন। বিশেষ করে রাত জেগে যখন পড়তাম, তখন মা তার ঘুম বাদ দিয়ে আমার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো রাত যতই হোক না কেন সবসময়ই আমাকে গরম খাবার দেওয়ার চেষ্টা করতেন। তবে তাই বলে বাবাদের অবদানও অস্বীকার করার মতো নয়। বাবারাও উপার্জন করে আমাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব পালন করেছেন। সে বিষয়েও অবশ্যই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে। তবে সংগত কারণেই বাবার চেয়ে সন্তান মায়ের কাছেই বেশি সময় থাকার সুযোগ পায়। তাই আবারও বলছি, কোনো একজন মানুষের সাফল্যের পেছনের সবচেয়ে প্রেরণার ও আশীর্বাদ হচ্ছেন তার মা।


মাকে ঘিরে একটি ঘটনা স্মরণ করে তিনি বলেন, একটি ঘটনা যা এখনও আমাকে কষ্ট দেয়। আমি একবার হারিয়ে গিয়েছিলাম। তখন আমার বাবা ঢাকায় চাকরি করতেন। ঢাকা থেকে গিয়ে যখন আমাকে মাকে জিজ্ঞেস করছিলেন আমি কোথায় আছি। মা ভয়ে একেবারে ঘরছাড়া ছিলেন চারদিন। আমি যখন ফিরে এলাম তখন এ ঘটনা শুনেছি। এটি আমাকে এখনও খুব কষ্ট দেয়।

একাল আর সেকালের মায়েদের আদর স্নেহের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগের দিনে গ্রামীণ বা শহুরে জীবনে মায়ের সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক অনেক বেশি ছিল। তখন আমরা অনেক ডানপিঠে ছিলাম। সারাদিন ঘুরেছি ও খেলাধুলা করেছি। কিন্তু সবসময়ই আবার মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার একটি আকুলতা ছিল। বিশেষ করে সন্ধ্যায় যখন ঘরে ফিরতাম তখন মায়েরও অন্যরকম আকুলতা খেয়াল করতাম। তাছাড়া মায়ের হাতের পিঠা পায়েসের তো তুলনাই ছিল না। বিভিন্ন পার্বণে মা যেসব খাবার তৈরি করতেন, সেটি হয়ত নাগরিক জীবনে ঘটেও, তবে গ্রামীণ জীবনে যেসব আয়োজনে যে প্রাণ ছিল সেটি এখন আর নেই। দেখা যেত, সামান্য একটি পাটিসাপটা পিঠাও আমাদের অনেক মধুর লাগতো। শীতকালে ভাঁপা পিঠা তৈরি বা আয়োজন অন্যরকম অনুভূতি তৈরি করত। ছোট সময়ে মায়ের হাতে যেসব পিঠা খেয়েছি এখন অনেক মিস করি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ সকলে

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ সকলে
ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করা হয়েছে। এ কারণে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অন্য আসামিরাও সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন।


বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি সর্বসম্মতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন।


রায়ে আদালত বলেছেন, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এ মামলা করা হয়েছিল।


এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চে এ মামলার আপিল শুনানি শেষ হয়। রায় দেওয়ার জন্য আজকের দিন ঠিক করেন সর্বোচ্চ আদালত।



এ মামলায় ১০ বছরের সাজা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। একই সাজা হয় দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানেরও। রায়ে সব আসামির খালাসের প্রত্যাশা করেন দলটির আইনজীবীরা।


তারা জানান, জিয়া পরিবারকে হেনস্তা করতেই বিচারের নামে প্রহসন করেছে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। 


আর রাষ্ট্রপক্ষ শুনানিতে বলেন, ধারণার ভিত্তিতে কাউকে সাজা দেওয়া ঠিক হয়নি। আর দুদকের অবস্থান ছিল, মামলার নথিপত্র, সাক্ষ্যপ্রমাণে কোথাও বেগম জিয়াসহ আসামিদের দুর্নীতি অনিয়ম কিংবা বিশ্বাসভঙ্গের প্রমাণ মেলেনি।


 মঙ্গলবার খালাস চেয়ে শুনানি করেন এ মামলার আরেক আসামি কাজী সলিমুল হকের আইনজীবী। এরমধ্য দিয়ে শেষ হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আপিল শুনানি।


উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা চলাকালীন, খালেদা জিয়া এবং তার পরিবার ও দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলা হয়, যার মধ্যে অন্যতম অভিযোগ ছিল, তার নেতৃত্বে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে। আদালতে এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর মামলা নিয়ে দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নানা রাজনৈতিক ও আইনি আলোচনা শুরু হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘মার্চ ফর গাজা’ স্রোতের মতো আসছে মিছিল, কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে যা জানাল চারুকলা

বদলে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, বিএনপি রোডম্যাপ চাইবে : সালাহউদ্দিন

পহেলা বৈশাখ উৎযাপনকে ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯ : প্রেস সচিব

দেশের ৭ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা বাড়তে পারে আরও

আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের পাঠানো যাবে কি না বলা যাচ্ছে না: প্রেস সচিব

‘এবার রেলের কেউ কালোবাজারিতে জড়াতে সাহস পায়নি’

১০

‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে’

১১

চারদিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২

দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস

১৩

স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪

‘১৫ লাখ অনলাইন আয়কর রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য’

১৫

রিং পরানো হলো হার্টে, অবস্থার একটু উন্নতি তামিম ইকবালের

১৬

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন চাল

১৭

১৩ বছর কারাদণ্ড স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের

১৮

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন

১৯

অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতার অবস্থান বজায় রাখতে হবে: ফখরুল

২০