গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে:  মির্জা ফখরুল
ছবি: সংগৃহীত



বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে। 


শুক্রবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এই মন্তব্য করেন।


ফখরুল বলেন, ‘একটি প্রচেষ্টা চলছে, একটি চক্রান্ত চলছে গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার জন্যে। সেই কারণে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমাদের পথপ্রদর্শক। আমরা সেই পথেই যাবো, যেখানে সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমৃদ্ধ দেশ গঠিত হবে। জনগণের ভোটের অধিকার এবং বিচারের অধিকার নিশ্চিত করতে আমাদের কাজ চলবে।’


জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরের গণভোট নিয়ে আলোচনার প্রস্তাবের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আমাদের বক্তব্য স্পষ্টভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই সেই বক্তব্যই আমাদের অবস্থান।’


৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক তাৎপর্য তুলে ধরে ফখরুল বলেন, ১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও নাগরিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে আধিপত্যবাদের চক্রান্ত ব্যর্থ করে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দি থেকে উদ্ধার করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন। ‘তিনি একদলীয় বাকশাল থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন, সংবাদপত্র ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন এবং মাত্র চার বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার চালু করেন। মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু করে উন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করেন, যা পরবর্তীতে দেশের অগ্রগতির পথপ্রদর্শক হয়।’


৭ নভেম্বর সকালে বিএনপি মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির সদস্যরা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়া দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, মহানগর ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


বিএনপি কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনগুলি ঢাকাসহ সারা দেশে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদ্‌যাপন করবে। রাজধানীতে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে র‌্যালিটি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার, বাংলামটর হয়ে সোনারগাঁও হোটেল মোড়ে শেষ হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

দেশের প্রথম মনোরেল হতে যাচ্ছে চট্টগ্রামে

দেশের প্রথম মনোরেল হতে যাচ্ছে চট্টগ্রামে
ছবি: সংগৃহীত

দেশের প্রথম মনোরেল নির্মিত হতে যাচ্ছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। নগরীর যানজট নিরসনে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। 


রোববার (১ জুন) সকালে নগরীর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সঙ্গে জার্মানি প্রতিষ্ঠান ওরাসকম ও মিশরের প্রতিষ্ঠান আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপের এ সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি নগরীতে ফিজিবিলিটি স্টাডি করবে।


চুক্তি অনুযায়ী ওরাসকম ও আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপ মনোরেল নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের (ফিজিবিলিটি স্টাডি) কাজ শুরু করার কথা রয়েছে।


মনোরেল প্রকল্পের অর্থায়ন, প্রযুক্তি ও বাস্তবায়ন কাঠামো তুলে ধরেন আরব কন্ট্রাক্টরস ও ওরাসকম পেনিনসুলা কনসোর্টিয়ামের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ কাউসার আলম চৌধুরী। 


তিনি জানান, ‘চট্টগ্রাম বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। এখানে যানজট ও পরিবহণ সংকট ক্রমবর্ধমান। মনোরেল একটি আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব সমাধান। আমরা এই প্রকল্পে পূর্ণাঙ্গ বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।’


তিনি জানায়, প্রকল্পটি পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রকল্পের সম্ভাব্য তিনটি রুট হচ্ছে : লাইন-১ (২৬.৫ কি.মি.) কালুরঘাট থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত (বহদ্দারহাট, চকবাজার, লালখান বাজার, দেওয়ানহাট ও পতেঙ্গা হয়ে), লাইন-২ (১৩.৫ কি.মি.): সিটি গেট থেকে শহীদ বাশিরুজ্জামান স্কয়ার (এ.কে. খান, নিমতলী, সদরঘাট ও ফিরিঙ্গি বাজার হয়ে) পর্যন্ত  লাইন-৩ (১৪.৫ কি.মি.): অক্সিজেন থেকে ফিরিঙ্গি বাজার (মুরাদপুর, পাঁচলাইশ, আন্দরকিল্লা ও কোতোয়ালি হয়ে) পর্যন্ত। 


সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মনোরেল প্রকল্প চট্টগ্রাম নগরীর গণপরিবহন খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে চলেছে উল্লেখ করে চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামকে দক্ষিণ এশিয়ার গেটওয়ে হিসেবে গড়ে তোলা হবে। প্রস্তাবিত মনোরেল প্রকল্পটির মোট দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ৫৪ কিলোমিটার এবং এতে বিনিয়োগ হবে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা। পুরো অর্থায়ন আনবে বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান-ওরাসকম কনস্ট্রাকশন ও আরব কন্ট্রাক্টরস।


তিনি বলেন, ‘এই বিনিয়োগের জন্য চসিকের কোনো আর্থিক দায় থাকবে না। কেবল আমরা প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট ও ভূমি বরাদ্দ দেব। এই মনোরেল শুধু যানজট নিরসনে নয়, বরং চট্টগ্রামকে একটি পরিবেশবান্ধব, পর্যটন ও ব্যবসাবান্ধব নগরীতে রূপান্তর করার দিকেও এগিয়ে নেবে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে সংযোগের একটি আধুনিক সেতুবন্ধন তৈরি করবে। মনোরেল থেকে রাজস্ব আসবে শুধু টিকিট নয়, বরং বিজ্ঞাপন, স্টেশনে দোকানপাট, আশপাশের সম্পত্তিমূল্য বৃদ্ধির মাধ্যমেও। একটি ভাল গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলে ৫-৭ গুণ পর্যন্ত অর্থনৈতিক রিটার্ন পাওয়া যায়।’


অনুষ্ঠানে গ্রেটার চিটাগাং ইকোনমিক ফোরামের প্রেসিডেন্ট আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রামকে একটি স্মার্ট ও টেকসই নগরীতে রূপান্তরের অংশ হিসেবে মনোরেল প্রকল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও নগরবাসীকে নিয়ে একটি ইকোনমিক ফোরাম গঠন করে এই প্রকল্পকে বাস্তবায়নে কাজ করবো।’


চসিক কর্মকর্তারা জানান, মনোরেল একটি আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা একক রেলপথ দিয়ে চলে। এটি সাধারণত উঁচু পিলারের ওপর স্থাপন করা হয়। মনোরেল প্রযুক্তি মেট্রোরেলের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ খরচ সাশ্রয়ী। এটি কম জায়গায় স্থাপন করা সম্ভব, ফলে ঘনবসতিপূর্ণ শহর বা স্থাপনার মধ্য দিয়েও সহজে চলাচল করতে পারে। মনোরেলের যাত্রী ধারণক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কিছুটা কম হলেও এটি দ্রুত নির্মাণযোগ্য এবং শহরের যানজট কমাতে কার্যকর। বর্তমানে জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভারতের কিছু শহরে মনোরেল সফলভাবে চালু রয়েছে।


কর্মকর্তারা আরও জানান, এর আগে ২০২১ সাল থেকে বিদেশি আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান মনোরেল নির্মাণে চসিককে প্রস্তাব দিয়েছিল। এ বিষয়ে তারা কয়েকবার তৎকালীন সিটি মেয়রের সঙ্গে বৈঠক করেছিল। কিন্তু নানা কারণে এটি আর আলোর মুখ দেখেনি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ৭ প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ৭ প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার
ছবি: সংগৃহীত



মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জাতিগত নিধন থেকে রক্ষায় আন্তর্জাতিক উদ্যোগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে ৭ দফা প্রস্তাবও দিয়েছেন।


আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজারের ‘হোটেল বে ওয়াচে’ রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে শুরু হওয়া তিন দিনের অংশীজন সংলাপের মূল অধিবেশনে তিনি এসব প্রস্তাব দেন।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ২০১৭ সালে এবং তারও আগে থেকে সম্পদ এবং সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচাতে মানবিক কারণে বাংলাদেশ তার সীমান্ত খুলে দিয়েছিল। রোহিঙ্গাদের জাতিগত নির্মূলের ভয়াবহ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন থেকে সশস্ত্র ঘাতকদের থামানো নৈতিক দায়িত্ব।


তিনি বলেন, মিয়ানমার সরকার এবং আরকান আর্মিকে নিশ্চিত করতে হবে যেন আর কোনো রোহিঙ্গা বাংলাদশে না প্রবেশ করে। 


এ সময় রোহিঙ্গাদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তনে অবদান রাখার সংকল্প ঘোষণা করে, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ৭ দফা প্রস্তাব দেন ড. ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সমস্যা মিয়ানমারের সৃষ্টি এবং সমাধান সেখানেই আছে। 


নির্বাচন নিয়ে সরকার প্রধান বলেন, দেশ এখন স্থিতিশীল এবং নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষণ ঘোষণা করা হচ্ছে।


উলেখ্য, উখিয়ার ইনানীতে অবস্থিত ‘হোটেল বে ওয়াচে’ রোববার (২৪ আগস্ট) ‘টেক অ্যাওয়ে টু দ্যা হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক তিন দিনের এ সম্মেলন শুরু হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের দফতর যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।


২৪ আগস্ট সম্মেলনের প্রথম দিন বিকালে বিদেশি অংশীজনদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেন রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা। এতে যোগ দেন ৪০টি দেশের প্রতিনিধি। ছিলেন জাতিসংঘসহ রোহিঙ্গা নিয়ে কাজ করা সব অংশীজন। 


তিন দিনের এ সম্মেলন থেকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের পথ খুঁজবেন তারা।


সম্মেলনের শেষ দিনে (২৬ আগস্ট) রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন বিদেশি অতিথিরা। তিন দিনের সম্মেলনে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ছাড়াও আন্তর্জাতিক ফান্ড, গণহত্যার বিচার, খাদ্য সহায়তা ও রোহিঙ্গাদের মনোবল বৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর ব্যাপারে জোর দেওয়া হবে।


এছাড়াও সম্মেলন থেকে আসা প্রস্তাব এবং বক্তব্যগুলো আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে তুলে ধরবে সরকার।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে: তারেক রহমান

অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে: তারেক রহমান
ছবি: সংগৃহীত



বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের কয়েক দিন পর আমি জেলা ও থানার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকে সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম—স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে, পালিয়ে গেছে কিন্তু অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে। এক বছর আগে আপনাদের সামনে আমি এ কথাটি বহুবার বলেছিলাম। আজ সেই কথাই সত্য হয়ে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।’


শনিবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ পুরাতন স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।


তারেক রহমান বলেন, আজকের এ কাউন্সিলে প্রার্থীরা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি বাংলাদেশের জনগণ আমাদের মূল শক্তি। বিএনপির কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো জনগণ। জনগণের পাশে থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যে কোনো মূল্যে এটিই নিশ্চিত করতে হবে। দলের সিদ্ধান্তে আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব। কাউকে ব্যক্তি স্বার্থে দল ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।


তিনি বলেন, ‘বিএনপি একটি বিশাল পরিবার। নীতি-নির্ধারকেরা এ পরিবারের অভিভাবক। তারা যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন সবাইকে সেটি মেনে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। দলের নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল না করতে পারে বা জনগণের কাছে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’


দীর্ঘ ৯ বছর পর আয়োজিত এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা স্টেডিয়ামে সমবেত হন। হাজারো কর্মীর উপস্থিতিতে উৎসবমুখর পরিবেশে শুরু হয় সম্মেলন।


সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল আলম। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান ও ডা. জুবাইদা

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান ও ডা. জুবাইদা
ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। 


আজ বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। 


আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান। আপিলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, কায়সার কামাল ও জাকির হোসেন ভূঁইয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল করিম।


আইনজীবী এস এম শাহজাহান বলেছেন, যে সম্পত্তিগুলো তারেক রহমানের নামে দেখানো হয়েছে, একটাও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত না। একটা টাকা বা একটা সম্পত্তিও বাংলাদেশের বাইরে না।


তিনি বলেন, সেনানিবাসে মইনুল রোডের বাড়িটি শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পরিবারকে দেওয়া হয়েছিল। সেটাও এ মামলায় দুদক বলছে, এটা তারেক রহমানের অর্জিত সম্পদ এবং এটা অবৈধ সম্পদ। অথচ এটা সরকার নিয়মকানুন মেনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আরেকটা সম্পত্তি আছে গুলশানে। সেটাও রাষ্ট্রীয়ভাবে দেওয়া। অথচ মামলায় তারেক রহমানকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেওয়া হয়েছিল। বিচারের নামে এ রকম প্রহসন আমি আমার ওকালতি জীবনে দেখিনি।


গত ১৪ মে ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে জরিমানা স্থগিত করে ওইদিন আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জামিন দেওয়া হয়।


গত ১৩ মে আপিল দায়েরে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। বিলম্ব মার্জনার পর ডা. জুবাইদা রহমান সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন।


সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক।


এ মামলার বিচার শেষে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তারেক রহমানকে দুই ধারায় মোট নয় বছর এবং তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান।


রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন, ২০০৪-এর ২৬ (২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর এবং ২৭ (১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।


জুবাইদা রহমানকে ২৭ (১) ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড ও ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। পরে এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের নির্বাহী আদেশে তার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত



ফিলিস্তিনের গাজাগামী ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের (এফএফসি) নৌবহর থেকে আটক হওয়ার পর ইসরায়েলের কারাগারে থাকা বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা চলছে। 


বৃহস্পতিবার রাতে এই তথ্য  জানিয়েছেন আন্কারায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আমানুল হক।


তিনি আরও জানায়, তুরস্কের কর্তৃপক্ষ আশা প্রকাশ করেছে যে শুক্রবাই (১০ অক্টোবর) তাকে বিশেষ বিমানযোগে আন্কারায় নিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে । যদিও এ ব্যাপারে তুর্কি কর্তৃপক্ষ শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারেনি। 


জানা যায়, শহিদুল আলম ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের দ্বারা অবৈধভাবে আটক হবার পর জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহকে ওইসব দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে মুক্ত করতে দ্রুত উদ্যোগ নিতে বলা হয়। এরপর থেকেই দূতাবাসগুলো তার মুক্তির বিষয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে।


global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

ধর্ষণ মামলার বিচার ৯০ দিনে শেষ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা

ধর্ষণ মামলার বিচার ৯০ দিনে শেষ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে এবং বিচার ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান রেখে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সংশোধন আনা হচ্ছে। এমন তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।


রোববার (৯ মার্চ) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা এ তথ্য জানান।


নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে পরিবর্তন আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন হতো, এজন্য মামলার তদন্ত শেষ হতে দেরি হতো। আমরা যে সংশোধনী আনছি, তাতে বলা হবে তদন্তকারী কর্মকর্তা যাকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে, তাকেই তদন্ত কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা যাবে না।’


তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ষণের মামলার তদন্তের সময়সীমা আমরা অর্ধেক করে দিচ্ছি। আগে তদন্তের সময়সীমা ছিল ৩০ দিন, এখন সেটা ১৫ দিন করা হচ্ছে। একইভাবে বিচারের সময়সীমাও অর্ধেক করা হচ্ছে। ধর্ষণের মামলার বিচার ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে।’


তিনি যোগ করেন, ‘বিচার ৯০ দিনের মধ্যে শেষ না হওয়ার অজুহাতে কাউকে জামিন দেওয়া যাবে না। বর্তমান আইনে রয়েছে ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার না হলে জামিন দেওয়া যেত। সংশোধিত আইন অনুযায়ী ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে কোনো জামিন দেওয়া যাবে না।’


global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

নারী ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাটাও বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে কমিশন: সিইসি

নারী ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাটাও বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে কমিশন: সিইসি
ছবি: সংগৃহীত




প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর অপব্যবহার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি একে আধুনিক হুমকি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এটি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে।


শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।


ভোটারদের আস্থা ফিরিয়ে আনার বিষয়ে এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, আগামী নির্বাচনে কমিশনের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ভোটারদের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং তাদের কেন্দ্রে নিয়ে আসা। বিশেষ করে নারী ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাটাও বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে কমিশন।

 

এদিকে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা বা জালিয়াতির সুযোগ যাতে তৈরি না হয়, সে বিষয়ে কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলবে। আমরা চাই স্বচ্ছ নির্বাচন। রাতের আঁধারে কোনো কার্যক্রম নয়, দিনের আলোতেই সব কিছু করতে চাই। যাতে করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা যায়। আমরা জাতিকে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই। তা না পারলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন উঠবে।


সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করার যৌক্তিকতা নেই : উপদেষ্টা আসিফ

আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করার যৌক্তিকতা নেই : উপদেষ্টা আসিফ
ছবি: সংগৃহীত

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ইশরাকের মেয়র হওয়া না হওয়ার বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। আইনি জটিলতা থাকায় এ ঘটনায় আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করার কোনো যৌক্তিকতা নেই, আমাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা বা দোষারোপ করা সমীচীন হবে না।  


আজ মঙ্গলবার (২০ মে) দুপুরে সাভারের জাতীয় যুব উন্নয়ন ইন্সটিটিউটে "উদ্যোক্তা উন্নয়নে তারুণ্য ও আগামীর সম্ভাবনা" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত যুব সমাবেশ-২০২৫ এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 


উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানান, ইশরাকের মেয়র হওয়া না হওয়ার সিদ্ধান্ত আমি একা নিচ্ছি না।


এখানে সরকার কাজ করছে। আর সরকার যখন কাজ করে তখন ব্যক্তি হিসেবে করে না। বিষয়টি নিয়ে আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েছি। সেটা পেলে সিদ্ধান্ত নেব।


এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলন যেন জনজীবনে কোন বাধা সৃষ্টি করতে না পারে, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আহ্বান জানানো হয়েছে।


ভারত কর্তৃক পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানায়, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে আমাদের থেকে ভারত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আমরা মনে করি। এখন আমাদের বিকল্প ব্যবস্থা খুঁজতে হবে, বিকল্প ব্যবস্থা হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের সাময়িক কিছু সমস্যা হবে। তবে আমরা মনে করি, এতে করে দীর্ঘমেয়াদি ভাবে আমাদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।


এর আগে যুব সমাবেশ- ২০২৫ এ প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নিয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি জোর দেন তিনি। জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাগণের সঙ্গে মেলাবন্ধন সৃষ্টিসহ রাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে যুবক যুবতীদের অবহিতকরণের উদ্দেশ্যে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

৯ জঙ্গিসহ এখনো পলাতক ৭০০ আসামি : কারা মহাপরিদর্শক

৯ জঙ্গিসহ এখনো পলাতক ৭০০ আসামি : কারা মহাপরিদর্শক
ছবি: সংগৃহীত



কারাগার থেকে পালানো বন্দীদের মধ্যে এখনো ৭০০ আসামি পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন। তিনি আরো জানান, লুট হওয়া ২৯টি অস্ত্রও এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।


মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর বকশীবাজারে কারা অধিদপ্তরের সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।


কারা মহাপরিদর্শক জানান, ‘পালানোদের মধ্যে ৯ জন জঙ্গি, ৬৯ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত রয়েছেন।


বাকিরা বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। বর্তমানে কারাগারে ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দী আছেন ১৬৩ জন। আরো ২৮ জন ডিভিশনের আবেদন করেছেন, তবে তার অনুমোদন পাননি।’


তিনি আরো জানান, কারাগারকেন্দ্রিক সংশোধন কার্যক্রমে গুরুত্ব দিতে বাংলাদেশ জেলের নাম পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


নতুন নাম প্রস্তাব করা হয়েছে ‘কারেকশন সার্ভিসেস বাংলাদে’। এ জন্য ‘কারেকশন সার্ভিস অ্যাক্ট-২০২৫’ খসড়া চূড়ান্ত করে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।

কারা মহাপরিদর্শক বলেন, ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি বন্দীদের স্থান সংকুলানের জন্য নতুন করে দুটি কেন্দ্রীয় ও চারটি জেলা কারাগার চালু করা হয়েছে। এছাড়া সমন্বয় বাড়াতে ঢাকা বিভাগকে ভেঙে দুটি বিভাগ করা হয়েছে।


global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মকর্তা

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মকর্তা


ডেস্ক রিপোর্টঃ

পৃথক দুই রাষ্ট্রদ্রোহসহ সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ৬ জন কর্মকর্তার ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় করা পৃথক মামলায় তাদের এই রিমান্ডের আদেশ দেন।

রিমান্ডে যাওয়া আসামিরা হলেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মুন্সীগঞ্জের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার রাজন কুমার দাস, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া, কুমিল্লার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দীপক কুমার সিংহ, মাগুরার শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রাহাত, নেত্রকোনার সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মনির হোসেন ও সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর বেলাল হোসেন। এদের মধ্যে বেলাল হোসেন এক মামলার আসামি। অপর পাঁচজন আরেক মামলার আসামি।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক আশিকুর রহমান দেওয়ানপ্রত্যেকের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগে খিলক্ষেত থানায় পৃথক দুটি মামলা করেন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড খিলক্ষেত থানার পরিচালক প্রশাসন (আইন শাখার) আরশাদ হোসেন।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ২৮ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কতিপয় বিপথগামী কর্মকর্তা/ কর্মচারী একত্রিত হয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি পরিচয়ে পরস্পর যোগসাজশে জরুরি সেবা বিদ্যুৎখাতকে অস্থিতিশীল করার জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে জড়িত হয়ে এবং বিগত সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালীদের মদদে নানান অযৌক্তিক দাবি দাওয়ায় ষড়যন্ত্র করে পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করছে। বিভিন্ন ধরনের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম কাজে লিপ্ত আছে।

এতে আরও অভিযোগ করা হয়, তাদের এ ধরনের কার্যকলাপ ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চরমভাবে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করার শামিল। তাদের এ সব কর্মকাণ্ড বাংলাদেশ পল্লীবিদ্যুতায়ন বোর্ডের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করা, বোর্ডের কর্মকর্তাদদের সম্মানহানি এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অচল করে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতা তথা জনমনে ঘৃণা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করার মাধ্যমে সরকারকে চরমভাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলা। যা দেশদ্রোহীতার শামিল।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ১২০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচার

‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র অর্থহীন’

নির্বাচন হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

আ’লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক পরিবারের পাঁচজন

মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে

‘আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে’

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ৩ রাজনৈতিক দল : ইসি সচিব

ফেরারি আসামিরা হতে পারবেন না নির্বাচনে প্রার্থী

১০

সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষার্থীরাও দিতে পারবে বৃত্তি পরীক্ষা: হাইকোর্ট

১১

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

১২

নির্বাচনের ওপর দেশের গণতন্ত্রের গতিপথ নির্ভর করছে : সিইসি

১৩

বাংলাদেশে সব শয়তানি কাজের শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলে : আইন উপদেষ্টা

১৪

সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে: ইসি আনোরুল

১৫

বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম: প্রধান উপদেষ্টা

১৬

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

১৭

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: ফখরুল

১৮

রোহিঙ্গা সংকট চীনের পক্ষে একা সমাধান সম্ভব নয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন

১৯

রয়টার্সের সাক্ষাৎকার: শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কেউ আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন

২০