স্পোর্টস ডেস্কঃ
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই টেস্ট সিরিজের প্রথমটির জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৫ সদস্যের এই দলে আছেন সাকিব আল হাসান। আর বাদ পড়েছেন ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে থাকা খালেদ আহমেদ।
১ম টেস্টের বাংলাদেশ দল
নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), সাদমান ইসলাম, মাহমুদুল হাসান, জাকির হাসান, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, লিটন কুমার দাস, জাকের আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা।
মন্তব্য করুন
চলতি আইপিএলে ধারাবাহিকভাবে রান করে চলেছেন তরুণ ভারতীয় ব্যাটার শুভমান গিল। টুর্নামেন্টটির ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটান্স এবারও রয়েছে সবার ওপরে। যেখানে গিলের অবদান অবশ্যই স্বীকার করতে হবে। আগের ম্যাচে ৯৪ রানে অপরাজিত থাকার পর তিনি আর দ্বিতীয় সুযোগটা হাতছাড়া করলেন না। আইপিএলের প্রথম ম্যাজিক ফিগার পেয়েছেন তিনি। তার আলো ছড়ানোর আরেকটি রাতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৩৪ রানে হারিয়েছে গুজরাট। একইসঙ্গে সবার আগে তারা কোয়ালিফায়ারে ওঠে গেছে।
সোমবার (১৫ মে) রাতে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামা গিলের সেঞ্চুরিতে ১৮৯ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেয় গুজরাট। এটি কেবল গিলেরই নয়, গুজরাটের কোনো খেলোয়াড়েরও আইপিএলে এটাই প্রথম সেঞ্চুরি। এদিন রানের খাতা খোলার আগেই উইকেটরক্ষক ব্যাটার ঋদ্ধিমান সাহাকে ফেরান হায়দরাবাদের ভুবনেশ্বর কুমার। হায়দরাবাদের এই পেসার ৫ উইকেট নিয়েছেন। তবে তার এমন দাপটও গুজরাটের রানের চাকা বন্ধ করে দিতে পারেনি।
শুরুতেই উইকেট হারালেও ওয়ানডাউনে নামা সাই সুদর্শনের সঙ্গে বড় জুটি গড়েন গিল। দুজনের জুটিতেই গুজরাট ১৪৭ রানের শক্ত ভিত পেয়ে যায়। তখন মাত্র ১৫তম ওভার শুরু হয়। ফলে অনায়াসেই মনে হয়েছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা দুইশ’র কোঠা সহজেই পার করবে। কিন্তু সুদর্শন ৩৬ বলে ৪৭ রান করে আউট হওয়ার পর ধসে পড়ে গুজরাটের মিডল অর্ডার লাইনআপ। এরপর অল্প রানের ব্যবধানেই প্যাভিলিয়নে ফিরতে থাকেন অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া, ডেভিড মিলার ও রাহুল তেওয়াতিয়া।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্কঃ
২০২৬ সালের গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসের খেলার সংখ্যা এবং কোন কোন খেলা অনুষ্ঠিত হবে, সে তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। তালিকা দেখে বিশেষ করে উপমহাদেশের ক্রীড়া কর্মকর্তা এবং অ্যাথলেটদের মাথায় হাত। ২০২২ সালের চেয়ে অন্তত ৯টি খেলা কমিয়ে আনা হয়েছে ২০২৬ গ্লাসগো গেমসে। যেখানে বাদ দেয়া হয়েছে ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ খেলা।
মূলতঃ স্থান পরিবর্তনের কারণে খেলার সংখ্যাও কমিয়ে আনা হলো। ২০২৬ সালের কমনওয়েলথ গেমসে হবে মাত্রটি ১০টি খেলা। ২০২২ সালে হয়েছিল ১৯টি। ৯টি খেলা কমিয়ে আনায় উপমহাদেশীয় দেশগুলোর পদক জয়ে প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে ভারতের।
২০২৬ সালের কমনওয়েলথ গেমস হওয়ার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া শহরে; কিন্তু তারা জানিয়ে দেয় আর্থিক সমস্যার কারণে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা সম্ভব না। যে কারণে, ২০২৬ সালের কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের সুযোগ পায় স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো।
১২ বছর পর স্কটল্যান্ডের এই শহরে ফিরছে কমনওয়েলথ গেমস; কিন্তু মাত্র ১০ ধরনের খেলা আয়োজন করতে পারবে তারা। আর্থিক কারণেই কম খেলার আয়োজন করা হচ্ছে। ফলে বাদ পড়েছে ক্রিকেট, হকির মতো খেলা। এছাড়া বাদ দিতে হয়েছে ব্যাডমিন্টন, শুটিং, কুস্তিও। এই খেলাগুলো থেকে ভারতেরই সবচেয়ে বেশি পদক জয়ের সম্ভাবনা ছিল।
গ্লাসগোতে ২০২৬ সালে কমনওয়েলথ গেমসে অ্যাথলেটিক্স, সাঁতার, আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্স, ট্র্যাক সাইক্লিং, নেট বল, ভারোত্তোলন, বক্সিং, জুডো, বাস্কেটবল এবং লন বল খেলা হবে। মোট চারটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে খেলাগুলো। গেমস উপলক্ষে ভিলেজ তৈরি করা হবে না। খেলোয়াড় এবং সাপোর্ট স্টাফদের রাখা হবে হোটেলে।
সর্বশেষ ২০১৪ সালে গ্লাসগোয় কমনওয়েথ গেমস অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। সেবার তারা খরচ করেছিলো ৫৪০ মিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ৮ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা)। এবার এই খরচ অনেক কমিয়ে আনা হবে। ৭৪টি কমনওয়েলথ দেশ এবং স্বাধীন অঞ্চল থেকে মোট তিন হাজার অ্যাথলেট গেমসে অংশ নেবে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
বিয়ের সাড়ে পাঁচ বছর পর সুখবর দিয়েছেন কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। বুধবার মুস্তাফিজ ও তার স্ত্রী সামিয়া পারভীন শিমুর ঘর আলোকিত করেছে পুত্র সন্তান।
ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড পেজে একটি পোস্ট দিয়ে সুখবরটি জানিয়ে মোস্তাফিজ জানান, বর্তমানে মা এবং নবজাতক দুজনই সুস্থ আছেন। তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
এর আগে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থেকে পারিবারিক কারণে ছুটি নিয়েছিলেন মোস্তাফিজ। স্ত্রীর সন্তানসম্ভবা অবস্থায় পাশে থাকার জন্যই তিনি এই ছুটি নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে নিজ জেলা সাতক্ষীরার মেয়ে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সামিয়া পারভীন শিমুর সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন মোস্তাফিজ। বিয়ের পর থেকে তারা সুখী দাম্পত্য জীবন উপভোগ করছেন।
মন্তব্য করুন
রমজান মাস মুসলিমদের জন্য আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের বিশেষ সময়। এই মাসে মুসলিমরা সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সিয়াম পালন করেন। শুধু সাধারণ মানুষই নন, পেশাদার ক্রীড়াবিদরাও রোজা রেখে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন। রোজা রেখে ফুটবলের মতো শারীরিকভাবে চ্যালেঞ্জিং খেলা খেলা সহজ কাজ নয়। তবুও বিশ্বের অনেক মুসলিম ফুটবলার সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করে রোজা রাখেন এবং মাঠে নিজেদের সেরা পারফরম্যান্স দেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো বার্সেলোনার স্প্যানিশ তারকা লামিন ইয়ামাল।
লামিন ইয়ামালের বাবা মরক্কোর এবং মা গিনির বংশোদ্ভূত। তবে তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা স্পেনে। মুসলিম পরিবারে জন্ম নেওয়া এই তরুণ ফুটবলার ইতিমধ্যেই বার্সেলোনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ে পরিণত হয়েছেন। পবিত্র রমজান মাসে তিনি অন্যান্য মুসলিমদের মতোই রোজা রাখছেন এবং রোজা অবস্থায়ই লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ খেলছেন।
সম্প্রতি কিছু গুঞ্জন উঠেছিল যে, ক্লাবের পক্ষ থেকে লামিন ইয়ামালের রোজা রাখার বিষয়ে বাধা দেওয়া হচ্ছে। বেনফিকার বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অব সিক্সটিনের প্রথম লেগে তাকে দ্রুত বদলি করে নেওয়ার পেছনেও রোজা রাখাকে কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছিল। তবে স্প্যানিশ গণমাধ্যম ডিয়ারিও এএস জানিয়েছে, ট্যাকটিকাল কারণেই সেদিন ইয়ামালকে বদলি করেছিলেন বার্সেলোনার কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, রোজা রাখার ক্ষেত্রে ইয়ামালকে কোনো ধরনের বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে না। বরং ক্লাবের মেডিক্যাল টিম তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। ক্লাবের পুষ্টিবিদরা ইয়ামালের সাহরি ও ইফতারের মেন্যু ঠিক করে দিচ্ছেন, যাতে তিনি রোজা রাখার পাশাপাশি খেলায় সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দিতে পারেন।
চলতি মাসে ইয়ামাল বার্সেলোনার নিজস্ব আবাসন প্রকল্প লা মাসিয়া ত্যাগ করে তার দাদি ফাতিমা ও চাচা আব্দুলের বাড়িতে অবস্থান করছেন। সেখানে পরিবারের সঙ্গে ইফতার ও সাহরি করছেন তিনি। ক্লাবের পক্ষ থেকে ম্যাচের দিন তার ইফতারের সময়সূচির দিকেও বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।
এই উদ্যোগগুলো দেখায় যে, ক্লাব লামিন ইয়ামালের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রোজা রাখার সিদ্ধান্তকে সম্মান করছে এবং তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে। রোজা রেখেও মাঠে নিজের সেরা পারফরম্যান্স দেওয়ার মাধ্যমে ইয়ামাল তার ধর্মীয় ও পেশাগত দায়িত্বের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করছেন।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ফুটবলে বেশ কিছু দিন ধরেই আলোচনায় রয়েছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটির বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা দেওয়ান চৌধুরী। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলে তার খেলার সম্ভাবনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাঝে মধ্যে ইতিবাচক, আবার কখনো নেতিবাচক খবর শোনা যায়।
ইংল্যান্ডের যুব দলে খেলা হামজার বাংলাদেশি জাতীয় দলে খেলার সম্ভাবনা এখনো ফিফার দফতরে আটকে রয়েছে। বাফুফে প্রয়োজনীয় সব তথ্য ফিফাকে পাঠিয়েছে, কিন্তু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটি থেকে এখন পর্যন্ত সবুজ সঙ্কেত আসেনি।
এদিকে ভারতের কিছু গণমাধ্যম খবর দিয়েছে, আগামী মার্চে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ খেলতে নামবে এবং হামজাও এই ম্যাচে খেলবেন। আগামী বছর ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ান কাপ-২০২৭ এর বাছাইয়ের তৃতীয় পর্ব শুরু করবে। বাংলাদেশ দলের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে।
ভারতের মাটিতে খেলা নিয়ে ইতোমধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার বড় দুই দলের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ দলের হয়ে হামজার খেলার সম্ভাবনা কেমন? আজ সোমবার এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেন, "আমরা আপনাদের সময়মতো সঠিক তথ্য দেবো। এ মুহূর্তে আমাদের কাছে হামজাকে নিয়ে কোনো আপডেট নেই। আপনারা যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখছেন তা এখন পর্যন্ত সত্য নয়। যখনই কোনো আপডেট হবে, সবার আগে আমরা গণমাধ্যমকে জানাবো।"
এ বিষয়ে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বলেন, "এ মুহূর্তে কোনো নতুন তথ্য দিতে পারছি না। আমরা কাজ করছি। ফিফা আমাদের কাছে যা যা চেয়েছে সবই দিয়েছি। অন্য দেশের গণমাধ্যমে যা লেখা হচ্ছে, সেগুলো আগের খবর। হামজা পাসপোর্ট পেয়েছেন, ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ছাড়পত্র দিয়েছে, এসব খবর নতুন নয়। আমি হামজাকে জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে আশাবাদী।"
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
২০২১ সালে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার আর্থিক জটিলতায় ক্লাব ছাড়তে হয় লিওনেল মেসিকে। এরপর তিনি পাড়ি দেন ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। প্যারিসের ক্লাবটিতে মেসি যে সুখী ছিলেন না সেটি জানিয়েছেন বিভিন্ন সময়। ক্লাবে অসুখী মেসি বাড়ি ফিরেও শান্তিতে থাকতে পারতেন না। প্রতিবেশিরা বিরক্ত করতেন তাকে। জনপ্রিয় ক্রীড়া ওয়েবসাইট ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসি নিজেই জানিয়েছেন এমন তথ্য।
গোল ডটকমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেসিকে প্রতিবেশিরা মূলত বিরক্ত করত তার ছেলেদের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে। ইএসপিএনকে মেসি বলেন, ‘প্যারিসে (প্রতিবেশিরা) রাত নয়টা বা দশটার দিকে দরজায় ধাক্কা দিয়ে বলত, আমার বাচ্চাদের ফুটবল খেলা উচিত নয়। প্রতিবেশিরা আমাদের বিরক্ত করত... এটা আমার মনে অনেক বড় দাগ কেটেছিল এবং তার প্রভাব মাঠেও পড়েছে। প্যারিসে ব্যক্তিগতভাবে আমি ভালো অবস্থায় ছিলাম না।’
মেসি আরও জানিয়েছেন, প্যারিসে যেভাবে তিনি পরিকল্পনা করেছিলেন, ব্যাপারগুলো সেভাবে ঘটেনি। আর্জেন্টিনার হয়ে ২০২২ সালের বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক বলেন, ‘তাদের (পিএসজি) সঙ্গে আমার কোনো কিছুই ছিল না, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমি যেভাবে আশা করেছিলাম তেমনটা হয়নি। ব্যক্তিগতভাবে আমি পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম; আমার জন্য ব্যাপারটি কঠিন ছিল। ব্যক্তিগতভাবে এর বাজে প্রভাব আমার ওপর পড়েছে। আমি যখন প্যারিসে ছিলাম, আমার সঙ্গে সবচেয়ে ভালো যেটি হয়েছে সেটি হচ্ছে (আর্জেন্টিনার হয়ে) বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়া।’
২০২৩ সালে পিএসজির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি শেষে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়মিতে ভেড়েন মেসি। সেখানে দারুণ সময় কাটাচ্ছেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। বর্তমানে জাতীয় দলের হয়ে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। কিছুদিন পরই যে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকা! শিরোপা ধরে রাখার মিশনে এবার নামবেন মেসিরা। ২০ জুন কানাডার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে আলবিসেলেস্তেদের অভিযান।
মন্তব্য করুন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন এবং হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা কিংবদন্তি অ্যাগনেস কেলেতি ১০৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যু খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার প্রেস কর্মকর্তা তামাস রোখ। তিনি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানান, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন কেলেতি। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাগত অবনতি ঘটে।
এছাড়া কেলেতির ছেলে রাফায়েল বলেন, 'মায়ের জন্য আমরা প্রার্থনা করি। তার জীবনীশক্তি ছিল অসাধারণ।' হাঙ্গেরির গণমাধ্যম নেমজেতি স্পোর্টের সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৯ জানুয়ারি তাকে সমাহিত করা হবে। কারণ এই দিনটি অ্যাগনেসের জন্য বিশেষ দিন, তার জন্মদিন, বেঁচে থাকলে তিনি এ দিনটিতে ১০৪ বছর বয়সে পা রাখতেন।
এ কিংবদন্তি ক্রীড়াবিদের মৃত্যুতে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, 'জাতির শ্রেষ্ঠ ক্রীড়াবিদ এবং বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আমাদের গর্বিত করেছেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা। তিনি শান্তিতে থাকুন।'
এদিকে অ্যাগনেস শুধু ক্রীড়াবিদ হিসেবেই বিখ্যাত নন; বরং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দুঃসময়ে হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা, তারপর অলিম্পিক গৌরব অর্জন করে জীবনে সাফল্যের এক নতুন অধ্যায় রচনা করেন। হেলসিঙ্কি (১৯৫২) এবং মেলবোর্ন (১৯৫৬) অলিম্পিকে তিনি মোট ১০টি পদক জেতেন, যার মধ্যে পাঁচটি ছিল সোনা। তবে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন গেমসে চারটি স্বর্ণ জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকালের সবচেয়ে বয়স্ক নারী জিমন্যাস্ট হিসেবে স্বর্ণ জেতার রেকর্ড গড়েন। এছাড়া বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপেও রয়েছে তার তিনটি পদক। সেই সময় তিনি 'দ্য কুইন অফ জিমনাস্টিকস' অর্থাৎ 'জিমনাস্টিকসের রানী' হিসেবেও খ্যাতি লাভ করেন। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে তার সাফল্য যেমন অনন্য, তেমনি তার জীবনসংগ্রামও অনুপ্রেরণাদায়ক।
বুদাপেস্টের একটি ইহুদি পরিবারে ১৯২১ সালের ৯ জানুয়ারি জন্ম হয় অ্যাগনেস কেলেতির। মাত্র চার বছর বয়সে জিমন্যাস্টিকসের সঙ্গে তার শুরু হয় পথচলা। ১৬ বছর বয়সে জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হন এবং ১৯৩৯ সালে জাতীয় দলে সুযোগ পান। কিন্তু ইহুদি হওয়ার কারণে ১৯৪০ সালের পর থেকে তাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া হয়। পরে ১৯৪৪ সালে হাঙ্গেরি জার্মান নাৎসি বাহিনীর দখলে চলে যায়, ঐ সময় নিজের পরিচয় লুকিয়ে খ্রিষ্টান নারীর ছদ্মবেশে বেঁচে থাকেন অ্যাগনেস। বাঁচার জন্য জাল নথি তৈরি করে একটি গ্রামে লুকিয়ে থেকে কাজ করতেন। তবে গোপনে ঠিকই অনুশীলন চালিয়ে যান। কিন্তু অ্যাগনেস বেঁচে গেলেও তার বাবা এবং পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য হলোকাস্টের নির্মমতার শিকার হন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে সব খারাপ অতীত পেছনে ফেলে ফের খেলাধুলায় ফেরেন অ্যাগনেস। তার পরের গল্পতো সবারই জানা। তার অর্জনের শুরুটা হয় ১৯৪৬ সালে হাঙ্গেরির হয়ে চ্যাম্পিয়নশীপ জেতার মধ্য দিয়ে। ১৯৪৭ সালে তিনি সেন্ট্রাল ইউরোপিয়ান জিমন্যাস্টিকস শিরোপা জয় করেন। ১৯৪৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন করলেও, গোড়ালিতে লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারেননি। ১৯৪৯ সালের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে তিনি চারটি স্বর্ণ, একটি রৌপ্য এবং একটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন।
এ দিকে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিক শেষে হাঙ্গেরিতে না ফিরে তিনি ইসরাইলে স্থায়ী হন। সেখানে তিনি জিমন্যাস্টিকস কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেন। যদিও পরে খেলাধুলার জন্য জীবন উৎসর্গ করা কেলেতি জীবনের শেষ পর্যায়ে হাঙ্গেরিতে ফিরে আসেন এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ফ্রান্সের সাবেক সাইক্লিস্ট চার্লস কন্তের নাম উঠে এসেছে, যিনি বর্তমানে ১০০ বছর বয়সী।
মন্তব্য করুন
পর্তুগিজ ফুটবল তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এবার শোবিজ জগতে প্রবেশ করছেন! তবে অভিনয় নয়, ব্যবসায়িক উদ্যোগে তিনি নতুন এক অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন। তিনি এখন চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন। ব্রিটিশ পরিচালক ম্যাথু ভন-এর সাথে যৌথভাবে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন একটি নতুন প্রযোজনা সংস্থা, যার নাম ইউআর-মার্ভ!
এই প্রযোজনা সংস্থার মূল লক্ষ্য হল প্রচলিত চলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতির সাথে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় করে শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করা।
রোনালদো এবং ম্যাথু ভনের এই অংশীদারিত্ব ইতিমধ্যেই সফলতার মুখ দেখছে। তারা একসাথে দুটি অ্যাকশন চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন। প্রথম ছবিটি সম্পর্কে শীঘ্রই বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এই নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে রোনালদো বলেন, "এটি আমার জন্য একটি রোমাঞ্চকর অধ্যায়, কারণ আমি সবসময় নতুন ব্যবসায়িক সম্ভাবনা খুঁজে বেড়াই।"
অন্যদিকে, কিক-অ্যাস ও কিংসম্যান-এর মতো ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রের পরিচালক ম্যাথু ভনও রোনালদোর সাথে কাজ করতে খুবই উচ্ছ্বসিত। তিনি বলেন, "ক্রিশ্চিয়ানো ফুটবল মাঠে এমন কিছু গল্প তৈরি করেছেন, যা কল্পনাতীত। এবার আমরা একসাথে দর্শকদের জন্য অনুরূপ অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প নিয়ে আসতে চাই।"
ফুটবলের বাইরেও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো তার প্রভাব বিস্তার করে চলেছেন। ২০২৪ সালে তিনি ইউআর ক্রিস্টিয়ানো নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল চালু করেন এবং পর্তুগালের বড় মিডিয়া প্রতিষ্ঠান মিডিয়ালিভ্রে-তে বিনিয়োগ করেন। তার লক্ষ্য পরিষ্কার—বিনোদন শিল্পেও একটি শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তোলা।
এই নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে রোনালদো শোবিজ জগতে কতটা সফল হবেন, তা নিয়ে ফ্যানদের মধ্যে এখনই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে!
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালের প্রথম লেগে গতকাল ৭৫ মিনিটে মাঠে নামেন লুকা মদ্রিচ। নেমেই ডিফেন্সচেরা পাসে মনে করিয়ে দেন ফুরিয়ে যাননি এখনো। ম্যাচে দারুণ একটি মাইলফলকও অর্জন করেন ৩৮ বছরের মদ্রিচ। রিয়াল মাদ্রিদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইতিহাসে মদ্রিচই এখন সবচেয়ে বেশি বয়সে ম্যাচ খেলা ফুটবলার।
মদ্রিচ ছাড়িয়ে গেছেন রিয়াল কিংবদন্তি ফেরেঙ্ক পুসকাসকে। অ্যারিয়েঞ্জ অ্যারিনায় গতকালের ম্যাচের দিন মদ্রিচের বয়স ছিল ৩৮ বছর ২৩৪ দিন। পুসকাস রিয়ালের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচ খেলেছিলেন ৩৮ বছর ২২৯ দিন বয়সে।
পুসকাসের তৈরি করা কীর্তি ৫৯ বছর পর ভাঙলেন মদ্রিচ। ১৯৬৫ সালের ১৭ নভেম্বর তৎকালীন ইউরোপিয়ান কাপে কিলমারনকের বিপক্ষে সেই কীর্তি গড়েছিলেন পুসকাস। রিয়ালের হয়ে সবমিলিয়ে ৫২৮তম ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১১৮তম ম্যাচে কীর্তিটি গড়লেন মদরিচ। তথ্য বেইন স্পোর্টসের।
ম্যাচ খেলার রেকর্ডেও এদিন ভাগ বসিয়েছেন মদ্রিচ। ছাড়িয়ে গেছেন ৫২৭ ম্যাচ খেলা ডিফেন্ডার রবার্তো কার্লোসকে। রিয়ালের ইতিহাসে ১৪তম সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা ফুটবলার এখন মদ্রিচ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ম্যাচ খেলার তালিকায় তিনি এখন পঞ্চম। রিয়ালের হয়ে এই প্রতিযোগিতায় তার চেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন ইকার ক্যাসিয়াস, করিম বেনজেমা, রাউল গঞ্জালেস ও সার্জিও রামোস।
ক্রোয়েশিয়ান ফুটবলার মদ্রিচ ৩৯ বছরে পা দিচ্ছেন চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর। তবে রিয়ালের সঙ্গে তার চুক্তি শেষ হবে আগামী ৩০ জুন। রিয়ালের ইতিহাসের সবেচেয়ে বুড়ো খেলোয়াড় হিসেবে ম্যাচ খেলার কীর্তি গড়তে তাই নতুন চুক্তির আওতায় আসতে হবে মদ্রিচকে। ১৯৬৬ সালের মে মাসে পুসকাস যখন কোপা দেলরেতে রিয়ালের হয়ে শেষ পেশাদার ম্যাচটি খেলেন, তখন তার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর ৩৬ দিন।
রিয়ালের হয়ে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলা সবচেয়ে বুড়ো ফুটবলার
লুকা মদ্রিচ: ৩৮ বছর ২৩৪ দিন
ফেরেঙ্ক পুসকাস: ৩৮ বছর ২২৯ দিন
বুয়ো: ৩৮ বছর ৫৩ দিন
দি স্তেফানো: ৩৭ বছর ৩২৮ দিন
দুদেক: ৩৭ বছর ২৬০ দিন
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে (ইপিএল) ২০২৩-২৪ মৌসুম মোটেই ভালো কাটেনি চেলসির। ১ ম্যাচ বাকি থাকলেও লিগে তারা আছে ষষ্ঠ অবস্থানে। তবে আপন আলোয় উজ্জ্বল ছিলেন দলটির তরুণ ফুটবলার কোলে পালমার। ভোটাভুটিতে হয়েছেন প্রিমিয়ার লিগের সেরা তরুণ ফুটবলার।
গত গ্রীষ্মের দলবদলে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে চেলসিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই দুর্দান্ত পারফর্ম করে আসছেন পালমার। এই মৌসুমে ২২টি গোল দেওয়া ছাড়াও ১০টি অ্যাসিস্ট করেছেন এই আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার। গোলে অবদানের দিক বিবেচনায় প্রিমিয়ার লিগে যেটি যৌথ সর্বোচ্চ।
কয়েকদিন আগেই ২২তম জন্মদিন পালন করেছেন পালমার। তার আগেই গড়ে ফেলেছেন দারুণ একটি রেকর্ড। প্রিমিয়ার লিগের কোনো মৌসুমে ২১ বছর বা তার আগে ৩০টির বেশি গোলে অবদান রাখা মাত্র তৃতীয় খেলোয়াড় পালমার। এর আগে এই কীর্তি দেখিয়েছেন রবি ফাওলের ও ক্রিস সাটন।
লিগে গোল্ডেন বুটের (সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার) লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার সিটির আর্লিং হল্যান্ডের পরেই আছেন পালমার। অ্যাসিস্টের দিক দিয়েও যৌথভাবে লিগের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পালমার। ১৩ অ্যাসিস্টে সবার ওপরে অ্যাস্টন ভিলার ওলি ওয়াটকিনস।
২০২৩-২৪ মৌসুমে পালমার
গোল সংখ্যা: ২২, প্রিমিয়ার লিগে দ্বিতীয়
অ্যাস্টিস্ট: ১০টি, যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ
গোলে অবদান: ৩২টি, যৌথভাবে সর্বোচ্চ
গোল ও অ্যাসিস্ট দুই বিভাগেই দুই সংখ্যায় পৌঁছানো চার ফুটবলারের একজন পালমার। তিনি ছাড়া এই মাইলফলকে আছেন ওয়াটকিনস, মোহাম্মদ সালাহ ও অ্যান্থনি গর্ডন। এছাড়াও দিদিয়ের দ্রগবা ও ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের পর তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে চেলসির ঘরের মাঠে এক মৌসুমে ১৬ গোল দেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন পালমার। আগামী রবিবার স্টামফোর্ড ব্রিজে এএফসি বোর্নমাউথের বিপক্ষে ম্যাচে সেই রেকর্ড ভাঙার দারুণ সুযোগ আছে পালমারের সামনে।
প্রিমিয়ার লিগে আগের মৌসুমগুলোতে সেরা তরুণ খেলোয়াড়
২০১৯-২০: ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আরনল্ড (লিভারপুল)
২০২০-২১: ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি)
২০২১-২২: ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি)
২০২২-২৩: আর্লিং হল্যান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি)
মন্তব্য করুন