রমজান মাস মুসলিমদের জন্য আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের বিশেষ সময়। এই মাসে মুসলিমরা সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সিয়াম পালন করেন। শুধু সাধারণ মানুষই নন, পেশাদার ক্রীড়াবিদরাও রোজা রেখে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন। রোজা রেখে ফুটবলের মতো শারীরিকভাবে চ্যালেঞ্জিং খেলা খেলা সহজ কাজ নয়। তবুও বিশ্বের অনেক মুসলিম ফুটবলার সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করে রোজা রাখেন এবং মাঠে নিজেদের সেরা পারফরম্যান্স দেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো বার্সেলোনার স্প্যানিশ তারকা লামিন ইয়ামাল।
লামিন ইয়ামালের বাবা মরক্কোর এবং মা গিনির বংশোদ্ভূত। তবে তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা স্পেনে। মুসলিম পরিবারে জন্ম নেওয়া এই তরুণ ফুটবলার ইতিমধ্যেই বার্সেলোনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ে পরিণত হয়েছেন। পবিত্র রমজান মাসে তিনি অন্যান্য মুসলিমদের মতোই রোজা রাখছেন এবং রোজা অবস্থায়ই লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ খেলছেন।
সম্প্রতি কিছু গুঞ্জন উঠেছিল যে, ক্লাবের পক্ষ থেকে লামিন ইয়ামালের রোজা রাখার বিষয়ে বাধা দেওয়া হচ্ছে। বেনফিকার বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অব সিক্সটিনের প্রথম লেগে তাকে দ্রুত বদলি করে নেওয়ার পেছনেও রোজা রাখাকে কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছিল। তবে স্প্যানিশ গণমাধ্যম ডিয়ারিও এএস জানিয়েছে, ট্যাকটিকাল কারণেই সেদিন ইয়ামালকে বদলি করেছিলেন বার্সেলোনার কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, রোজা রাখার ক্ষেত্রে ইয়ামালকে কোনো ধরনের বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে না। বরং ক্লাবের মেডিক্যাল টিম তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। ক্লাবের পুষ্টিবিদরা ইয়ামালের সাহরি ও ইফতারের মেন্যু ঠিক করে দিচ্ছেন, যাতে তিনি রোজা রাখার পাশাপাশি খেলায় সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দিতে পারেন।
চলতি মাসে ইয়ামাল বার্সেলোনার নিজস্ব আবাসন প্রকল্প লা মাসিয়া ত্যাগ করে তার দাদি ফাতিমা ও চাচা আব্দুলের বাড়িতে অবস্থান করছেন। সেখানে পরিবারের সঙ্গে ইফতার ও সাহরি করছেন তিনি। ক্লাবের পক্ষ থেকে ম্যাচের দিন তার ইফতারের সময়সূচির দিকেও বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।
এই উদ্যোগগুলো দেখায় যে, ক্লাব লামিন ইয়ামালের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রোজা রাখার সিদ্ধান্তকে সম্মান করছে এবং তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে। রোজা রেখেও মাঠে নিজের সেরা পারফরম্যান্স দেওয়ার মাধ্যমে ইয়ামাল তার ধর্মীয় ও পেশাগত দায়িত্বের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করছেন।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
একের পর এক রেকর্ড গড়েই যাচ্ছে বায়ার লেভারকুসেন। জাভি আলোনসোর অধীনে দলটি গতকাল আইনট্রাঙ্কট ফ্রাঙ্কফুর্টকে ৫-১ উড়িয়ে দেয়। ফলে বুন্দেসলিগায় ৪৮ ম্যাচ ধরে অপরাজিত দলটি। এর মাধ্যমে বেনফিকার করা ৫৯ বছরের পুরনো রেকর্ড স্পর্শ করল তারা।
ইউরোপিয়ান দল হিসেবে ৫৯ বছর আগে ৪৮ ম্যাচ ধরে অপরাজিত ছিল পর্তুগালের ক্লাবটি। লেভারকুসেন আর এক ম্যাচ জিতলেই ভেঙে যাবে সেই রেকর্ড। ইউরোপে রেকর্ড গড়তে আর এক ম্যাচ অপরাজিত থাকার দরকার তাদের।
নিজেদের পরের ম্যাচ লেভারকুসেন খেলবে রোমার বিপক্ষে। ইউরোপা লিগের ওই ম্যাচে অন্তত ড্র করতে পারলেই সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়বে তারা। রোমার বিপক্ষে সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ২-০ গোলের জয় পেয়েছিল জাভির শিষ্যরা।
গতকাল ফ্রাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে ৫-১ গোলের জয়ে লেভারকুসেনের হয়ে গোল করেন গ্রানিত জাকা, প্যাট্রিক সিক, এক্সেকুয়েল প্যালাসিউস, জেরেমি ফ্রিমপং ও ভিক্টর বোনিফেস।
মন্তব্য করুন
পর্তুগিজ ফুটবল তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এবার শোবিজ জগতে প্রবেশ করছেন! তবে অভিনয় নয়, ব্যবসায়িক উদ্যোগে তিনি নতুন এক অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন। তিনি এখন চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন। ব্রিটিশ পরিচালক ম্যাথু ভন-এর সাথে যৌথভাবে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন একটি নতুন প্রযোজনা সংস্থা, যার নাম ইউআর-মার্ভ!
এই প্রযোজনা সংস্থার মূল লক্ষ্য হল প্রচলিত চলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতির সাথে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় করে শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করা।
রোনালদো এবং ম্যাথু ভনের এই অংশীদারিত্ব ইতিমধ্যেই সফলতার মুখ দেখছে। তারা একসাথে দুটি অ্যাকশন চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন। প্রথম ছবিটি সম্পর্কে শীঘ্রই বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এই নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে রোনালদো বলেন, "এটি আমার জন্য একটি রোমাঞ্চকর অধ্যায়, কারণ আমি সবসময় নতুন ব্যবসায়িক সম্ভাবনা খুঁজে বেড়াই।"
অন্যদিকে, কিক-অ্যাস ও কিংসম্যান-এর মতো ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রের পরিচালক ম্যাথু ভনও রোনালদোর সাথে কাজ করতে খুবই উচ্ছ্বসিত। তিনি বলেন, "ক্রিশ্চিয়ানো ফুটবল মাঠে এমন কিছু গল্প তৈরি করেছেন, যা কল্পনাতীত। এবার আমরা একসাথে দর্শকদের জন্য অনুরূপ অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প নিয়ে আসতে চাই।"
ফুটবলের বাইরেও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো তার প্রভাব বিস্তার করে চলেছেন। ২০২৪ সালে তিনি ইউআর ক্রিস্টিয়ানো নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল চালু করেন এবং পর্তুগালের বড় মিডিয়া প্রতিষ্ঠান মিডিয়ালিভ্রে-তে বিনিয়োগ করেন। তার লক্ষ্য পরিষ্কার—বিনোদন শিল্পেও একটি শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তোলা।
এই নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে রোনালদো শোবিজ জগতে কতটা সফল হবেন, তা নিয়ে ফ্যানদের মধ্যে এখনই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে!
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আগামী ৬ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া আফগানিস্তান সিরিজে খেলবেন সাকিব আল হাসান। আজ বুধবার শেরে বাংলায় বোর্ডের মিটিংয়ের আগে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন বিসিবির সভাপতি ফারুক আহমেদ।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরুর সময় ঘনিয়ে এলেও এখনও দল ঘোষণা করা হয়নি। সাকিব এই সিরিজে খেলবেন কিনা, সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বিসিবির পক্ষ থেকে। সেজন্য সাকিবের সম্পর্কে জানতে চাইলে বোর্ড সভাপতি বলেন, “সাকিব আল হাসানের ব্যাপারে বলতে চাই, যেহেতু আফগানিস্তানের বিপক্ষে দলের নাম এখনও দেওয়া হয়নি, তাই তার (সাকিব) বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।”
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে টেস্ট খেলতে সাকিবকে বোর্ড নিষেধ করেছে, এই বিষয়ে স্পষ্টতা দিতে ফারুক বলেন, “সাকিবকে দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ টেস্ট খেলতে দেশে ফিরতে বাধা দেওয়ার ব্যাপারে বোর্ডের কোনো দায় নেই। আমরা ওই পরিস্থিতির সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে জড়িত নই। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সরকার এবং সাকিব (জড়িত) ছিল। আমরা শুধু সহায়ক ভূমিকা পালন করেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি যাতে সাকিব ঘরের মাঠে খেলতে পারে।”
তিনি আরও বলেন, “সাকিব শুধু একজন খেলোয়াড় নন, তিনি আগের সরকারের (পতিত শেখ হাসিনা সরকার) সময়ে একজন এমপি ছিলেন। সেক্ষেত্রেও কিছু বিষয় আছে। সব মিলিয়ে সরকারের চিন্তাভাবনা আর ক্রিকেট বোর্ডের ভাবনা এক ছিল না। আমি একজন প্রাক্তন খেলোয়াড় হিসেবে দেখেছি, একজন ছেলে ১৭ বছর ক্রিকেট খেলেছে। সে একজন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, বাংলাদেশ জন্য অনেক কিছু করেছে। আমি বিশ্বাস করি, যদি সে খেলতে পারতো, তাহলে এটি ভালো হতো।”
ফারুক আহমেদ যোগ করেন, “আমাদের অন্যান্য বিষয়গুলো দেখতে হবে। সেগুলো বিবেচনা করে সে শেষ মুহূর্তে আসতে পারেনি। তবে বোর্ডের করার কিছু ছিল না। এটি সম্পূর্ণ আইনি বিষয় এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়। এটি ছিল সাকিব এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উপর নির্ভরশীল। বোর্ডের এ ব্যাপারে কিছু করার ছিল না।”
তিনি আরও বলেন, “বোর্ডের নির্দেশ অনুযায়ী যদি সাকিব আসতেন, তাহলে আমরা যথাযথ নিরাপত্তা দিতে পারতাম। যেহেতু তিনি আসেননি, তাই এ নিয়ে কথা বলার কোনো মানে নেই।”
সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হোমভেন্যু হিসেবে নিয়ে এই সিরিজ আয়োজন করবে আফগানিস্তান। ৬ নভেম্বর সিরিজের প্রথম ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৯ ও ১১ নভেম্বর সিরিজের বাকি দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্কঃ
বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যেখানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ক্যারিবিয়ানদের শেষ সিরিজের দল থেকে স্কোয়াডে দুটি পরিবর্তন আনা হয়েছে।
হায়ডেন ওয়ালশ জুনিয়র ও জুয়েল অ্যান্ড্রুর জায়গা নিয়েছেন আমির জাঙ্গু ও জাস্টিন গ্রিভস। টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি হাঁকানোর পুরস্কার পেয়েছেন গ্রিভস।
আমির জাঙ্গুকে স্কোয়াডে প্রথমবারের মতো ডাকা হয়েছে। আর নেতৃত্বে আছেন শেই হোপ। সহ-অধিনায়কের ভূমিকায় ব্রেন্ডন কিং।
এর আগে সোমবার বিকালে বাংলাদেশের ওয়ানডে স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়। নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর চোটের কারণে এই সিরিজে দলকে নেতৃত্ব দেবেন মেহেদী হাসান মিরাজ। চোটের কারণে আরও নেই তাওহীদ হৃদয় ও মুশফিকুর রহিম। নেই সাকিব আল হাসানও।
সেন্ট কিটসে ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচ তিনটি হবে ৮, ১০ ও ১২ ডিসেম্বন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল: শেই হোপ (অধিনায়ক), ব্রেন্ডন কিং (সহ-অধিনায়ক), কেসি কার্টি, রোস্টন চেজ, ম্যাথু ফোর্ড, জাস্টিন গ্রিভস, শিমরন হেটমায়ার, আমির জাঙ্গু, আলজারি জোসেফ, শামার জোসেফ, এভিন লুইস, গুড়াকেশ মোটি, শেরফানে রাদারফোর্ড, জায়ডেন সিলস ও রোমারিও শেফার্ড।
মন্তব্য করুন
রিয়াল মাদ্রিদের তারকা ফুটবলার ভিনিসিয়ুস জুনিয়র মাঠে দুর্দান্ত ফর্মে আছেন। মাত্র ২৪ বছর বয়সেই এই ব্রাজিলিয়ান সেনসেশনের ফুটবল ক্যারিয়ার এগিয়ে চলেছে সাফল্যের পথে। তবে ফুটবল মাঠের পাশাপাশি এবার ভিনিসিয়ুসের নজর ব্যবসায়িক দিকেও। পর্তুগালের একটি দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল ক্লাব কেনার পরিকল্পনা করছেন তিনি।
ইএসপিএন জানিয়েছে, ব্যবসা ও বিনিয়োগের চিন্তাভাবনায় বৈচিত্র্য আনার জন্য এবং অবসরের পরের জীবনকে মাথায় রেখে ক্লাব কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভিনিসিয়ুস। পর্তুগালের দ্বিতীয় বিভাগ লিগে থাকা ১৮টি ক্লাবের মধ্যে একটি কিনতে আগ্রহী তিনি।
ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম গ্লোবো জানিয়েছে, ক্লাব কেনার জন্য ভিনিসিয়ুসের পাশে রয়েছে একটি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান। স্পেনের রেডিও স্টেশন কাদেনা কোপে-এর সাংবাদিক রবার্তো আন্তোলিন প্রথম এই খবর প্রকাশ করেন যে, ভিনিসিয়ুস ইতোমধ্যে ক্লাব কেনার বিষয়ে আলোচনায় নেমেছেন।
যদিও এখন পর্যন্ত কোনো কিছুই চূড়ান্ত হয়নি। ঠিক কোন ক্লাবটি কিনতে আগ্রহী ভিনিসিয়ুস, সেটিও নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাবাণিজ্য বিষয়ক সাময়িকী ফোর্বস তাদের এক রিপোর্টে জানিয়েছে, ভিনিসিয়ুস আলভেরকা ক্লাব কেনার বিষয়ে আলোচনা করছেন।
লিসবনের কাছাকাছি অবস্থিত এই ক্লাবটি বর্তমানে পর্তুগালের দ্বিতীয় বিভাগে অষ্টম স্থানে রয়েছে। ফোর্বসের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভিনিসিয়ুস ১২২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা আনুমানিক ১ কোটি ইউরো দিয়ে ক্লাবটি কেনার প্রস্তাব দিয়েছেন।
২০২৪ সালে ভিনিসিয়ুসের আয় হবে প্রায় ৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর মধ্যে ৪ কোটি ডলার আসবে তার বেতন থেকে এবং বাকি ১.৫ কোটি ডলার আসবে স্পনসরশিপ থেকে।
ভিনিসিয়ুসের স্পনসরদের মধ্যে গ্যাটোরেড, পেপসি, ইউনিলিভার এবং নাইকির মতো বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া, ব্রাজিলে ভিনিসিয়ুসের একটি সামাজিক সেবা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে, যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে বিনিয়োগ করে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ফুটবল ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তগুলো ভিনিসিয়ুসের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করবে।
মন্তব্য করুন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন এবং হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা কিংবদন্তি অ্যাগনেস কেলেতি ১০৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যু খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার প্রেস কর্মকর্তা তামাস রোখ। তিনি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানান, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন কেলেতি। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাগত অবনতি ঘটে।
এছাড়া কেলেতির ছেলে রাফায়েল বলেন, 'মায়ের জন্য আমরা প্রার্থনা করি। তার জীবনীশক্তি ছিল অসাধারণ।' হাঙ্গেরির গণমাধ্যম নেমজেতি স্পোর্টের সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৯ জানুয়ারি তাকে সমাহিত করা হবে। কারণ এই দিনটি অ্যাগনেসের জন্য বিশেষ দিন, তার জন্মদিন, বেঁচে থাকলে তিনি এ দিনটিতে ১০৪ বছর বয়সে পা রাখতেন।
এ কিংবদন্তি ক্রীড়াবিদের মৃত্যুতে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, 'জাতির শ্রেষ্ঠ ক্রীড়াবিদ এবং বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আমাদের গর্বিত করেছেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা। তিনি শান্তিতে থাকুন।'
এদিকে অ্যাগনেস শুধু ক্রীড়াবিদ হিসেবেই বিখ্যাত নন; বরং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দুঃসময়ে হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা, তারপর অলিম্পিক গৌরব অর্জন করে জীবনে সাফল্যের এক নতুন অধ্যায় রচনা করেন। হেলসিঙ্কি (১৯৫২) এবং মেলবোর্ন (১৯৫৬) অলিম্পিকে তিনি মোট ১০টি পদক জেতেন, যার মধ্যে পাঁচটি ছিল সোনা। তবে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন গেমসে চারটি স্বর্ণ জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকালের সবচেয়ে বয়স্ক নারী জিমন্যাস্ট হিসেবে স্বর্ণ জেতার রেকর্ড গড়েন। এছাড়া বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপেও রয়েছে তার তিনটি পদক। সেই সময় তিনি 'দ্য কুইন অফ জিমনাস্টিকস' অর্থাৎ 'জিমনাস্টিকসের রানী' হিসেবেও খ্যাতি লাভ করেন। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে তার সাফল্য যেমন অনন্য, তেমনি তার জীবনসংগ্রামও অনুপ্রেরণাদায়ক।
বুদাপেস্টের একটি ইহুদি পরিবারে ১৯২১ সালের ৯ জানুয়ারি জন্ম হয় অ্যাগনেস কেলেতির। মাত্র চার বছর বয়সে জিমন্যাস্টিকসের সঙ্গে তার শুরু হয় পথচলা। ১৬ বছর বয়সে জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হন এবং ১৯৩৯ সালে জাতীয় দলে সুযোগ পান। কিন্তু ইহুদি হওয়ার কারণে ১৯৪০ সালের পর থেকে তাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া হয়। পরে ১৯৪৪ সালে হাঙ্গেরি জার্মান নাৎসি বাহিনীর দখলে চলে যায়, ঐ সময় নিজের পরিচয় লুকিয়ে খ্রিষ্টান নারীর ছদ্মবেশে বেঁচে থাকেন অ্যাগনেস। বাঁচার জন্য জাল নথি তৈরি করে একটি গ্রামে লুকিয়ে থেকে কাজ করতেন। তবে গোপনে ঠিকই অনুশীলন চালিয়ে যান। কিন্তু অ্যাগনেস বেঁচে গেলেও তার বাবা এবং পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য হলোকাস্টের নির্মমতার শিকার হন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে সব খারাপ অতীত পেছনে ফেলে ফের খেলাধুলায় ফেরেন অ্যাগনেস। তার পরের গল্পতো সবারই জানা। তার অর্জনের শুরুটা হয় ১৯৪৬ সালে হাঙ্গেরির হয়ে চ্যাম্পিয়নশীপ জেতার মধ্য দিয়ে। ১৯৪৭ সালে তিনি সেন্ট্রাল ইউরোপিয়ান জিমন্যাস্টিকস শিরোপা জয় করেন। ১৯৪৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন করলেও, গোড়ালিতে লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারেননি। ১৯৪৯ সালের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে তিনি চারটি স্বর্ণ, একটি রৌপ্য এবং একটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন।
এ দিকে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিক শেষে হাঙ্গেরিতে না ফিরে তিনি ইসরাইলে স্থায়ী হন। সেখানে তিনি জিমন্যাস্টিকস কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেন। যদিও পরে খেলাধুলার জন্য জীবন উৎসর্গ করা কেলেতি জীবনের শেষ পর্যায়ে হাঙ্গেরিতে ফিরে আসেন এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ফ্রান্সের সাবেক সাইক্লিস্ট চার্লস কন্তের নাম উঠে এসেছে, যিনি বর্তমানে ১০০ বছর বয়সী।
মন্তব্য করুন
ব্যালন ডি’অর পুরস্কার নিয়ে গত বছর বেশ কিছু বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদের তারকা ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের পরিবর্তে ম্যানচেস্টার সিটির মিডফিল্ডার রদ্রিগেকে ব্যালন ডি’অর দেওয়া হলে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ব্রাজিলিয়ান তারকা ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ক্ষোভে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। এমনকি তার ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদও এই অনুষ্ঠান বয়কট করেছে।
ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের হাতে ব্যালন ডি’অর না যাওয়ার খবর পেয়ে রিয়াল মাদ্রিদ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি। ভিনিসিয়ুস কেন প্যারিসে যাননি, তা নিয়ে দীর্ঘদিন পর এবার তিনি নিজেই কথা বলেছেন।
চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোতে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভিনিসিয়ুসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আমাকে আমার ক্লাব যা করতে বলেছে, আমি তা-ই করেছি। তারা আমাকে মাদ্রিদে থাকতে বলেছে, আমি সেটাই করেছি। কোনো সমস্যা নেই। আমরা এখন পরের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি।"
ব্যালন ডি’অর জয়ের সবচেয়ে বড় দাবিদার হওয়া সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত পুরস্কারটি না পাওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল—এমন প্রশ্নের জবাবে ভিনিসিয়ুস বলেন, "আমি কখনোই ব্যালন ডি’অর জেতার স্বপ্ন দেখিনি। তবে আপনি যদি এত কাছাকাছি যান, তাহলে অবশ্যই সেটা পেতে চাইবেন। তবে আমার জন্য এখনও ব্যক্তিগত পুরস্কার এবং ক্লাবের হয়ে ট্রফি জেতার সুযোগ আছে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি ইতিমধ্যে দুটি ইউরোপীয় ট্রফি জিতেছি। আরও জেতার জন্যই আমি এখানে আছি।"
ভিনিসিয়ুস শুধু ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ইতিহাস গড়ার লক্ষ্য নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, "আমি এখানে ইতিহাস লেখার জন্য এসেছি। এই ক্লাব এবং প্রেসিডেন্ট আমাকে যা দিয়েছেন, আমি তা শোধ করতে চাই। আশা করি, আমি গোল করে যেতে পারব এবং এই জার্সি গায়ে দিয়ে আরও অনেক ম্যাচ খেলব। এখন আমি জয়ের স্বাদ পেয়েছি এবং এখানে আমার ইতিহাস লেখা শুরু করেছি। আমি আরও চাই।"
মন্তব্য করুন
রিয়াল মাদ্রিদ শুধু মাঠেই নয়, মাঠের বাইরেও শীর্ষে। লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল এবার গড়েছে আরেকটি ঐতিহাসিক রেকর্ড। ডেলোয়েটের বার্ষিক ফুটবল মানি লিগের তথ্য অনুযায়ী, রিয়াল মাদ্রিদ এক মৌসুমে ১.০৫ বিলিয়ন ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা) আয়ের রেকর্ড গড়েছে।
রিয়ালের এই আকাশছোঁয়া আয়ের পেছনে বড় অবদান তাদের সংস্কার করা সান্তিয়াগো বার্নাবেউ স্টেডিয়ামের। স্টেডিয়ামের আধুনিকীকরণের ফলে ২০২৩-২৪ মৌসুমে রিয়ালের ম্যাচডে আয় দ্বিগুণ হয়ে ২৪৮ মিলিয়ন ইউরো হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে স্টেডিয়াম সংস্কারে ক্লাবটি ১ বিলিয়ন ইউরোরও বেশি ঋণ নিয়েছে।
নতুন বার্নাবেউতে যোগ হয়েছে আধুনিক ধাতব ছাদ, উন্নত ভিআইপি এলাকা, দোকান, রিট্র্যাক্টেবল পিচ এবং আরও অনেক সুবিধা। পপ তারকা টেলর সুইফটের কনসার্ট এবং স্পেনে এনএফএলের প্রথম খেলা এখানেই আয়োজিত হয়েছে। তবে আওয়াজ দূষণের অভিযোগের কারণে কিছু সময়ের জন্য কনসার্ট আয়োজন বন্ধ রাখা হয়েছে।
ডেলোয়েটের মানি লিগে রিয়াল মাদ্রিদ প্রথম (১.০৫ বিলিয়ন ইউরো)। তাদের পরেই রয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি (৮৩৮ মিলিয়ন ইউরো) এবং প্যারিস সেন্ট-জার্মেইঁ (৮০৬ মিলিয়ন ইউরো)। শীর্ষ দুই দলের আয়ের ব্যবধান ২০৮ মিলিয়ন ইউরো, যা মানি লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
ইংলিশ ক্লাবগুলো টিভি সম্প্রচার রাজস্বের ফলে মানি লিগের শীর্ষ ২০-এ আধিপত্য করেছে। এর মধ্যে ৯টি ক্লাবই ইংল্যান্ডের। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফেরার পর আয়ের দিক থেকে চতুর্থ স্থানে (৭৭১ মিলিয়ন ইউরো) উঠে এসেছে। অন্যদিকে, ক্যাম্প ন্যু সংস্কারের কারণে বার্সেলোনা ষষ্ঠ স্থানে নেমে গেছে।
আর্সেনাল, লিভারপুল, টটেনহ্যাম এবং চেলসি শীর্ষ দশে অবস্থান করছে। যদিও লিভারপুল, টটেনহ্যাম এবং চেলসি গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
ডেলোয়েট স্পোর্টস বিজনেস গ্রুপের প্রধান টিম ব্রিজ বলেছেন, “ফুটবল ক্লাবগুলো এখন তাদের স্টেডিয়ামকে শুধুমাত্র খেলার স্থান হিসেবে নয়, বরং বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে তৈরি করছে। এটি নতুন দর্শক, স্পনসর এবং ব্যবসার সুযোগ তৈরি করছে।”
রিয়াল মাদ্রিদের নতুন পথচলা শুধু ফুটবল নয়, বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে একটি অনন্য উদাহরণ।
মন্তব্য করুন
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটে হট টপিক সাত নম্বর পজিশন। আসন্ন বিশ্বকাপ দলে কে খেলবেন এই পজিশন? এই নিয়েই যেন যতসব যত জল্পনা-কল্পনা। এই পজিশন নিয়ে এবার কথা সাকিব আল হাসানও।
সাম্প্রতিক সময়ে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এই জায়গার দাবিদার বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার। তাই এই সমস্যা সমাধনে মধুর সমস্যায় পড়তে হচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। তাই সাকিবও বলছেন এমন পরিস্থিতিতে একজন ক্রিকেটারকে বেছে নেওয়া খুব একটা সহজ কাজ হবে না।
সোমবার ইংল্যান্ডে একটি অনুষ্ঠানে এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার বলেন, 'একটা জায়গার জন্য ৬-৭ জনের অপশন। সিদ্ধান্তটা খুবই সহজ না। আমি নিশ্চিত বিশ্বকাপের জন্য কন্ডিশন, প্রতিপক্ষ মাথায় রেখে নির্বাচক, অধিনায়ক, কোচ সঠিক সিদ্ধান্তই নেবে।'
'আমি আসলে নির্বাচক না, ডিসিশন মেকিংয়ের অংশও না। আমার জন্য বলা মুশকিল। কিন্তু দল নিয়ে আমি খুশি এবং আমি নিশ্চিত যারাই এই দলে থাকবে তারা তাদের জায়গা থেকে ১৭ কোটি মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করবে এবং বাংলাদেশের জন্য সেরাটাই দেয়ার চেষ্টা করবে।'-আরও যোগ করেন সাকিব।
মন্তব্য করুন
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) ও বাংলাদশে ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আয়োজনে ‘১০ম এএফসি গ্রাসরুটস ফুটবল ডে ২০২৩’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৫ মে) একযোগে এর আয়োজন করা হয় ঢাকা, নোয়াখালী, নেত্রকোণা, সুনামগঞ্জ ও বরগুনায়।
ঢাকা ও আশপাশের জেলাসমূহের ১৬টি ফুটবল একাডেমির প্রায় ২০০ কিশোর ফুটবলারকে নিয়ে বাফুফে সংলগ্ন আর্টিফিসিয়াল টার্ফ মাঠে গ্রাসরুট ডে পালিত হয়। এই সময় খেলোয়াড়দের মাঝে টি-শার্ট ও সার্টিফিকেট অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল থমাস স্মলি, জাতীয় দলের কোচ হ্যাভিয়ের ফার্নান্দেজ ক্যাববেরা, বাফুফের সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, সদস্য আমের খান ও মহিদুর রহমান মিরাজ এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার।
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে বান্দরবানে গতকাল গ্রাসরুটস ফুটবল ডে পালন করা যায়নি। তার পরিবর্তে ওই জেলায় আজ অনুষ্ঠানটি হবে।
মন্তব্য করুন