আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না, বিচার করতে চাচ্ছি: অ্যাটর্নি জেনারেল

আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না, বিচার করতে চাচ্ছি: অ্যাটর্নি জেনারেল
ছবি: সংগৃহীত

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই গণহত্যার বিচারে আমরা কি প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি এমন অনেক প্রশ্ন আসছে। আমরা বলতে চাই, আমরা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছি না। আমরা বিচার করতে চাচ্ছি। কেন বিচার করতে চাচ্ছি? আমরা আগামী প্রজন্মকে ইতিহাসের একটি দায় থেকে মুক্ত করতে চাচ্ছি।’


শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপের আয়োজন ‘ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ’ এ অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। শনিবার শেষ দিনের প্রথম পর্বে ‘গুম-খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। এই পর্বে সঞ্চালক ছিলেন সাংবাদিক মনির হায়দার।


সংলাপে অংশ নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বর্তমান সময়ে এসে কেউ জমি দখলে ব্যস্ত, কেউ ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ব্যস্ত, কেউ পদ-পদবী দখলে ব্যস্ত, কেউ নিজস্ব লোক পুনর্বাসনে ব্যস্ত, কিন্তু খুনিদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য, খুনিদের বিচারের জন্য আমাদের উপর যে পরিমাণ চাপ প্রয়োজন ছিল সেদিকে আপনারা ফোকাস করেন নি।’


তিনি বলেন, ‘আপনারা যত বেশি চাপে রাখবেন, আমরা তত বেশি এই বিষয়টাকে (বিচার) সামনের দিকে এগিয়ে নিতে দৃঢ় চেষ্ট থাকবো। আপনারা যত বেশি অতন্দ্র প্রহরীর মত দায়িত্ব পালন করবেন, আমরা রাষ্ট্রকে এবং জনগণের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ততবেশি এজেন্ডা ভিত্তিক সাহসিকতা নিয়ে এগিয়ে যাবো।’


দেশে ঐক্যের প্রয়োজন উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ঐক্য ছাড়া সংস্কার সম্ভব নয়। সংস্কার ছাড়া যৌক্তিক কোন বাংলাদেশ আপনাদের উপহার দেওয়া সম্ভব নয়। ঐক্য ছাড়া, সংস্কার ছাড়া এই বিচার প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ের মধ্যে করাটা কঠিন এবং দুরুহ।’


বিচারের চ্যালেঞ্জ বিষয়ে আলোচনা কম হওয়ায় কিছুটা হতাশা প্রকাশ করে রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিলো চ্যালেঞ্জের জায়গাটা কি সেটা আমাদের বলবেন। আমরা সেটায় যেন যৌক্তিক সমাধানের জায়গায় যেতে পারি, সেটা সুনির্দিষ্টভাবে আমরা পাইনি।’ তিনি বলেন, ‘আমার কাছে চ্যালেঞ্জের প্রধান জায়গাটা হলো, জুলাই বিপ্লবের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে যে চেতনায় উদ্ধুদ্ধ হয়ে আমরা রাস্তায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়েছিলাম, সেই লক্ষ্য, সেই ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা, সেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, হাতে হাত মিলিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করার যে ঐক্য, সেই ঐক্যটাতে যে ফাটল ধরেছে, সেই ফাটলটাই প্রধান চ্যালেঞ্জ।’


বিভিন্ন মিথ্যা মামলা প্রসঙ্গে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘পার্সোনাল গ্রাস এক্সপোজ করার জন্য মামলা দিয়েছেন, আসামির খাতায় নাম দিয়েছেন, এই মামলাগুলোর পরিণতি কি হবে এবং এটার সাথে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের যে মামলা তার কোনো কনফ্লিক্ট হবে কি-না প্রশ্ন এসেছে।’


তিনি বলেন, ‘আপনাদের আইনিভাবে, স্পষ্টভাবে বলতে চাই, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে যে ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, সেই ট্রাইব্যুনাল ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১৯৭৩ এর ১৯ নম্বর আইন। সে আইনে মানবতাবিরোধী আইনের যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে হত্যা, নির্যাতন, গুমসহ অনেকগুলো অপরাধের কথা বলা হয়েছে, যে অপরাধগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সিভিলিয়ান পপুলেশনের উপর ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তার বিচার হবে। সেটি একটা দুইটা স্পেসিফিক ঘটনার দরকার নেই। ইন জেনারেল সেটার বিচার হবে। ঐ আইনেই বলা আছে, ডমেস্টিক অন্যান্য আইনে যাই বলা থাকুক না কেন, ঐটার বিচার ওখানে হবে। অর্ডিনারি গুমের বিচার, খুনের বিচার, নির্যাতনের বিচার, নিপীড়নের বিচার, এইগুলো অর্ডিনারি কোর্টে হতে কোন বাধা নেই এবং সেটাও চলবে।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

প্রকৃতির প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

প্রকৃতির প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ছবি: সংগৃহীত



উপকূলীয় অঞ্চলের সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বঙ্গোপসাগরে জরিপ চালিয়ে মৎস্য আহরণের সঠিক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। আর এজন্য বাড়াতে হবে গবেষণা। 


আজ সোমবার রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মাছ আমাদের জন্য প্রকৃতির উপহার, আল্লাহর দান। কিন্তু প্রকৃতির উপর আমরা নির্মম, নির্দয়। আমরা প্রকৃতির উপর এতো নির্দয় যে, এভাবে চললে মাছ একদিন কপাল থেকে উঠে যাবে। আমরা নদী শাসনের কথা বলছি, নদী পালনের কথা বলছি না। এতে আরও ক্ষতি হচ্ছে।


তিনি বলেন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আমরা তা এখনও পুরোপুরি আহরণ করতে পারিনি। আমাদের এ ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে। সামুদ্রিক মৎস্যের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। মাছের সম্ভাবনা প্রচুর, আবার দুর্ভাবনাও প্রচুর। প্রকৃতির প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।


অবৈধ জাল ব্যবহার করে মৎস্যহরণ খুব উদ্বেগের বিষয় উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নদীতে সব ধরনের বর্জ্য ফেলে পানিকেও নষ্ট করছি আমরা। জলাশয় দূষণ ও ফসল উৎপাদনে নিষিদ্ধ কীটনাশকের ব্যবহার করছি। এছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মৎস্য উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এর থেকে বেরিয়ে আসতে হলে টেকসই পদ্ধতি আবিষ্কার করতে হবে।


অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি মাছের রপ্তানি বৃদ্ধিতে উদ্যোগ নিতে হবে এজন্য সবাইকে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেন তিনি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি শিগগিরই : উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি শিগগিরই : উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
ছবি: সংগৃহীত



শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার স্বার্থে সৌদি আরবের সঙ্গে শিগগিরই একটি চুক্তি স্বাক্ষর হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।


আজ শনিবার (২ আগস্ট) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘রেমিট্যান্সযোদ্ধা দিবস’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।


উপদেষ্টা বলেন, “মালয়েশিয়ায় গত বছর বিমানের টিকিট এবং ভিসা থাকা সত্ত্বেও যেতে না পারা কর্মীদের পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এসংক্রান্ত বৈঠক করে যখন ঢাকায় এসে বললাম যে তাদের মালয়েশিয়া নেবে বলে আশ্বস্ত করেছে, তখন তীব্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছি।


আমাকে ফেসবুকে গালাগাল করছে–‘বর্তমানে যারা অবৈধ হয়ে আছে তাদের বৈধ করার খবর নেই, আবার নতুন করে লোক পাঠাচ্ছে।’ গালাগালের কোনো শেষ নাই। যেটা আপনাদের এত বড় দাবি সেটা করার পরও গালি খাই।” 


এ সময় তিনি বলেন, ‘খুব তাড়াতাড়ি আশা করি দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে শুনবেন, সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে চুক্তি হচ্ছে।


এই চুক্তির চেষ্টা বিগত সরকারের আমলে অনেকবার করার চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু হয়নি। ভারত কিংবা পাকিস্তানের সঙ্গে এই চুক্তি নেই, বাংলাদেশের সঙ্গে এই চুক্তি হতে যাচ্ছে। চুক্তি হলে সৌদি আরবে শ্রমিক ভাই-বোনদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’


আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা রিইন্টিগ্রেশনে কিছু কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। আমরা প্রক্রিয়া কিছুটা সহজ করেছি মন্ত্রণালয়ে যাতে আপনাদের ভোগান্তি ও হয়রানি কম হয়। সম্পূর্ণ ডিজিটাইজেশন করেছি, আপনারা নতুন করে বিদেশে গেলে এই সুবিধা বুঝতে পারবেন।’


প্রবাসীদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রবাসী ভাই-বোনরা যারা ফিরে এসেছেন, আপনারা হয়তো আবার যাবেন। কয়েকটা কথা আপনাদের বলি অন্যভাবে নিয়েন না। আপনারা বাইরে যাওয়ার আগে নিজেরা যথেষ্ট প্রস্তুতি নেবেন।


আপনাদের কি কোনো প্রতারক পাঠাচ্ছে, এটা একটু ভালো করে খোঁজখবর নেবেন। বিদেশ যেতে এত মরিয়া হয়ে যাবেন না যে খোঁজখবর নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। বিদেশ মানেই বেহেশত মনে করবেন না। এই সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রবাসীদের জীবনযাত্রা দেখেছি, সৌদি আরবে আমি এমন অবস্থা দেখেছি, বাংলাদেশের খারাপ বস্তিতেও মানুষ এর চেয়ে ভালো থাকে। এত খারাপ জীবন আট থেকে ৯ লাখ টাকা খরচ করে যাওয়ার পরও। কাজেই ভালোমতো খোঁজখবর নিয়ে যান। আপনার কাছে যদি ১০ লাখ টাকা থাকে বিদেশ যাওয়ার জন্য, এই টাকা দিয়ে অনেক ব্যবসা দেশে করা যায়।’


তিনি আরো বলেন, ‘এ দেশে ১৮ কোটি মানুষ, কত ভোক্তা! ছোট্ট একটা দোকান দিয়ে বসলে কত লাভ হয়। আমি আপনাদের নিরুৎসাহিত করছি না, মরিয়া হয়ে বিদেশ যাবেন না।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’

‘গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল’
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ এর উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল।  


মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকালে প্রধান উপদেষ্টা রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে পুলিশ পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।


পরে ভাষণে বলেন, গত ১৫ বছর পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল। অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশ বাহিনী জনরোষের শিকার হয়। মানুষের অধিকার ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে হবে পুলিশকে।


এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, আইজিপিসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


উদ্বোধীন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল বাহারুল আলম বিপিএম এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।


তিন দিনব্যাপী এই আয়োজনে উদ্বোধনী দিনেই এবার পদকের জন্য ঘোষিত ৬২ জন কৃতি পুলিশ সদস্যকে পদক পরিয়ে দেবেন প্রধান উপদেষ্টা।


এবারের পুলিশ সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘আমার পুলিশ, আমার দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’। অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজি, সকল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি, জেলার পুলিশ সুপারসহ সব পদবীর পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত রয়েছেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

ভিসা নিষেধাজ্ঞা: পর্দার আড়ালের ‌নায়ক ডোনাল্ড লু?

ভিসা নিষেধাজ্ঞা: পর্দার আড়ালের ‌নায়ক ডোনাল্ড লু?

বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হতে বাধা দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিধিনিষেধের এই ঘোষণা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন দিলেও এই বিষয়ে আলোচনায় রয়েছেন আরও এক ব্যক্তি।

তার নাম ডোনাল্ড লু। তিনি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে আছেন। নির্বাচনকে ঘিরে সহিংসতা করলে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরাও মার্কিন ভিসা পাবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছেন তিনি।

তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় এই কূটনীতিক দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতিতে বেশ আলোচিত নাম হয়ে উঠেছেন। গত বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পেছনে ডোনাল্ড লুর নামই উঠে এসেছিল।তৎকালীন পিটিআই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর পেছনে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে দায়ী করেছিলেন খোদ ইমরান খান। সেই ঘটনার পর চলতি বছরের জানুয়ারিতে ঢাকা সফরে এসেছিলেন ডোনাল্ড লু। আর এবার আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ইস্যুতে নতুন ভিসানীতি প্রকাশের পর মার্কিন এই কূটনীতিকের নাম অলোচনায় এসেছে।পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অভিযোগের পর ডোনাল্ড লু নামটি সুপরিচিত হয়ে ওঠে। গত বছরের এপ্রিলে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বিশ্বকাপজয়ী সাবেক এই তারকা ক্রিকেটার তার অপসারণের পেছনে ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে সরাসরি ডোনাল্ড লুকে অভিযুক্ত করেছিলেন।

ইমরান খান অভিযোগ করেছিলেন, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে তার সরকারকে উৎখাতের জন্য ‘বিদেশি ষড়যন্ত্রে’ যুক্ত ছিলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আসাদ মজিদের মাধ্যমে তাকে হুমকি বার্তা পাঠিয়েছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

দেশে ফিরেছেন মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দি ১৮ বাংলাদেশি

দেশে ফিরেছেন মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দি ১৮ বাংলাদেশি
ছবি: সংগৃহীত

মানব পাচারের শিকার হয়ে মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দি জীবন কাটানো ১৮ বাংলাদেশি অবশেষে দেশে ফিরেছেন। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তারা ঢাকায় পৌঁছান। বিমানবন্দরে তাদের জরুরি সহায়তা দিয়েছে ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের কর্মীরা।


জানা গেছে, ভালো চাকরি ও উচ্চ বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচারকারীরা দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে এই বাংলাদেশিদের প্রথমে থাইল্যান্ডে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাদের মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে পাঠানো হয়। পাচারকারীরা তাদের জোরপূর্বক সাইবার অপরাধমূলক কাজে নিয়োজিত করে। কেউ কাজ করতে অস্বীকার করলে তাদের বৈদ্যুতিক শকসহ নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হতো।


ব্র্যাকের সহযোগী পরিচালক শরিফুল হাসান (মাইগ্রেশন এন্ড ইয়ুথ প্ল্যাটফর্ম) জানান, ভুক্তভোগীদের পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের উদ্ধারের জন্য ব্র্যাকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এরপর বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সিআইডি এবং থাইল্যান্ডে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বয় করে তাদের উদ্ধার কার্যক্রম চালানো হয়। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই ১৮ বাংলাদেশি দুঃসহ বন্দিদশা থেকে মুক্তি পান।


উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক, রাশেদুল ইসলাম, মো. আলিফ, রায়হান সোবহান, শেখ আরমান, মো. পাভেল চৌধুরী, মনির হোসেন, মো. ইসমাইল হোসেন, মো. নিজাম উদ্দীন, জহির উদ্দিন, তানভীর আকন্দ রাফি, তোয়ানুর খলিলুল্লাহ, মো. সায়মন হোসেন, মো. উজ্জ্বল হোসেন, মেহেদী হাসান, মো. কায়সার হোসেন, মো. শাহ আলম ও মো. আকাশ আলী।


উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে চট্টগ্রামের মো. আলিফ বলেন, "দুবাইতে আমি জাহাজে কাজ করতাম। আমাকে উচ্চ বেতনে ডাটা এন্ট্রির কাজের প্রলোভন দেখিয়ে থাইল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে পাচারকারীরা আমাকে থাই-মিয়ানমার সীমান্তের ম্যাসটে নিয়ে যায়। সেখানে আমার মতো বিভিন্ন দেশের আরও অনেক মানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্ক্যাম সেন্টারে বিক্রি করে দেওয়া হয়। আমি ছয় মাস ধরে ভয়াবহ নির্যাতনের মধ্যে বন্দি ছিলাম। জীবন বাঁচাতে আমি স্ক্যাম সেন্টারে কাজ করতে বাধ্য হই।"


সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পাচারকারীদের মূল হোতা ইফতেখারুল ইসলাম রনির বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগে দেশের বিভিন্ন থানায় ৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি তাকে চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট থেকে আটক করা হয়। পাচারকারী চক্রের আরেক নেতা আব্দুল্লাহ আল নোমানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।


ব্র্যাকের শরিফুল হাসান আরও জানান, "সাইবার স্ক্যাম মানব পাচারের একটি ভয়াবহ রূপ। কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কল সেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে আকর্ষণীয় বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে অনলাইন মাধ্যমে (ভুয়া ওয়েবসাইট, ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ইত্যাদি) নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। এরপর সুকৌশলে তাদের স্ক্যাম সেন্টারে নিয়ে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্ক্যামের কাজ করানো হয়। থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় কাজের প্রলোভন দেখিয়ে এই ধরনের প্রতারণার ঘটনা ঘটছে। সরকার ইতিমধ্যে এসব দেশে যাওয়ার বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে। এই নতুন ধরনের প্রতারণা সম্পর্কে বিদেশগামীসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে।"


global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত



চাকরির জন্য নয় মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর খিলজি রোডে পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) ভবন-২ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মানুষ কারো চাকরি করার জন্য আসেনি। মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য। কাজেই সেদিকে যেন আমরা যেতে পারি, সবাইকে সেই সুযোগ যেন দিতে পারি।


তিনি বলেন, এখন মানুষ বহু রকমের উদ্যোক্তা হয়েছে। আমরা কারও তালিকা করে রাখিনি। কাজেই আরও সুযোগ আসছে। এর বড় কারণ হলো প্রযুক্তি। প্রযুক্তি আমাদেরকে সমস্ত কাজে একেবারে বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করার সময় এসেছে।


তিনি আরও বলেন, আমরা প্রতিটি মানুষকে তার নিজের সক্ষমতাকে কেন্দ্র করে যেখানে যেতে চায় সেখানে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে চাই। আশা করি, এই কাজে পিকেএসএফ নতুন ভবনে এসে নতুন যাত্রা শুরু করবে।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পিকেএসএফ এখন আগের কাঠামো নিশ্চয়ই পরিবর্তন করেছে। অনেক নিয়মকানুনের মধ্যে পরিবর্তন হয়েছে। বিনিয়োগের মধ্যে যেতে পারলে তো বড় আকারের একটা কিছু হতে পারে। এখনকার ছেলেমেয়েরা ৮০ সালের ছেলেমেয়ের মতো না। তারা অনেক পরিবর্তিত, অনেক দূর এগিয়ে গেছে।


তিনি আরও বলেন, ছেলেমেয়ে সবাই মিলে কয়েক লাখ বিনিয়োগকারী হয়েছে, উদ্যোক্তা হয়েছে। আইনকানুনের মধ্যে যেসব দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে, ইতোমধ্যে সেগুলো সংশোধন করা যায় কি না তা পরীক্ষা করে দেখার প্রয়োজন আছে। নিজস্ব আইন যেটা আছে, এটাকে আরও সম্প্রসারণ করা যায় কি না সেটিও দেখতে হবে।


পিকেএসএফ প্রতিষ্ঠার স্মৃতি তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বব্যাংক থেকে ২০ কোটি টাকার একটি ফান্ড এসেছিল। ওই ২০ কোটি টাকাকে কেন্দ্র করে পুরো ঘটনা ঘটেছে। সেই ২০ কোটি টাকা উপলক্ষ্য না হলে পিকেএসএফ-এর জন্ম এভাবে হতো না, অন্য কোনোভাবে কোনোদিন হতে পারত। ধাক্কাটাও আসত না। আর এর পেছনে লেগে গিয়েছিল স্বয়ং প্রেসিডেন্ট (এরশাদ)। কাজেই ধাক্কাটা জোরেসোরে এসেছে। উনি চাচ্ছিলেন, টাকাটা থাকুক। উনি (এরশাদ) ভরসা করে আমাকে চাচ্ছিলেন যে, আমি একটু সমর্থন করি। আমি বলেছিলাম, টাকাটা ফেরত দিয়ে দিন। এই টাকাটা মানুষ খেয়ে ফেলবে। দারিদ্র্য নিরসনের অন্য কোনো দেশে এ রকম হয়েছে বলে মনে হয় না। একেবারে গোড়াতে গিয়ে যে মানুষের সঙ্গে কাজ করা, সেদিকে যথেষ্ট কাজ হয়েছে। সবাই মিলে কাজ করেছে। আমরা ফাইন্যান্সিয়াল সিস্টেমকে গড়ে তুলতে পারলে সত্যি সত্যি মানুষকে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করতে পারি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

১০০ আসনে হবে সংসদের উচ্চকক্ষ, পিআর পদ্ধতিতে মনোনীত হবেন সদস্যরা

১০০ আসনে হবে সংসদের উচ্চকক্ষ, পিআর পদ্ধতিতে মনোনীত হবেন সদস্যরা
ছবি: সংগৃহীত




জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসন বিশিষ্ট। এই সদস্যরা মনোনীত হবেন সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর), অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনে দলগুলোর যে ভোট পাবে, সেই হারে দলগুলোর মধ্যে এসব আসন বণ্টন করা হবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর কমিশন এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে।


তবে এই সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি ও তাদের সমমনা দল ও জোটগুলো। তারা বলেছে, উচ্চকক্ষে সদস্য মনোনীত হতে হবে জাতীয় নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে।


বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২৩তম দিনের আলোচনা চলছে। আজই আলোচনার সমাপ্তি টানতে চান বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন।


আলোচনার শুরুতে তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করব দ্রুত চূড়ান্ত সনদ প্রস্তুত করে আপনাদের হাতে তুলে দিতে। এর ভিত্তিতে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পরিকল্পনাও করা হবে।’ 


তিনি আশা প্রকাশ করেন, আজকের মধ্যেই আলোচনার পর্বের সমাপ্তি টানা সম্ভব হবে। আলোচনা শেষে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে এবং যেসব বিষয়ে ভিন্নমত রয়েছে, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা দ্রুত দলগুলোর কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।


আগের ধারাবাহিকতায় আজকেও সংসদের উচ্চকক্ষের সদস্য কীভাবে মনোনীত হবেন, তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি চালুর প্রস্তাব করে। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলো এ প্রস্তাব সমর্থন করে। অপরদিকে বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো সংসদ নির্বাচনে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে আসন বরাদ্দের দাবি জানায়।


আলোচনায় দলগুলোর ভিন্নমত থাকায় এক পর্যায়ে বিষয়টি কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়। এরপর ঐকমত্য কমিশন ভোটের সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের সদস্য মনোনীত করার সিদ্ধান্ত জানায়।


কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, উচ্চকক্ষের নিজস্ব কোনো আইন প্রণয়নের ক্ষমতা থাকবে না। তবে, অর্থবিল ব্যতীত অন্য সব বিল নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ উভয় কক্ষে উপস্থাপন করতে হবে। উচ্চকক্ষ কোনো বিল স্থায়ীভাবে আটকে রাখতে পারবে না। এক মাসের বেশি বিল আটকে রাখলে, সেটিকে উচ্চকক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত বলে গণ্য করা হবে।


নিম্নকক্ষ কর্তৃক প্রস্তাবিত বিলগুলো পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করবে উচ্চকক্ষ এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তা অনুমোদন অথবা প্রত্যাখ্যান করতে হবে। যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল অনুমোদন করে, তবে উভয় কক্ষে পাস হওয়া বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য পাঠানো হবে।


আর যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তা সংশোধনের সুপারিশসহ নিম্নকক্ষে পুনর্বিবেচনার জন্য পাঠানো হবে। নিম্নকক্ষ সেই সব সংশোধন আংশিক বা পূর্ণভাবে গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান করতে পারবে।


কমিশনের এই সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি এবং তাদের মিত্র জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম ও এলডিপি। তারা সংসদের নিম্নকক্ষে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে আসন বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) এবং জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম উচ্চকক্ষ গঠনের বিরোধিতা করেছে। যুক্ত হিসেবে এই দলগুলো বলছে, দেশের বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় উচ্চকক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই।


আজকের আলোচনায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলনসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

এরা ডামি সরকার বলেই সামান্য ফু দিতেই উড়ে গেছে: জামায়াতের আমির

এরা ডামি সরকার বলেই সামান্য ফু দিতেই উড়ে গেছে: জামায়াতের আমির
ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, স্বৈরশাসকরা একবার ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আর ফিরে আসে না। আওয়ামী লীগের যুগের শেষ সময় এসে গেছে। তিনি বলেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে দেখা গেছে, একবার পালিয়ে যাওয়া স্বৈরশাসকরা আর ফিরে আসতে পারেনি। এরা মূলত ডামি সরকার। সামান্য ধাক্কাতেই ভেঙে পড়ে।’


সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের বড়মাঠে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক বেলাল উদ্দীন প্রধানের সভাপতিত্বে এই কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।


ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছিল, আর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল কথিত ‘মিডনাইট নির্বাচন’। তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনও ছিল একটি প্রহসন।


তিনি অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ বারবার হুংকার দিচ্ছে যে তারা আবার ফিরে আসবে এবং আগের মতো ক্ষমতা দখল করবে। কিন্তু জনগণ তাদের এসব ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলেছে।


জামায়াত আমির আরও বলেন, বিগত সময়ের শাসকরা জনগণের আমানতের প্রতি বিশ্বস্ত ছিলেন না। তারা জনগণের সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন, চুরি-ডাকাতি ও লুটপাট করেছেন এবং সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।


প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ভারত যেন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অশান্তির কারণ না হয়। ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে বাংলাদেশে সংগঠিত অপরাধগুলোর তদন্তের ভিত্তিতে শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবিও জানান তিনি।


তিনি আরও অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের বিপদের মুখে ফেলে দিয়ে ইসলামপন্থীদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছে।


ঠাকুরগাঁওয়ের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে মেডিকেল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এটি বৈষম্যের প্রমাণ। আগামী পরিকল্পনা কমিশনে ঠাকুরগাঁওয়ের জন্য একটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে।


সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, মাওলানা আব্দুল হালিম, শিবিরের সাবেক সভাপতি দেলাওয়ার হোসেন, জেলা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা আব্দুল হাকিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

দেশের খাদ্যের সার্বিক পরিস্থিতি সন্তোষজনক: উপদেষ্টা

দেশের  খাদ্যের সার্বিক পরিস্থিতি সন্তোষজনক: উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, দেশের বর্তমান খাদ্য পরিস্থিতি যথেষ্ট সন্তোষজনক। তবে বাজারে এর প্রভাব পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়েছে কি না, তা ভিন্ন বিষয়। সরকারের খাদ্য মজুদের পরিস্থিতি ভালো অবস্থানে রয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারি) খাদ্যপরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।


ড. সালেহউদ্দিন বলেন, সরকারের মূল লক্ষ্য হলো নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত করা। এর পাশাপাশি বাফার স্টক গড়ে তোলাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি গুদামে খাদ্য মজুদ না থাকলে বেসরকারি খাত এই সুযোগ নিয়ে বাজারে নানা ধরনের কারসাজি করতে পারে।


তিনি আরও বলেন, ভ্যাট বাড়ানোর বিষয়টি মহার্ঘ ভাতা বা আইএমএফের কোনো পরামর্শের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। বরং বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে তুলনামূলকভাবে খুব কম ভ্যাট দিতে হয়। এত কম কর দিয়ে ভালো মানের সেবা প্রত্যাশা করা সঠিক নয়।


অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “১২৫ টাকায় চশমা পাওয়া কি সম্ভব? ৬০০-৭০০ টাকার খাবার খাচ্ছেন, কিন্তু ভ্যাট দিতে চাইছেন না। আবার গ্লোরিয়া জিন্সে গিয়ে কফি খাচ্ছেন, সেখানে ১৫ টাকার ভ্যাট দিতে সমস্যা হয়। এমন প্রবণতা থাকলে অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়া কঠিন।”


তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় ১৩৫ মিলিয়ন ডলার এলএনজির বিল বকেয়া ছিল। তা পরিশোধ করা হয়েছে। রাশিয়াও গমের টাকার জন্য চাপ দিচ্ছিল। বিগত সরকারের সময় পরিস্থিতি কেমন ছিল, তা এ থেকেই অনুমান করা যায়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০

মব সৃষ্টিকারীরা নির্বাচনের সময় সুবিধা করতে পারবে না: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

মব সৃষ্টিকারীরা নির্বাচনের সময় সুবিধা করতে পারবে না: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ছবি: সংগৃহীত



মব সৃষ্টিকারীরা নির্বাচনের সময় সুবিধা করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।


সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্র্যাসি এন জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।


সিইসি জানান, জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনের নির্বাচন একসঙ্গে হবে। তখন ওই ৩০০ জায়গাতেই ‘মব’ ভাগ হয়ে যাবে। যারা মব সৃষ্টি করেন, তারা নিজ নিজ এলাকায় চলে যাবে। তখন একসঙ্গে এত লোক একত্রে আর পাওয়া যাবে না। যারা মব সৃষ্টি করতে চায় বা মব সৃষ্টি করবে, তারা নির্বাচনের সময় সুবিধা করতে পারবে না।


নাসির উদ্দীন জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি মূলত জানতে চেয়েছেন—নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে রয়েছে। যেহেতু ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে। 


জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে নির্বাচনি চিঠি পাওয়ার পর থেকেই প্রস্তুতি জোরদার করেছি। যদিও তার আগেই বড় বড় কাজগুলো শুরু করে দেওয়া হয়েছিল, যেন প্রস্তুতির ঘাটতি না থাকে। নির্বাচন কমিশনকে যাতে কোনো ব্লেম (দোষ) দিতে না পারে।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনৈতিক দলগুলো ও কমিশন অসম্ভবকে সম্ভব করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদে সই করেছে রাজনৈতিক দলগুলো

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে জুলাই জাতীয় সনদে জরুরি সংশোধন

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো প্রসিকিউশন

নির্বাচন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে: আইন উপদেষ্টা

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

ভোজ্যতেলের দাম সরকার বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এক ক্লিকে জামিন আদেশ যাবে কারাগারে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

১৬ অক্টোবর এইচএসসির ফল প্রকাশ

১০

এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই: সিইসি

১১

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে: উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

১২

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

১৩

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছাল

১৪

নির্বাচনে কেউ গণ্ডগোল করলে ভোট কেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ সিইসির

১৫

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে আমরা রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৬

দেশের সকল বিমানবন্দরে ১০ বিশেষ নির্দেশনা

১৭

শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা

১৮

আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হবে জুলাই জাতীয় সনদ

১৯

দেশের সকল বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০