‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়েছিল’

‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়েছিল’
ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চদশ সংশোধনী মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে ধ্বংস করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।


মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের প্রশ্নে রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই মন্তব্য করেন। রায় ঘোষণা এখনও চলমান রয়েছে।


এর আগে, বহুল আলোচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ হবে না, এ বিষয়ে রুল জারি করা হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৫২ মিনিটে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরী রায় ঘোষণা শুরু করেন। রায়ের মূল অংশ পাঠ করেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব।


গত ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্ট পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে রুলের রায়ের জন্য আজকের দিন নির্ধারণ করেছিল। দীর্ঘ ২৩ কার্যদিবসের শুনানি শেষে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।


রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন। রিটকারী সুজনের বদিউল আলমের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া। বিএনপির পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুল। জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার এহসান সিদ্দিকী। ইনসানিয়াত বিপ্লবের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান, চার আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ চৌধুরী, ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হামিদুল মিসবাহ।


তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে রুলে বিএনপির পক্ষ থেকে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পক্ষভুক্ত হন। এছাড়া ইনসানিয়াত বিপ্লব, গণফোরাম, চার আবেদনকারী রুলে ইন্টারভেনর হিসেবে পক্ষভুক্ত হন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
ছবি: সংগৃহীত



দেড় মাসের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।


রোববার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা নিশ্চিত করেছেন যে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে এই অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।


এর আগে, ৬ নভেম্বর রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলারে ছিল, তবে ধীরে ধীরে তা কমে গিয়ে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ডলারপ্রতি ১২০ টাকার মান নির্ধারণ এবং বাজারের চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে রিজার্ভ ১৯ থেকে ২০ বিলিয়নের মধ্যে স্থিতিশীল ছিল।


৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ করে দেয়। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আমদানি বৃদ্ধির কারণে ডলারের দাম বাড়তে থাকে। ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্সের ডলার কিনতে ১২৭.৭০ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করেছে।


রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে, যা ব্যাংকগুলোকে নতুন এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) খোলার সীমাবদ্ধতা শিথিল করতে সহায়তা করেছে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আমদানিতে ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যেখানে গত অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ঋণাত্মক ১০ শতাংশ। একই সময়ে রেমিট্যান্স ৩০ শতাংশ এবং রপ্তানি ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।


এই ইতিবাচক প্রবণতা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতিকে আরও ত্বরান্বিত করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত




বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বাংলাদেশের ‘টোন’ (কণ্ঠস্বর) ভিন্ন হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।


বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে আগামী ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতের নয়াদিল্লিতে ৫৫তম বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলনে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সংক্রান্ত বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বিষয় আলোচনার লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সভা শেষে তিনি সীমান্ত সম্মেলনের আলোচ্যসূচি তুলে ধরেন।


এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনি নতুনত্ব কী চাচ্ছেন? নতুনত্ব হলো, আগে যেভাবে কথা বলা হতো, এবার কথার টোন আলাদা হবে।’ তিনি আরও বলেন, সীমান্ত সম্মেলনে কী বিষয়ে আলোচনা হবে এবং বাংলাদেশের অবস্থান কী হবে, সে বিষয়ে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


মূল আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে বিএসএফ এবং ভারতীয় নাগরিক ও দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করা। এছাড়াও সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি বলেন, অনেক সময় দেখা যায় বিএসএফ এবং তাদের দেশের দুষ্কৃতকারীরা সীমান্তে বাংলাদেশিদের ধরে নিয়ে যায়, এটাও যাতে তারা না করেন, সেজন্য তাদের বলা হবে। অনেক সময় তারা সীমানা লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে পারাপারের চেষ্টা করে, এগুলো যাতে না হয়, সে বিষয়েও আলোচনা হবে।


জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘ভারতীয়রা অনেক সময় সীমান্তের কাছে মাদক বা ফেনসিডিলের কারখানা তৈরি করে সেগুলো বাংলাদেশে পাঠায়। এ বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা হবে। সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে অনেক কাজ আছে যেগুলো করার নিয়ম নেই, সেগুলো অনেক সময় তারা করতে চায়। কিছু কাজ আছে যেগুলো করতে হলে দুই দেশের অনুমোদন লাগে।’


আগরতলা দিয়ে ভারতের শিল্প বর্জ্য বাংলাদেশে আসার বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি আছে। তবে চুক্তিতে ইটিপি/এসটিপি লেখা আছে, যা উচিত ছিল ইটিপি ও এসটিপি। এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।


তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের নদীগুলোর পানি যাতে সুষম বণ্টন হয়, সে বিষয়েও আলোচনা হবে। ছোটখাটো নদীগুলোর ক্ষেত্রে আলোচনা করা হবে, কারণ বড় নদীগুলোর বিষয়ে আলাদা নদী কমিশন রয়েছে। ফেনীর মুহুরির চরে বর্ডার পিলার স্থাপন নিয়ে সমস্যা আছে, সেটা নিয়েও আলোচনা হবে।


ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সেটা তারা কীভাবে বন্ধ করতে পারে, সে বিষয়েও আলোচনা হবে। এছাড়াও কো-অর্ডিনেটর বর্ডার ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান নামে একটি বড় বিষয় আছে, এটা নিয়েও আলোচনা হবে।


জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, কীভাবে দুই দেশের সম্পর্ক আরও ভালো হয়, আস্থা আরও বাড়ে, সে বিষয়গুলো নিয়েও কথা বলা হবে। গত সরকার ভারতের সঙ্গে কয়েকটি অসম চুক্তি করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আলোচনা হবে। এগুলো যাতে বাতিল হয়, সেজন্য আমরা বলব। বলব চুক্তি এভাবে নয়, ওইভাবে হওয়া দরকার ছিল। এই চুক্তিগুলোর বিষয়ে আমরা এর আগেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাদের (ভারত) জানিয়েছি।’


ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও বাংলাদেশে অবস্থানকারীদের শাস্তি ও জরিমানা বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ভিসা ছাড়া যারা বাংলাদেশে আছে, তারা ধীরে ধীরে চলে যাচ্ছে। আমরা তাদের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দিয়েছি। তারা জরিমানা দিয়ে চলে যেতে পারবে। এরপরও যদি তারা থাকে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সীমান্ত হত্যা, ১৫০ জায়গায় বেড়া নির্মাণ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আঙ্গরপোতা-দহগ্রামের সমস্যা, নদীগুলো নিয়ে সমস্যা—এসব আমাদের মূল এজেন্ডা। এসব বিষয়ে আমরা ছাড় দেব না।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিতে চেয়েছিলেন, আমি খুনির কাছ থেকে কিছু নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী

আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিতে চেয়েছিলেন, আমি খুনির কাছ থেকে কিছু নেয়নি:  প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ছয় বছর পর তার কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরলে জিয়াউর রহমান তাকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের পৈতৃক বাড়িতে ঢুকতে দেননি।কিন্তু তাকে গাড়ি-বাড়ি দিতে চেয়েছিলেন। সেই প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। আজ শুক্রবার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে গণভবনে দেশে ফেরার ঘটনাপ্রবাহের স্মৃতিচারণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম, সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর।’

তিনি বলেন, ‘৩২ নম্বরে আমরা মিলাদ পড়তে চাইলাম, আমাকে ঢুকতে দেয়নি জিয়াউর রহমান। উল্টো বলেছিল বাড়ি দেবে, গাড়ি দেবে, সব দেবে। বলেছিলাম, তার কাছ থেকে কিছু নেব না। খুনির কাছ থেকে আমি কিছু নিতে পারি না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি যখন দিল্লিতে ছিলাম, সেখানে গিয়ে জিয়াউর রহমান আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল। তার স্ত্রীও দেখা করতে চেয়েছিল, আমি দেখা করি নাই। লন্ডনে যখন, তখনও দেখা করতে চেয়েছিল, আমরা দেখা করিনি। আমি যখন আসলাম ৩২ নম্বরে ঢুকতে দেবে না, উল্টো বাড়ি-গাড়ি সাধবে, সেটা তো আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না।’

দেশে ফিরে কোথায় উঠবেন, থাকবেন সেটা জানতেন না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু আমার পরার কাপড়-চোপড়, দুটো স্যুটকেস ও পুতুলকে (মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল) নিয়ে আমি চলে এসেছি। তারপর এই যাত্রা শুরু। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী ও দলকে গোছানোর চেষ্টা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই, কিন্তু অন্তত এইটুকু বলতে পারি, তার বাংলাদেশ কিছুটা হলেও যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে স্বাধীন করেছিলেন এবং যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, কিছুটা হলেও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।’

তার নির্বাসিত সময়, দেশে ফেরার পরের পরিস্থিতি এবং আওয়ামী লীগ সংগঠন গোছানোর বিষয়গুলোর উল্লেখ করে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘সেদিন ফিরে এসেছিলাম। এত বড় দল পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা ছিল না, ছাত্রলীগ করার সময় নেতা হওয়ার চেষ্টা করি নাই। দলের প্রয়োজনে যে দায়িত্ব দিয়েছে, সেটাই পালন করেছি। কিন্তু যখন এ দায়িত্ব (আওয়ামী লীগ সভাপতি) পেলাম, এটা বড় দায়িত্ব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে শক্তিশালী বড় সংগঠন। জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য দল আওয়ামী লীগ। প্রতিবার চক্রান্ত হয়, সেটা মোকাবিলা করে আমরা বেরিয়ে আসি। আমাদের তা ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিয়ে যে অধিকারগুলো আদায় করেছিল, সেটা আমরা সমুন্নত করতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘কী পেলাম, না পেলাম, সেই চিন্তা করিনি। ভবিষ্যৎ কী, সেই চিন্তাও করি না। চিন্তা করি দেশের মানুষের ভবিষ্যৎটা আরও সুন্দরভাবে গড়ে তুলে দিয়ে যাব। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’

দলীয় নেতাদের তিনি বলেন, ‘এটাই মনে রাখবেন, একটা দল করি শুধু নেতা হওয়া না, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কী দিতে পারলাম, কী দিয়ে গেলাম, এটাই রাজনৈতিক মানুষের জীবনের বড় কথা। এই কথাটা মাথায় রাখতে পারলে দেশের মানুষের জন্য অনেক কিছুই করা যেতে পারে।’

সংগঠনকে শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আর যেন যুদ্ধাপরাধী, খুনিরা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।’

১৯৭৫-পরবর্তী যুদ্ধাপরাধীরা মন্ত্রী-এমপি-উপদেষ্টা হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যারা করছেন তারাই অপরাধী হয়ে গেল। যারা বিরোধিতা করেছিল, গণহত্যা করেছিল, তারাই ক্ষমতায়। ওই অবস্থায় দেশে ফিরেছিলাম। আমার তো কিছুই ছিল না। একটা বিশ্বাস ছিল, দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মী। এরপর লড়াই-সংগ্রাম করে এইটুকু বলতে পারি, পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতা এসেছে।’

আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের যদি রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা না থাকে, দেশপ্রেম না থাকে, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় না থাকে, তাহলে সেটা এগোতে পারে না। পঁচাত্তরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছিল, দেশের কোনো উন্নতি করতে পারেনি। আজকে আমরা বলতে পারি, দেশটা বদলে যাওয়া, বদলাতে পেরেছি। সামনে আরও বদলাতে হবে। কারণ আমার বাবার একটাই স্বপ্ন ছিল, দেশটাকে গড়ার। আমাদের পরিকল্পনা সেটাই আছে।’

আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা, কারফিউ, প্রতি রাতে মার্শাল ল, দেশের মানুষের কোনো আশা নেই, শুধু হতাশা। এই হতাশ জাতিকে টেনে তোলা যায় না। তাদের মাঝে আশার আলো জাগাতে হয়, ভবিষ্যৎ দেখাতে হয়, উন্নত জীবনের চিত্র তুলে ধরতে হয়। তবেই মানুষকে নিয়ে কাজ করা যায়। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।’

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের আগে বিদেশে যাওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আশা করেছিলাম আমরা খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসব। কিন্তু সেই ফিরে আসা আর হয়নি।’

আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম না যে, আমাকে এত বড় একটা দায়িত্ব দেওয়া হবে। আমি কখনো এটা ভাবতে পারিনি।’

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

শেখ হাসিনার শাসনে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে

শেখ হাসিনার শাসনে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে
ইউনূসের ছবি ২০

ডেস্ক রিপোর্ট:

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে অর্থনীতিতে অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতি বছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হয়েছে।

রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি জমা দেওয়া হয়।

পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতি বছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে।

তিনি আরও জানান, শ্বেতপত্রের প্রতিবেদনে অর্থনীতির প্রতিটি খাত আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে এবং দেখানো হয়েছে, কীভাবে পরিসংখ্যান ম্যানিপুলেট করে উন্নয়নের গল্প সাজানো হয়েছে। যদিও উন্নয়নের কথা শোনানো হয়েছে, তবে প্রকৃতপক্ষে ভেতরে ভেতরে চলছে লুটপাটের এক বিশাল মহাযজ্ঞ।

প্রতিবেদন গ্রহণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই প্রতিবেদন আমাদের জন্য একটি ঐতিহাসিক দলিল।" তিনি আরও বলেন, "আর্থিক খাতে যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে, তা ছিল আতঙ্কজনক। এই ঘটনা আমাদের সামনে এসেছে, তবে কেউ এ নিয়ে কথা বলেনি।"

শ্বেতপত্রটি আগামীকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭

দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭
ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৬৭ জন নিহত হয়েছেন। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে আসা জেজু এয়ারের একটি বিমান অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিধ্বস্ত হলে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।


সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিমানটিতে মোট ১৮১ জন আরোহী ছিলেন, যার মধ্যে ১৭৫ জন যাত্রী এবং ছয়জন ক্রু সদস্য। এখন পর্যন্ত দু'জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


দক্ষিণ জিয়ুল্লা প্রদেশের ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তর জানিয়েছে, উদ্ধার কাজ চলছে। স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে।


দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপ জানিয়েছে, থাইল্যান্ড থেকে আসা বিমানটি মুয়ান বিমানবন্দরে অবতরণের সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। জেজু এয়ারের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তারা দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছেন।


এ বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট চোই সাং-মু উদ্ধার অভিযানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টার নির্দেশ দিয়েছেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির গ্রেফতার

সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির গ্রেফতার
জাকির হোসেন


ডেস্ক রিপোর্টঃ

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

তিনি বলেন, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

জাকির হোসেন ১৯৭৭ সালে ছাত্রলীগে যোগদান করে ১৯৮১ সালে কুড়িগ্রাম কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হন। তিনি ২০১৫ সাল থেকে রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জাকির হোসেন। এরপর ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৯ সালে জাকির হোসেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১২৯ জনের নামে মামলা

ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১২৯ জনের নামে মামলা
শেখ হাসিনার ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় জালাল উদ্দীন নামে এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেনের আদালতে গত বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নিহত ব্যবসায়ী জালাল উদ্দীনের স্ত্রী মলি এ মামলাটি দায়ের করেন। বিচারক বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করতে মুগদা থানাকে নির্দেশ দেন। রোববার (২৪ নভেম্বর) আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মামলার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাবেক নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, সাঈদ খোকন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কামরুল ইসলাম, আইন সম্পাদক কাজী নজীবুল্লাহ হিরু, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম।

মামলার এজাহার অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর মুগদা থানাধীন মানিকনগর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশ, ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ হয়। সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফুটপাতে ছানা ও মাঠা বিক্রি করার সময় জালাল উদ্দীন মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরবর্তীতে তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে দাফন করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

যুবদল নেতা হত্যা মামলায় কারাগারে শমসের মবিন চৌধুরী

যুবদল নেতা হত্যা মামলায় কারাগারে শমসের মবিন চৌধুরী
শমসের মবিন চৌধুরী


ডেস্ক রিপোর্টঃ

যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তন্ময় কুমার বিশ্বাস।

শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমী তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর বনানী ডিওএইচএস’র বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী মহাসমাবেশ ডাকে। এই মহাসমাবেশ পণ্ড করার জন্য একই দিনে আওয়ামী লীগ পাল্টা সমাবেশ ডাকে। বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যা ও গুম করার উদ্দেশ্যে পুলিশের সহায়তায় বিএনপির ঢাকার মহাসমাবেশে হামলা চালানো হয়। এসময় যুবদল নেতা শামীম নিহত হন। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

অক্টোবরে ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৮,৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

অক্টোবরে ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৮,৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
ডলারের ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট:

সেপ্টেম্বর মাসের মতো চলমান অক্টোবর মাসেও রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৫৩ কোটি ২৬ লাখ ৬০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) প্রায় ১৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুসারে, চলতি অক্টোবর মাসে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বেশি বা ৯৬৮ কোটি টাকারও বেশি রেমিট্যান্স আসছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স আড়াই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

অক্টোবর মাসের প্রথম ১৯ দিনে সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৪০ কোটি ৮২ লাখ ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৭ কোটি ৮২ লাখ ডলার। এছাড়া, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১০৪ কোটি ৯৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪০ লাখ ১০ হাজার ডলার।

তবে এই সময়ে ১১টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এদের মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক। বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।

গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসীরা ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২.৪০ বিলিয়ন) রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) প্রায় ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। এর আগে জুনে ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার, মে মাসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

দেশের ইতিহাসে একক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে, যার পরিমাণ ছিল ২৬০ কোটি ডলার। বছরভিত্তিক হিসাবে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে, যার পরিমাণ ছিল ২৪.৭৮ বিলিয়ন বা ২,৪৭৮ কোটি ডলার।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত




দেশের শ্রম আইনকে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মানদণ্ডে উন্নীত করতে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম সংস্কার বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।


৪ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) কারখানা শ্রমিকদের নিরাপত্তা উন্নয়নে কাজ করা সংগঠন ‘নিরাপন’র নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা জানান। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় নিরাপনের নেতারা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।


নিরাপনের চেয়ারপারসন সাইমন সুলতানা এবং স্বাধীন পরিচালক তপন চৌধুরী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। বৈঠকে শীর্ষস্থানীয় পশ্চিমা ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।


প্রধান উপদেষ্টা নিরাপন কর্মকর্তাদের বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের শ্রম আইনকে আইএলও’র মানদণ্ডে উন্নীত করতে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা এরই মধ্যে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। শিগগির আপনারা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।


প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুতফে সিদ্দিকী জানান, অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিক ইউনিয়ন ও পোশাক প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে ১৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যা এই খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করেছে এবং রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।


সাইমন সুলতানা পোশাক শিল্পে সংস্কার কার্যক্রম শুরুর জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, নিরাপন তার স্থানীয় অংশীদার ‘ব্র্যাক’ ও ‘আমাদের কথা’র মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার জন্য উদ্ভাবনী টুল উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ব্র্যান্ড প্রতিনিধিরাও বাংলাদেশের কারখানার নিরাপত্তার উন্নতিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।


সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিআইডিএ) চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন উপস্থিত ছিলেন।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা: ৯ আসামি খালাস

শ্রম আইন আইএলও’র মানদণ্ডে নিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

‘জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে থাকছে শতাধিক সুপারিশ’

মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে তিন মাস সময় লাগবে: উপদেষ্টা

সৌদি, ওমান ও কাতার প্রবাসীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

শেখ হাসিনার সহযোগীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়লো

চেষ্টা করবো বাজেটে ভ্যাটের ওপর নির্ভরতা কমাতে: উপদেষ্টা

দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

ইভিএম নিয়ে বিপাকে ইসি, নতুন পরিকল্পনা মেশিন সংরক্ষণে

১০

ইজতেমায় ১ মুসল্লির মৃত্যু

১১

‘হরতাল দিয়ে নাশকতার চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১২

৫ আন্তঃনগর ছাড়া সব ট্রেন দাঁড়াবে টঙ্গী স্টেশনে

১৩

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে নিরাপত্তাজনিত কোনো ঝুঁকি নেই: র‌্যাব মহাপরিচালক

১৪

৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন

১৫

এবার সীমান্ত সম্মেলনে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় ‘টোনটা’ আলাদা হবে: উপদেষ্টা

১৬

‘বিশ্ব ইজতেমায় ৬ হাজার পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করবে’

১৭

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বশক্তি দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা

১৯

রেলের রানিং স্টাফদের দাবি পূরণে আলোচনা চলছে: রেল উপদেষ্টা

২০