স্পোর্টস ডেস্ক:
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে (ইপিএল) ২০২৩-২৪ মৌসুম মোটেই ভালো কাটেনি চেলসির। ১ ম্যাচ বাকি থাকলেও লিগে তারা আছে ষষ্ঠ অবস্থানে। তবে আপন আলোয় উজ্জ্বল ছিলেন দলটির তরুণ ফুটবলার কোলে পালমার। ভোটাভুটিতে হয়েছেন প্রিমিয়ার লিগের সেরা তরুণ ফুটবলার।
গত গ্রীষ্মের দলবদলে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে চেলসিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই দুর্দান্ত পারফর্ম করে আসছেন পালমার। এই মৌসুমে ২২টি গোল দেওয়া ছাড়াও ১০টি অ্যাসিস্ট করেছেন এই আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার। গোলে অবদানের দিক বিবেচনায় প্রিমিয়ার লিগে যেটি যৌথ সর্বোচ্চ।
কয়েকদিন আগেই ২২তম জন্মদিন পালন করেছেন পালমার। তার আগেই গড়ে ফেলেছেন দারুণ একটি রেকর্ড। প্রিমিয়ার লিগের কোনো মৌসুমে ২১ বছর বা তার আগে ৩০টির বেশি গোলে অবদান রাখা মাত্র তৃতীয় খেলোয়াড় পালমার। এর আগে এই কীর্তি দেখিয়েছেন রবি ফাওলের ও ক্রিস সাটন।
লিগে গোল্ডেন বুটের (সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার) লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার সিটির আর্লিং হল্যান্ডের পরেই আছেন পালমার। অ্যাসিস্টের দিক দিয়েও যৌথভাবে লিগের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পালমার। ১৩ অ্যাসিস্টে সবার ওপরে অ্যাস্টন ভিলার ওলি ওয়াটকিনস।
২০২৩-২৪ মৌসুমে পালমার
গোল সংখ্যা: ২২, প্রিমিয়ার লিগে দ্বিতীয়
অ্যাস্টিস্ট: ১০টি, যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ
গোলে অবদান: ৩২টি, যৌথভাবে সর্বোচ্চ
গোল ও অ্যাসিস্ট দুই বিভাগেই দুই সংখ্যায় পৌঁছানো চার ফুটবলারের একজন পালমার। তিনি ছাড়া এই মাইলফলকে আছেন ওয়াটকিনস, মোহাম্মদ সালাহ ও অ্যান্থনি গর্ডন। এছাড়াও দিদিয়ের দ্রগবা ও ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের পর তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে চেলসির ঘরের মাঠে এক মৌসুমে ১৬ গোল দেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন পালমার। আগামী রবিবার স্টামফোর্ড ব্রিজে এএফসি বোর্নমাউথের বিপক্ষে ম্যাচে সেই রেকর্ড ভাঙার দারুণ সুযোগ আছে পালমারের সামনে।
প্রিমিয়ার লিগে আগের মৌসুমগুলোতে সেরা তরুণ খেলোয়াড়
২০১৯-২০: ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আরনল্ড (লিভারপুল)
২০২০-২১: ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি)
২০২১-২২: ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি)
২০২২-২৩: আর্লিং হল্যান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি)
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরের দুই টেস্টের জন্য যে দল ঘোষণা করা হয়েছে, তা প্রকাশ্যে আসার পরই হইচই শুরু হয়ে যায়। কারণ দল থেকে ছিটকে পড়েছেন বাবর আজম। তাকে বিশ্রামের কথা বলে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেকেই। আর বন্ধুর খারাপ সময়ে তার পাশে দাঁড়িয়ে বার্তা দিলেন ফখর জামান। আর তাতেই বাঁহাতি ওপেনারের ওপর চটে লাল পাক ক্রিকেট বোর্ড।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের অন্দরে সংঘাতটা লেগেই গেল। গতকাল রোববার পাক বোর্ডের তরফে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাকি দুই টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করা হয়। সেখানেই পাকিস্তানের নয়া নির্বাচক কমিটি ক্রিকেটারদের স্পষ্ট বার্তা দেয়— হয় পারফরম্যান্স কর, নয় সরে দাঁড়াও। বোর্ডের এই অবস্থানের জেরে দল থেকে ছাঁটাই হন বাবর আজম। দলে নেই শাহিন আফ্রিদি ও নাসিম শাহ।
পাক বোর্ডের তরফে মুলতান ও রাওয়ালপিন্ডিতে পরের দুই টেস্টের জন্য যে দল ঘোষণা করা হয়, তা প্রকাশ্যে আসার পরই জানা যায়, দল থেকে বাদ দেওয়া হয় তিন তারকা ক্রিকেটারকে। এর মধ্যে নাম রয়েছে গত এক দশকে পাকিস্তানের অন্যতম সেরা ব্যাটার বাবর আজমের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফখর জামানের লিখেছেন—খারাপ সময়ে যখন বিরাট কোহলির গড় অত্যন্ত কম ছিল। ২০২০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত রান পায়নি, তখন ভারতীয় বোর্ড কোহলির পাশে দাঁড়িয়েছিল। অথছ বাবর আজমের খারাপ সময় তার পাশে দাঁড়াল না পাকিস্তান বোর্ড— এটা অত্যন্ত খারাপ একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকল। পাশাপাশি তিনি এও দাবি করে বলেন, ক্রিকেটারদের ছোট না করে বোর্ডের উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো।
ফখর জামানের ওপর ক্ষুব্ধ পাকিস্তান বোর্ড। যদিও তার পোস্টের পরই পাক ক্রিকেট বোর্ডের তরফে যোগাযোগ করা হয়েছে তার সঙ্গে। পিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘ফখর জামানের পোস্টে বোর্ড একদমই খুশি নয়। যারা এ বিষয়ে দায়িত্বে রয়েছেন, তারা ইতোমধ্যে ওর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।
পাক বোর্ডসূত্রে জানা গেছে, নতুন যে নির্বাচক কমিটি হয়েছে, তার অন্যতম সদস্য সাবেক অধিনায়ক আজহার আলি। তিনি বাবর আজমের সঙ্গে শনিবারই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। এ ছাড়া আরেক নতুন নির্বাচক আকিব জাভেদ জানিয়েছেন— এ মুহূর্তে ক্রিকেটারদের ফর্মের দিকে আমাদের নজর রাখতে হচ্ছে। বাবর-শাহিনদের বোঝানো হয়েছে, ওদের আত্মবিশ্বাস ফেরার জন্য এবং ফিটনেস ফিরে পাওয়ার জন্য এই দুই টেস্টে বিশ্রাম প্রয়োজন। আর আমাদের এই সিরিজে যেভাবেই হোক ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
গত রাতে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে কানাডা। ১৩ বছর পর এবারই তারা প্রথমবারের মতো ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছে। সবশেষ আইসিসি টুর্নামেন্টে দলটি অংশ নেয় ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হতে যাওয়া টুর্নামেন্টে কানাডাকে নেতৃত্ব দেবেন সাদ বিন জাফর। কানাডার জার্সিতে সবচেয়ে বেশি ৩৮ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই বাঁহাতি স্পিনারই কানাডার সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি টি-টোয়েন্টিতে। ১৫ সদস্যের সঙ্গে চার ক্রিকেটারকে রিজার্ভে রাখছে উত্তর আমেরিকার এই দলটি।
অভিজ্ঞ এক দলই কানাডা গঠন করেছে বলতে হবে। চার ক্রিকেটারের বয়স ৩০-এর কম। অ্যারন জনসন, রবীন্দরপল সিং, নাভনিত ধালিওয়ালদের মতো তারকা ব্যাটাররা থাকছেন বিশ্বকাপ দলে। ৮৭০ রান করা ধালিওয়াল টি-টোয়েন্টিতে কানাডার সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। কালিম সানা, জুনাইদ সিদ্দিকির মতো তারকারা থাকছেন এবারের বিশ্বকাপ দলে। তবে নিখিল দত্ত, শ্রীমন্ত বিজয়ারতœ কেউ জায়গা পাননি কানাডার বিশ্বকাপ দলে।
২০ দল নিয়ে হবে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যার মধ্যে ৯ দেশ তাদের দল ঘোষণা করেছে এরই মধ্যে।
‘এ’ গ্রুপে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান রয়েছে কানাডার গ্রুপে। বাকি দুই দল যুক্তরাষ্ট্র ও আয়ারল্যান্ড। ১ জুন শুরু হচ্ছে নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ফাইনাল হবে ২৯ জুন।
কানাডার বিশ্বকাপ দল
সাদ বিন জাফর (অধিনায়ক), অ্যারন জনসন, ডিলন হেইলিঙ্গার, দিলপ্রিত বাজওয়া, হার্শ ঠাকের, জেরেমি গর্ডন, জুনায়েদ সিদ্দিকি, কালিম সানা, কনওয়ার্পাল তাথগুর, নাভনিত ধালিওয়াল, নিকোলাস কীর্তন, পারগাত সিং, রবীন্দরপল সিং, রায়ানখান পাঠান, শ্রেয়াস মোভভা।
রিজার্ভ
তাজিন্দর সিং, আম্মার খালিদ, জাতিন্দর মাথারু, পারভিন কুমার, আদিত্য ভারাধর্জন।
মন্তব্য করুন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন এবং হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা কিংবদন্তি অ্যাগনেস কেলেতি ১০৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যু খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার প্রেস কর্মকর্তা তামাস রোখ। তিনি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানান, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন কেলেতি। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাগত অবনতি ঘটে।
এছাড়া কেলেতির ছেলে রাফায়েল বলেন, 'মায়ের জন্য আমরা প্রার্থনা করি। তার জীবনীশক্তি ছিল অসাধারণ।' হাঙ্গেরির গণমাধ্যম নেমজেতি স্পোর্টের সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৯ জানুয়ারি তাকে সমাহিত করা হবে। কারণ এই দিনটি অ্যাগনেসের জন্য বিশেষ দিন, তার জন্মদিন, বেঁচে থাকলে তিনি এ দিনটিতে ১০৪ বছর বয়সে পা রাখতেন।
এ কিংবদন্তি ক্রীড়াবিদের মৃত্যুতে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, 'জাতির শ্রেষ্ঠ ক্রীড়াবিদ এবং বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আমাদের গর্বিত করেছেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা। তিনি শান্তিতে থাকুন।'
এদিকে অ্যাগনেস শুধু ক্রীড়াবিদ হিসেবেই বিখ্যাত নন; বরং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দুঃসময়ে হলোকাস্ট থেকে বেঁচে ফেরা, তারপর অলিম্পিক গৌরব অর্জন করে জীবনে সাফল্যের এক নতুন অধ্যায় রচনা করেন। হেলসিঙ্কি (১৯৫২) এবং মেলবোর্ন (১৯৫৬) অলিম্পিকে তিনি মোট ১০টি পদক জেতেন, যার মধ্যে পাঁচটি ছিল সোনা। তবে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন গেমসে চারটি স্বর্ণ জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকালের সবচেয়ে বয়স্ক নারী জিমন্যাস্ট হিসেবে স্বর্ণ জেতার রেকর্ড গড়েন। এছাড়া বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপেও রয়েছে তার তিনটি পদক। সেই সময় তিনি 'দ্য কুইন অফ জিমনাস্টিকস' অর্থাৎ 'জিমনাস্টিকসের রানী' হিসেবেও খ্যাতি লাভ করেন। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে তার সাফল্য যেমন অনন্য, তেমনি তার জীবনসংগ্রামও অনুপ্রেরণাদায়ক।
বুদাপেস্টের একটি ইহুদি পরিবারে ১৯২১ সালের ৯ জানুয়ারি জন্ম হয় অ্যাগনেস কেলেতির। মাত্র চার বছর বয়সে জিমন্যাস্টিকসের সঙ্গে তার শুরু হয় পথচলা। ১৬ বছর বয়সে জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হন এবং ১৯৩৯ সালে জাতীয় দলে সুযোগ পান। কিন্তু ইহুদি হওয়ার কারণে ১৯৪০ সালের পর থেকে তাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া হয়। পরে ১৯৪৪ সালে হাঙ্গেরি জার্মান নাৎসি বাহিনীর দখলে চলে যায়, ঐ সময় নিজের পরিচয় লুকিয়ে খ্রিষ্টান নারীর ছদ্মবেশে বেঁচে থাকেন অ্যাগনেস। বাঁচার জন্য জাল নথি তৈরি করে একটি গ্রামে লুকিয়ে থেকে কাজ করতেন। তবে গোপনে ঠিকই অনুশীলন চালিয়ে যান। কিন্তু অ্যাগনেস বেঁচে গেলেও তার বাবা এবং পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য হলোকাস্টের নির্মমতার শিকার হন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে সব খারাপ অতীত পেছনে ফেলে ফের খেলাধুলায় ফেরেন অ্যাগনেস। তার পরের গল্পতো সবারই জানা। তার অর্জনের শুরুটা হয় ১৯৪৬ সালে হাঙ্গেরির হয়ে চ্যাম্পিয়নশীপ জেতার মধ্য দিয়ে। ১৯৪৭ সালে তিনি সেন্ট্রাল ইউরোপিয়ান জিমন্যাস্টিকস শিরোপা জয় করেন। ১৯৪৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন করলেও, গোড়ালিতে লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারেননি। ১৯৪৯ সালের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে তিনি চারটি স্বর্ণ, একটি রৌপ্য এবং একটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন।
এ দিকে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিক শেষে হাঙ্গেরিতে না ফিরে তিনি ইসরাইলে স্থায়ী হন। সেখানে তিনি জিমন্যাস্টিকস কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেন। যদিও পরে খেলাধুলার জন্য জীবন উৎসর্গ করা কেলেতি জীবনের শেষ পর্যায়ে হাঙ্গেরিতে ফিরে আসেন এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ফ্রান্সের সাবেক সাইক্লিস্ট চার্লস কন্তের নাম উঠে এসেছে, যিনি বর্তমানে ১০০ বছর বয়সী।
মন্তব্য করুন
ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) পারফর্ম করা তরুণ ক্রিকেটারদের চান রবি শাস্ত্রী। এদের গড়ে তুলতে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের সাময়িক সময়ের জন্য দলের বাইরে চান ভারতের সাবেক এই কোচ। অবশ্য ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যদি রোহিত-কোহলিরা ফর্মে না থাকেন বা ধারাবাহিক না হন- সেক্ষেত্রে ওই সময়ে এগিয়ে থাকা ক্রিকেটারকেই দলে চান তিনি।
এবারের আইপিএলে দারুণ পারফর্ম করছেন ইয়াশভি জয়সাওয়াল, জিতেশ শর্মা, তিলক ভার্মা, নেহাল ওয়াধেরা, রিঙ্কু সিং, প্রভসিমরান সিং, আনমলপ্রীত সিংদের মতো ক্রিকেটাররা। জয়সাওয়াল, রিঙ্কু, জিতেশরা যেমন আন্তর্জাতিক তারকাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিয়মিত রান করে দল জেতাচ্ছেন, বাকিরাও প্রয়োজন অনুযায়ী দারুণ খেলছেন।
বিশেষ করে ১২০-৩০ বা ১৭০-৮০, এমনকি দুইশর বেশি স্ট্রাইক রেটেও রান করছেন অনেকেই। এসব প্রতিভাবানদের হারাতে চান না শাস্ত্রী। দ্রুতই তাদের ভারতীয় দলে চান সাবেক এই ক্রিকেটার।
শাস্ত্রী বলেন, 'এরপর প্রথম যে টি-টোয়েন্টি সিরিজই আসে, এই তরুণদের খেলানো উচিত। এদের সামনে আনা উচিত। তাদের এখনই প্রস্তুত করা উচিত। রোহিত, কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আগেই প্রমাণিত। আপনি জানেন তারা কী করতে পারে।'
'আমি আইপিএলে পারফর্ম করাদেরই দলে চাইব যেন তারা সুযোগ পায়। এতে তারাও যেমন সুযোগ পাবে, রোহিত-কোহলিরাও ওয়ানডে আর টেস্ট ক্রিকেটের জন্য নিজেদের সতেজ রাখতে পারবে।'
ক্রিকইনফোর সেই অনুষ্ঠানে শাস্ত্রীর এমন আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়া হয়, 'তাহলে রোহিত, কোহলি বা লোকেশ রাহুলরা কি জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না?'
জবাবে শাস্ত্রী বলেন, 'এক বছর অনেক লম্বা সময়। কেউ ফর্মে থাকতে পারে। ফর্ম হারাতেও পারে। আপনার ওই সময়ের সেরা ক্রিকেটারকে খুঁজে বের করতে হবে। অবশ্যই অভিজ্ঞতা বা ফিটনেস- এসবও বিবেচনায় আসবে। কে সেই মুহূর্তে ধারাবাহিক, রান করছে কিনা, কোথায় রান করছে- এসবও দেখতে হবে।'
'দলে সঠিক পজিশনের জন্য সঠিক ক্রিকেটারকে দরকার। কেউ যদি ফ্র্যাঞ্চাইজিতে তিন-চারে ব্যাটিং করে তাহলে জাতীয় দলে তাকে দিয়ে আপনি ওপেন করাবেন বা ছয়ে নামাবেন- ব্যাপারটা কিন্তু তেমন নয়।'
মন্তব্য করুন
ফুটবল বিশ্বের সেরা গোলরক্ষকদের মধ্যে বর্তমানে অন্যতম আর্জেন্টাইন তারকা এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। তিনি টানা দুই মৌসুমে ব্যালন ডি'অরের মঞ্চে 'ইয়াশিন ট্রফি' জিতেছেন এবং একদিন আগেই 'ফিফা দ্য বেস্ট' গোলরক্ষকের পুরস্কারও অর্জন করেছেন। এসব অর্জন তার মাঠের পারফরম্যান্স এবং দলের প্রতি অবদানকে স্বীকৃতি দেয়। এই পরিস্থিতিতে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কবে গ্লাভস তুলে রাখবেন তিনি।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ২০২২, আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ী দলের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আলবিসেলেস্তে ফুটবল ফেডারেশন (এএফএ) একটি সাক্ষাৎকার আয়োজন করে। ভিডিওটি প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে এমিলিয়ানো মার্টিনেজ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। এএফএ আয়োজিত 'ফুটবল টক' অনুষ্ঠানে মার্টিনেজ বলেন, "যদি আমি আর্জেন্টিনার হয়ে দু'বার বিশ্বকাপ জিততে পারি, তবে আমি অবসর নেব। আমি আজই প্রতিজ্ঞা করছি, বিশ্বকাপের পর আমি গ্লাভস তুলে রাখব।" পরে তিনি আরও বলেন, "এখন আমার বয়স মাত্র ৩২, যখন বিশ্বকাপ আসবে তখন ৩৩ হবে, অর্থাৎ তখনও যথেষ্ট তরুণ থাকব।"
২০২২ কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের মুহূর্তটি ছিল ইতিহাসমুখী। সাড়ে তিন যুগ পর আর্জেন্টিনা ফ্রান্সের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর ফাইনাল জিতে বিশ্বকাপ শিরোপা অর্জন করে। নির্ধারিত সময়ে ৩-৩ গোলে ড্র হওয়া ম্যাচে বড় অবদান ছিল এমিলিয়ানো মার্টিনেজের। তিনি ফরাসি ফরোয়ার্ড কোলো মুয়ানির একটি নিশ্চিত গোল রুখে দেন, যা আর্জেন্টিনাকে চ্যাম্পিয়ন বানাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সে মুহূর্তের বর্ণনা দিয়ে মার্টিনেজ বলেন, "এমন আরও অনেক কঠিন শট আমি ঠেকিয়েছি, কিন্তু ওই মুহূর্তে আমি চোখ বন্ধ করে প্রার্থনা করছিলাম, 'যদি প্রয়োজন হয়, আমার মুখ উড়ে যাক।'"
ফাইনালে, লিওনেল মেসি দুটি গোল করেন এবং এমবাপ্পে হ্যাটট্রিক করেন। এরপর টাইব্রেকারে আর্জেন্টিনার জয় নিশ্চিত করেন মার্টিনেজ, এবং আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হয়। পিটার ড্রুরির কণ্ঠে পুরো ফুটবলবিশ্ব মোহিত হয়ে ওঠে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
কোপা আমেরিকা শেষে জাতীয় দলকে বিদায় জানাবেন আনহেল ডি মারিয়া- ঘোষণাটা আগেই দিয়ে রেখেছিলেন তিনি। আগামীকালের ফাইনালটাই হতে যাচ্ছে আর্জেন্টিনার জার্সিতে ডি মারিয়ার শেষ ম্যাচ। কলম্বিয়ার বিপক্ষে এ ম্যাচেই আন্তর্জাতিক ফুটবলে শেষবারের মতো মাঠে নামবেন আর্জেন্টিনার উইঙ্গার।
যাদের হাত ধরে আর্জেন্টিনা ২৯ বছরের শিরোপা খরা কাটিয়েছে, ডি মারিয়া তাদের একজন। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে জিতেছেন অলিম্পিক, কোপা আমেরিকা, লা ফিনালিসিমা ও অধরা বিশ্বকাপ। এখন আরেকটা ফাইনালের সামনে দাঁড়িয়ে গুনছেন বিদায়ের দিনক্ষণ।
তাইতো বিদায়ের আগে ইনস্টাগ্রামে মেসির সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন ডি মারিয়া।
জানিয়েছেন তার চাওয়া আর পাওয়ার হিসাব। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাতে গিয়ে ডি মারিয়া লিখেছেন, ‘জীবনে আমি যা চাইতাম, এই জীবন আমাকে তার চেয়ে অনেক বেশি দিয়েছে।’
প্রিয় বন্ধুর শেষ ম্যাচ স্মরণীয় করে রাখতে মরিয়া মেসিও। আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেছেন, ‘ডি মারিয়া আগেই নিজের সিদ্ধান্তের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছিল। ওর সঙ্গ আমি দারুণভাবে উপভোগ করেছি। জয়ের আনন্দ নিয়ে সে যাতে মাঠ ছাড়তে পারে, সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা ফাইনাল খেলতে নামব।’
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আইপিএলের মেগা নিলামে দল পাননি কেন উইলিয়ামসন। সাবেক নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক উইলিয়ামসনের ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। আগের আসরে তিনি গুজরাট টাইটানসের হয়ে খেললেও তাকে রিটেইন করেনি ফ্র্যাঞ্চাইজিটি, ফলে তার নাম জমা পড়ে নিলাম তালিকায়।
উইলিয়ামসনের পর নিলামে তোলা হয় নিউজিল্যান্ডের আরেক ক্রিকেটার গ্লেন ফিলিপসকে। তিনিও অবিক্রীত রয়ে গেছেন, তার ভিত্তিমূল্যও ছিল ২ কোটি রুপি।
তবে নতুন ঠিকানায় গেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফাফ ডু প্লেসি। তাকে দলে ভিড়িয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। ৪০ বছর বয়সী প্রোটিয়া ব্যাটারকে ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যেই দলে নিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
ইউরো ২০২৪ শুরু হতে এক মাসের কম সময় সময় বাকি। তবে গুরুত্বপূর্ণ এই আসরটির আগে ইনজুরিতে পড়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক হ্যারি কেইন। চোটের কারণে মাঠের বাইরে ছিটকে গেছেন এই ফরোয়ার্ড।
কেইন অবশ্য এখনও তার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখেই আছেন। যেখানে বায়ার্ন কোচ টমাস টুখেল শুক্রবার জানিয়েছেন, পিঠের সমস্যায় ভুগছেন কেইন। বুন্ডেসলিগায় শেষ রাউন্ডে শনিবার হফেনহাইমের মাঠে খেলবে বায়ার্ন, ম্যাচটিতে তারকা স্ট্রাইকার খেলতে পারবেন না বলে নিশ্চিত করেছেন টুখেল।
তারকা এ স্ট্রাইকারকে নিয়ে টুখেল বলেন, ‘ব্যক্তিগত চিকিৎসকের অধীনে হ্যারির চিকিৎসা চলছে। এই অবস্থায় সে যাত্রা করতে পারবে না। মাদ্রিদে ম্যাচেই সে তার সহ্যসীমার শেষ পর্যায়ে ছিল। তার লাম্বার স্পাইন ব্লকেজ, অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে এবং নড়াচড়া করলেই সে ব্যথা অনুভব করছে।’
এর আগে গত সপ্তাহে ভলফসবুর্কের বিপক্ষে লিগ ম্যাচেও খেলতে পারেননি কেইন। ম্যাচটি ২-০ গোলে জিতেছিল বায়ার্ন।
ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে মৌসুমজুড়েই আলো ছড়িয়েছেন কেইন। বুন্ডেসলিগায় চারটি হ্যাটট্রিকসহ মোট ৩৬ গোল করেছেন তিনি। আর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেছেন ৪৪ গোল, সঙ্গে অ্যাসিস্ট করেছেন ১২টি। তবে দলগত পারফরম্যান্সের বিচারে বায়ার্নের জার্সিতে অভিষেক মৌসুটা একেবারেই ভালো কাটেনি তার। ১১ মৌসুম পর দলটি হারিয়েছে বুন্ডেসলিগার মুকুট, কোনো শিরোপাই জিততে পারেনি তারা।
এদিকে কেইনের এই চোট ইংল্যান্ড জাতীয় দলের জন্য হতে পারে বড় দুর্ভাবনার। আগামী ১৪ জুন জার্মানিতে অনুষ্ঠেয় ইউরোয় ইংলিশদের শিরোপাস্বপ্ন অনেকটাই এই তারকাকে ঘিরে। ১৯৬৬ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে প্রথম শিরোপা জয়ের স্বপ্ন দেখছে দলটি।
আগামী মঙ্গলবার দল ঘোষণা করবেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারি সাউথগেট। চোটাক্রান্ত হওয়ার পরও কেইনের দলে থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট। ১৫ সদ্যসের সেই স্কোয়াডে জায়গা হয়নি কলিন মুনরোর। তাতে খানিকটা অভিমানেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন এই কিউই ওপেনার।
মুনরো বলেন, ‘ব্ল্যাক ক্যাপসের হয়ে খেলা সবসময়ই আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি সেই জার্সিটি পরার চেয়ে অন্য কোনো কিছুতে বেশি গর্বিত বোধ করিনি। এটি সত্য যে, আমি সব ফরম্যাটে ১২৩ বার এটি করতে পেরেছি। তা নিয়ে আমি সর্বদা অবিশ্বাস্যভাবে গর্বিত হবো।’
‘যদিও আমার শেষ ম্যাচের পর বেশ অনেকটা সময় চলে গেছে। তবে আমি কখনোই আশা ছাড়িনি। আমি মনে করেছি, ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ফর্মে এসে জাতীয় ফিরতে পারবো। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ব্ল্যাক ক্যাপস স্কোয়াড ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সেই দরজা আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করার উপযুক্ত সময় এসেছে।’-যোগ করেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ১২৩টি ম্যাচ খেলেছেন মুনরো। যেখানে একটি টেস্ট, ৫৭টি ওয়ানডে ও ৬৫ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল। সাদা বলের ক্রিকেটে লম্বা সময় দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন এই ওপেনার।
মন্তব্য করুন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম নায়ক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ ভারতের কলকাতা সফরে যাচ্ছেন। দেশটির সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনের শেষ দিকে অথবা জুলাইয়ের শুরুতে দুই দিনের সফরে ‘সিটি অব জয়’তে পা রাখবেন মেসি সতীর্থ।
অ্যাস্টন ভিলার হয়ে খেলা এই গোলরক্ষক কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালের একেবারে শেষ মুহূর্তে আর্জেন্টিনাকে বড় বাঁচা বাঁচিয়েছিলেন। খেলার একেবারে শেষ মিনিটে যখন স্কোর ৩-৩ এই অবস্থায় তার বাম পা ছুঁড়ে দিয়ে অসম্ভব ক্ষিপ্রতায় ফরাসি স্ট্রাইকার কোলে মুয়ানির জোরালো শট ঠেকিয়ে দেন। এরপর টাইব্রেকারেও দারুণ সফল ছিলেন তিনি। সাফল্যের ছাপ রেখে কাতার বিশ্বকাপে সেরা গোলরক্ষক হন। সেই মার্টিনেজ এবার আসছেন কলকাতায়।
তাকে কলকাতায় নিয়ে আসছেন ফুটবল ‘অন্তপ্রাণ’ শতদ্রু দত্ত। এর আগে ম্যারাডোনা, পেলে, কাফুকে কলকাতায় এনেছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে খবর, এই মুহূর্তে ইংল্যান্ডে রয়েছেন শতদ্রু। সেখানেই অ্যাস্টন ভিলার মাঠে মার্টিনেজের সঙ্গে সপরিবারে সময় কাটিয়েছেন তিনি।
তবে মার্টিনেজের কলকাতা ট্যুর নিয়ে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। তবে মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত আভাস দিয়েছেন, কলকাতায় আসার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন এমি মার্টিনেজ। কলকাতায় একটি চ্যারিটি ম্যাচও খেলবেন এমি মার্টিনেজ। মোহনবাগান মাঠে হওয়ার কথা রয়েছে এই ম্যাচের। তবে এর বাইরে আর এই সফরের বিষয়ে আর বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি এখন পর্যন্তও।
কলকাতায় আগে বহু রথী-মহারথী ফুটবলার খেলে গেছেন, ঘুরে গেছেন। পেলে নিজের সেরা সময়ে খেলে গেছেন। ঘুরে গেছেন অবসরোত্তর সময়েও। ম্যারাডোনাও দুই বার এসেছেন। অলিভার কানের বিদায়ী ম্যাচ দেখেছে কলকাতা। এছাড়া আইএসএল-এর সৌজন্যে মাতেরাজ্জি, পিরেস, রবার্তো কার্লোস, রোনালদিনহোদের মতো সুপারস্টার ঘুরে গেছেন কলকাতা। মেসি আর্জেন্টিনা দল নিয়ে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুবভারতীতে প্রদর্শনী ম্যাচ খেলেছেন।
মন্তব্য করুন