বলিউডের প্রথম সারির পরিচালকদের মধ্যে যাঁর নাম দর্শক ও সমালোচকদের কাছে সমাদৃত, তিনি হচ্ছেন অনুরাগ কাশ্যপ। এই মায়ানগরীকে বিদায় জানাচ্ছেন এ স্বনামধন্য পরিচালক। হঠাৎ এ সিদ্ধান্ত নিলেন কেন তিনি? কারণ বলিউড নিয়ে তিনি নাকি মহাবিরক্ত। সন্তোষজনকভাবে কাজ করতে পারছেন না- এমন অভিযোগই করলেন অনুরাগ কাশ্যপ।
তিনি বলেন, বর্তমানে চলচ্চিত্রের মানোন্নয়ন অপেক্ষা ছবির বাণিজ্যিক দিকে বেশি মনোনিবেশ করা হয়। ছবির কাজ শুরুর আগেই স্থির হয়ে যাচ্ছে কীভাবে প্রচার করা হবে, লাভের অঙ্কের পরিমাণ কত হতে পারে ইত্যাদি। এ বিষয়টি নিয়েই তিনি হতাশ। অনুরাগ এমন জায়গায় ছবি বানাতে চান, যেখানে উদ্দীপনা থাকবে। তাই তিনি দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে পাড়ি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও জানান।
পরিচালক বলেন, যে যে ছবি ইতোমধ্যে তৈরি রয়েছে, সেগুলোর রিমেক করা হচ্ছে। এই মানসিকতাতেই আমার সমস্যা। এ ছাড়া নতুন প্রজন্মের অভিনেতাদের মধ্যে নেতিবাচক প্রবণতা তৈরি করছে ‘কাস্টিং এজেন্সি’। ভালো অভিনেতা হওয়ার প্রচেষ্টা নয়, বরং রাতারাতি তারকা হওয়ার পেছনে ছুটছেন তারা। তাতে আখেরে কারও লাভ হচ্ছে না, বরং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ছবি। তিনি বলেন, অভিনয়ের ওয়ার্কশপে নয়, শুধুই জিমে পাঠানো হচ্ছে তাদের। আদ্যপান্ত গ্ল্যামারকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
অনুরাগ বলেন, তাদের এমনভাবে মগজ ধোলাই করা হচ্ছে, তারা অভিনয়ে দক্ষতা চেয়ে প্রচারের আলোয় বেশি আকৃষ্ট হচ্ছেন। ছবি নির্মাতাদের সঙ্গে অভিনেতাদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে এবং এর জন্য দায়ী একমাত্র ‘কাস্টিং এজেন্সি’। নতুন প্রজন্মের অভিনেতাদের মাধ্যমে শুধুই অর্থ উপার্জন তাদের লক্ষ্য, নতুন অভিনেতা তৈরির দিকে তাদের নজর নেই বলেও জানান পরিচালক।
মন্তব্য করুন
বিনোদন ডেস্ক:
গত সাত বছর ধরে সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন সোনাক্ষী সিনহা ও জাহির ইকবাল। গত ২৩ জুন এ তারকা জুটি আইনি মোতাবেক বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। এর পর রিসেপশনের আয়োজন হয়। এ তারকা জুটির বিয়েতে ছিল না কোনো ধর্মীয় আচার। বিয়ের পর সোনাক্ষী ধর্ম পরিবর্তন করবেন না বলেও জানিয়েছিলেন জ়াহির ইকবালের বাবা।
এদিকে বিয়ের দিন রিসেপশেন দেখা যায়নি অভিনেত্রীর দুই ভাই লব সিনহা ও কুশ সিনহার। এ নিয়ে চারদিকে সমালোচনা শুরু হয়। বিয়েতে এসেছিলেন শত্রুঘ্ন সিন্হাসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। এ নিয়ে নেটিজেনদের মাঝে মিশ্র সমালোচনা হয়।
নানা রকম সমালোচনার মাঝে অবশেষে মুখ খুললেন লব সিন্হা। সামাজিকমাধ্যমে একটি পোস্ট করে সোনাক্ষী ও জ়াহিরের বিয়ে নিয়ে কথা বলেন তিনি। লব সিনহা বলেন, এত সমালোচনা সত্ত্বেও পরিবারের প্রতি তার ভালোবাসা কোনোভাবেই কমবে না। পরিবারই তার কাছে প্রাথমিক বিষয়।
কেন তিনি বিয়েতে উপস্থিত থাকেননি জানিয়ে লব সিনহা লিখেছেন— ‘কেন আমি বিয়েতে উপস্থিত থাকিনি, এটিই হলো প্রশ্ন! আমার বিরুদ্ধে কিছু মিথ্যে কথা প্রচার করে কোনো লাভ নেই। আমার কাছে সব সময় আমার পরিবারই অগ্রাধিকার পাবে।‘
এমন প্রশ্ন সোনাক্ষীর আরেক ভাই কুশ সিনহাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, সেই সময় লব বলেছিল— ‘দু’একটা দিন সময় দিন। আমার যদি মনে হয়, তা হলে আমি নিশ্চয়ই এই প্রশ্নের উত্তর দেব।‘
বিয়েতে আসেন শত্রুঘ্ন সিনহা। বাবা হিসেবে মেয়ের বিয়েতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়বেন এটাই স্বাভাবিক। সিনহা পরিবারের নয়নমণি সোনাক্ষী সিনহা। মা-বাবার চোখের মধ্যমণি। তাই বিয়ের দিনে বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। কন্যার জীবনের নতুন ইনিংসে যেমন তিনি উচ্ছ্বসিত, তেমনি চাপাকান্না বুকে কষ্ট।
নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট ‘অওরিয়েত’-এ ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনদের সাক্ষী রেখে আইনি বিয়ে সারেন সোনাক্ষী সিনহা ও জাহির ইকবাল। পরনে নবদম্পতির দুধ সাদা পোশাক। মেয়ের পাশেই হাসিমুখে দাঁড়িয়েছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা।
সেই অনুষ্ঠানে প্রবীণ অভিনেতা বললেন, ‘মেয়েকে পছন্দের পাত্রের হাতে তুলে দেবেন বলে সব বাবাই এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। জাহিরের সঙ্গে আমার মেয়েকে সব থেকে বেশি খুশি থাকতে দেখেছি। তারা সুখে থাকুক, এ প্রার্থনাই করি।‘
জাহির ইকবালের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শত্রুঘ্ন সিনহা বলেন, ‘গুড বয়’ জাহির। খুব ভালো ছেলে। আমার মেয়েকে ভালো রাখবে ওৃ।‘ তিনি আরও বলেন, ’৪৪ বছর আগে আমি একজন সফল, সুন্দরী ও ভীষণ ট্যালেন্টেড একটি মেয়েকে নিজের পছন্দে বিয়ে করেছিলাম। সে হচ্ছে পুনম সিনহা। আজ আমার মেয়ে সোনাক্ষীর পালা। ওর পছন্দই আমাদের পছন্দ। ওর নিজের জীবনসঙ্গী বেছে নেওয়ার এই সিদ্ধান্তকে আমি পূর্ণ সমর্থন করি।‘
উল্লেখ্য, এর আগে সোনাক্ষী-জাহিরের বিয়ের খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ্যে আসতেই শোনা গিয়েছিল শত্রুঘ্ন নাকি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেছিলেন— এই প্রজন্মের সন্তান কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন মনে করে না। ওরা শুধু নিজেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
সেই থেকেই জল্পনার সূত্রপাত যে, জামাই হিসেবে জাহির ইকবালকে হয়তো পছন্দ নয় শত্রুঘ্ন সিনহার তাই এমন কথা বলেছিলেন! তবে বিয়ের দুদিন আগেই নিন্দুকদের ‘চুপ’ করে দিয়ে জাহির ইকবালকে বুকে টেনে নেন শত্রুঘ্ন সিনহা।
মন্তব্য করুন
১৯৬৬ সালের ঐতিহাসিক ছয় দফা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন সদ্য প্রয়াত অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান ফারুক। তখন তার নামে ৩৬টি মামলায় হয়। ছাত্র রাজনীতিতে তিনি তখন বেশ সক্রিয়, সিনেমা অভিনয় নিয়ে কোনো ভাবনাই ছিল না তার।
তবে একের পর এক যখন মামলা হতে থাকল তখন তার বন্ধুরাই বলল, ‘সিনেমায় ঢুকে যাও।’ সেই ঘটনার বিবরণ দিয়ে ফারুক বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন, ‘আমার নামে হয়রানিমূলক ৩৬টি মামলা হয়। এগুলো থেকে বাঁচার জন্য আমার কিছু বন্ধুবান্ধব বলে, চলচ্চিত্রে ঢুকে যাও। এরপরই চলচ্চিত্রে আসি।’
ফারুকের প্রথম সিনেমা ‘জলছবি’। ছবিটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘১৯৬৮ সালে ছবিটির শুটিং শুরু হয় কিন্তু মুক্তি পায় ১৯৭১-এ। মুক্তির তারিখ ২৫-এ মার্চ বা এর দুই কী তিন দিন আগে, ঠিক মনে নেই। ছবিতে আমার সহকর্মী ছিলেন কবরী। বলা যায়, আমার সিনেমাজীবন শুরুই হয় কবরীর সঙ্গে।’
সাক্ষাৎকারে চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পীদের পারিশ্রমিক নিয়েও আক্ষেপ করতে শোনা যায় অভিনেতাকে। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়েই তিনি জানান প্রথম সিনেমা ‘জলছবি’র পারিশ্রমিক কত ছিল। ফারুক বলেন, ‘আমাকে যথাযথ সম্মান ও সম্মানী দেওয়া হয়নি। আমাকে প্রথম ছবিতে পাঁচ শ টাকা দেওয়া হয়েছিল।’
বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে তিনি অভিনয় করেছেন ‘আবার তোরা মানুষ হ’, ‘আলোর মিছিল’, ‘সুজন সখী’, ‘লাঠিয়াল’, ‘সূর্যগ্রহণ’, ‘মাটির মায়া’, ‘নয়নমনি’, ‘সারেং বৌ’, ‘গোলাপি এখন ট্রেনে’, ‘নাগরদোলা’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘কথা দিলাম’, ‘মাটির পুতুল’, ‘সাহেব’, ‘ছোট মা’, ‘এতিম’, ‘ঘরজামাই’, ‘মিয়া ভাই’র মতো অসংখ্য সিনেমায়।
ফারুক তার অভিনয়ের জন্য ১৯বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে মনোনীত হয়েছিলেন। কিন্তু তার হাতে পুরস্কার উঠেছিল কেবলই একবার। অবশ্য ২০১৬ সালে তাকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। অভিনয়ের বাইরে তিনি ঢাকা ১৭ আসনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন।
মন্তব্য করুন
দেশীয় শোবিজের মডেল ও অভিনেত্রী হুমায়রা সুবহা। তিনি বরাবরই আলোচনায় থাকতে পছন্দ করেন। অভিনয়ের চেয়ে তার ব্যক্তিজীবন নিয়ে চর্চা বেশি হয়। সম্প্রতি এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
সেখানে তিনি জানান, বিয়ে করার জন্য এখনও তার মনের মানুষ খুঁজে পাননি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ‘গ্লোবাল স্টার মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’-এর অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমার দুটি ইচ্ছা ছিল। একটি হলো, আমি সিনেমার নায়িকা হবো এবং মিডিয়াতে সবাই আমাকে চিনবে ও ভালোবাসবে। আরেকটি হলো, আমি একজন ভালো ও সুন্দর গৃহিণী হবো। আমার ছোট্ট একটি সংসার হবে, দুটি বাচ্চা থাকবে, একজন ভালো স্বামী থাকবেন। আমি সংসারটাকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখবো। তবে এখনও আমার মনের মানুষ খুঁজে পাইনি।’
মন্তব্য করুন
ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদের করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির একদিনের মধ্যে জামিন পেয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। আজ সোমবার আত্মসমর্পণ করলে তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। জামিন পাওয়ার পর পরীমণি আদালত থেকে ফিরে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলেন।
তিনি ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘শুরু থেকেই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলাম, এখনও আছি। আমি আইনের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আর আপনারা যেভাবে আমাকে সাপোর্ট করেছেন, সেটা দেখে আমার দুঃখের সব মেঘ কেটে গেছে। আপনাদের সবার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।’
পরীমণি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমার কিছুই বলার নেই। গতকাল থেকে আপনারা যেভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন, আমি সারাজীবন সেই ভালোবাসার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব। আমি ধন্য।’
তিনি বলেন, ‘আইনের প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল এবং আমি বিশ্বাস করি, আমি ন্যায়বিচার পাব। আপনারা আমার পাশে থাকবেন। আজ যেমন ভালোবাসা নিয়ে বাড়ি ফিরছি, সেই ভালোবাসার সঙ্গে জয় নিয়ে যেন বাড়ি ফিরতে পারি। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
২০২২ সালের ৬ জুলাই পরীমণির বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ঢাকা জেলার পরিদর্শক মো. মনির হোসেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরীমণি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাদের বিরুদ্ধে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহল পান করেন এবং দামি ক্লাবে ঢুকে পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ না করেই চলে যান। পরীমণি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা করে হয়রানি ও ভয় দেখান।
আরও বলা হয়, ২০২১ সালের ৯ জুন রাতে সাভারের বোট ক্লাবে পরীমণি বাদী নাসির উদ্দিনকে ডেকে তার সঙ্গে কিছু সময় বসতে বলেন। এক পর্যায়ে পরীমণি নাসির উদ্দিনকে বিনামূল্যে ব্লু লেবেল হুইস্কি বোতল পার্সেল দেওয়ার জন্য চাপ দেন। নাসির উদ্দিন রাজি না হওয়ায় পরীমণি তাকে গালমন্দ করেন এবং এক পর্যায়ে গ্লাস ও মোবাইল ফোন ছুড়ে মারেন, যাতে নাসির উদ্দিন মাথায় ও বুকে আঘাত পান।
মামলায় আরও বলা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন এবং ভাঙচুর করেন। এই ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পরীমণি সাভার থানায় বাদীসহ দুজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
এছাড়া, একই বছরের ৫ আগস্ট বনানী বাসা থেকে র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হন পরীমণি। পরে বনানী থানায় মাদক মামলায় তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। ২৭ দিন পর তিনি জামিনে মুক্তি পান।
মন্তব্য করুন
বিনোদন ডেস্কঃ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ওপেন কনসার্টের আয়োজন করবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। সেখানে গাইবেন বিভিন্ন প্রজন্মের একঝাঁক শিল্পী।
বিজয় দিবসের এই কনসার্টে জেমসসহ গাইবেন খুরশিদ আলম, সৈয়দ আব্দুল হাদী, বেবী নাজনীন, কনক চাঁপা, মনির খান, রাফা, প্রীতম, ইমরান, কনা, মৌসুমী, জেফার ও একদল লোকশিল্পী। এ ছাড়া কনসার্টে অংশ নেবে ডিফারেন্ট টার্চ, সোলস, আর্ক, শিরোনামহীন, আর্টসেল, সোনার বাংলা সার্কাসের মতো বেশ কয়েকটি ব্যান্ড।
আজ মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানের উদয় টাওয়ারে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এই কনসার্টের ঘোষণা দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী।
এ বছর সার্বজনীনভাবে বিজয় দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। ভিন্নদেশী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন থেকে মুক্তি ও নতুন প্রজন্মকে দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত করাতে ১৬ ডিসেম্বর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের এই কনসার্টে বাংলাদেশের গান ও সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে বলে জানানো হয়েছে।
১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৩টা থেকে শুরু হয়ে কনসার্ট চলবে রাত ১১টা পর্যন্ত। তরুণ প্রজন্মকে এই কনসার্টে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।
মন্তব্য করুন
নতুন মা হওয়া বলিউডের তারকা অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন বলেছেন মেয়ের জন্য যখন তাকে রাত জাগতে হয়, তখন কোনো কোনো সময়ে সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যায় পড়ে যান তিনি। এর কারণ হল 'ঘুম কম হওয়ার ক্লান্তি'।
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, গেল সপ্তাহে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘লাইভ লাভ লাফ ফাউন্ডেশন’র অনুষ্ঠানে নতুন মা হওয়ার পর কী ধরনের সমস্যার মধ্য দিয়ে তাকে যেতে হচ্ছে সে সব বলেছেন দীপিকা। মানসিক চাপ এবং ঘুম না হওয়ার কারণে কী কী ঘটছে সেসব নিয়েও কথা বলেন নায়িকা।
অভিনেত্রী বলেন, “যখন ঠিকমত ঘুম হয় না, অতিরিক্ত স্ট্রেস থাকে তখন আমার সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হয়, আবার ভুলভাল সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলি।” চলতি বছর ৮ সেপ্টেম্বর কন্যা সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন দীপিকা ও রাণবীর সিং। দীপিকা তার এই সময়ের দুঃখ, কষ্ট, রাগ নিয়েও কথা বলেন।
তিনি জানান, “এটা একদম স্বাভাবিক। মানুষমাত্রই তার রাগ, কষ্ট হবে। আর এই অনুভূতিগুলো আমাদের অনেক কিছুই শেখায়। কিন্তু এগুলো থেকে আমি কী শিখছি, পজেটিভলি কীভাবে তাতে রিঅ্যাক্ট করছি সেটাই আসল। কাজের মধ্যে থাকতে হবে। ধৈর্য ধরতে হবে।”
সন্তান জন্মের পর দীপিকা জানিয়েছিলেন, তিনি তার মেয়ের যতœ ন্যানির হাতে ছাড়তে চাইছেন না। তার এবং রাণবীরের সিদ্ধান্ত হল তারা নিজে হাতে মেয়েকে বড় করবেন। এ কাজে বড়জোর তাদের দুই পরিবারের সদস্যরা সঙ্গে থাকতে পারেন।
এছাড়া এখনই মেয়ের ছবি প্রকাশ করতে রাজি নয় দীপিকা ও রাণবীর। তারা চাইছেন প্রচারের আলো থেকে সন্তানকে দূরে রাখতে। এমনকি সন্তানের বয়স এক মাসের বেশি হলেও তার নাম প্রকাশ করেননি তারকা দম্পতি।
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ২০১০ সালে সুন্দরী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শোবিজ জগতে যাত্রা শুরু করেন। এর পর থেকে তিনি বিজ্ঞাপন, নাটক এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কাজ করে দর্শকদের মন জয় করেছেন। তবে, বড়পর্দায় নিজেকে দেখার স্বপ্ন ছিল তার অনেক দিনের। ১৪ বছরের সেই অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে তার স্বপ্ন পূরণ হলো। গতকাল শুক্রবার দেশের ২০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘প্রিয় মালতী’।
শুটিংয়ের হিসাবে এটি মেহজাবীনের দ্বিতীয় সিনেমা হলেও, এটি তার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র। তাই বড়পর্দায় নিজেকে দেখার অভিজ্ঞতা তার জন্য ভীষণ আবেগঘন।
মেহজাবীন বলেন, ‘ছোটপর্দায় যারা কাজ করেন, তাদের প্রায় সবারই ইচ্ছা থাকে বড়পর্দায় নিজেকে দেখার। আমার ক্ষেত্রেও একই রকম। ছোটপর্দার কাজ করতে করতেই বড়পর্দার স্বপ্ন দেখতাম। অবশেষে “প্রিয় মালতী” দিয়ে সেই স্বপ্ন পূরণ হলো।’
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি নিজের ফেসবুকে একটি বার্তা দেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘আজ আমার জীবনের অন্যতম কাঙ্ক্ষিত দিন। এই দিনটির জন্য আমি ১৪ বছর ধরে অপেক্ষা করেছি এবং সাধনা করেছি।’
মেহজাবীন আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি আমার জীবনের প্রতিটি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই। ২০১০ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত যারা আমার পাশে থেকেছেন—প্রতিটি মেন্টর, সহশিল্পী, পরিচালক, সহকারী, ক্রু মেম্বার, মেকআপ আর্টিস্ট, কোরিওগ্রাফার এবং ইন্ডাস্ট্রির সহকর্মীরা—সবাইকে।’
‘প্রিয় মালতী’ সিনেমায় নিজের নামে অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। এটি পরিচালনা করেছেন শঙ্খ দাশগুপ্ত। সিনেমাটিতে আরও অভিনয় করেছেন আজাদ আবুল কালাম, সমু চৌধুরী, নাদের চৌধুরী, শহীদুল আলম সাচ্চু, মোমেনা চৌধুরী, রিজভী রিজু, শাহজাহান সম্রাট, আনিসুল হক বরুণ প্রমুখ। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে ফ্রেম পার সেকেন্ড।
মন্তব্য করুন
বিনোদন ডেস্ক:
বলিউড বাদশা শাহরুখ খান বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে আহমেদাবাদের কেডি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। বুধবার (২২ মে) সকালে অসুস্থ বোধ করায় তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল কিং খানকে।
জানা গেছে, তীব্র তাবদাহের জেরেই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। তার অসুস্থতার খবর প্রকাশ্যে আসতেই গত চব্বিশ ঘণ্টায় সোশ্যাল মিডিয়ায় একেবারে ঝড় বয়ে গেছে! তবে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও আপাতত চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই চলতে হবে শাহরুখ খানকে।
বৃহস্পতিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েই আহমেদাবাদ থেকে স্পেশাল চার্টার্ড বিমানে মুম্বাইয়ের উদ্দেশে উড়ে যাচ্ছেন বাদশা। যেহেতু ডিহাইড্রেশন হয়ে বুধবার সকালে বিপত্তি ঘটেছিল, তাই কিং খানকে আপাতত বিশ্রামে থাকার পরামর্শই দিয়েছেন চিকিৎসা।
এদিনই আবার বন্ধু জুহি চাওলা জানিয়েছেন, আগামী ২৬ মে ফাইনাল ম্যাচে উপস্থিত থাকবেন বাদশা। তবে চিকিৎসকদের এমন সাবধান বাণীর পর আদৌ সেই ম্যাচে কিং খান নাইট শিবিরকে উৎসাহ দিতে মাঠে উপস্থিত থাকতে পারবেন কিনা- সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
বিগত কয়েকদিন ধরে ভীষণ ব্যস্ততার মধ্যে কেটেছে শাহরুখের। নাইট শিবিরের পাশে থাকতে গত সোমবারই ভোট দিয়ে আহমেদাবাদে পৌঁছেছিলেন। এদিকে আহমেদাবাদে এখন তাপপ্রবাহ চলছে। এর কারণেই বুধবার অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
ফলে বেলা বাড়তেই দেরি না করে মাল্টি স্পেশালিটি কেডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলিউড সুপারস্টারকে। হাসপাতালে শাহরুখের ভর্তি হওয়ার খবর শুনে এদিন বিকেলেই মুম্বই থেকে আহমেদাবাদে ছুটে গিয়েছেন স্ত্রী গৌরী খান।
জানা গেছে, তীব্র গরমের কারণেই ‘হিটস্ট্রোক’ হয়েছে শাহরুখের। তবে বাদশার শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে গত চব্বিশ ঘণ্টায় তার টিমের পক্ষ থেকে কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করায়, অনেকেই সন্দিহান ছিলেন। শেষে শাহরুখের অসুস্থতা নিয়ে তার ম্যানেজার পূজা দাদলানি মুখ খুলেছেন।
মন্তব্য করুন
বলিউড অভিনেতা জায়েদ খান যিনি সিনেমা 'ম্যায় হুঁ না'-এ লক্ষ্মণের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন, ব্যক্তিগত জীবনে সুজান খানের ভাই এবং হৃত্বিক রোশনের প্রাক্তন শ্যালক। শাহরুখ খানের ছোট ভাইয়ের চরিত্রে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হলেও বলিউডে তাঁর বাকি সিনেমাগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ ছিল। তবে অভিনয়ে ফ্লপ হলেও জায়েদ খান একজন সফল ব্যবসায়ী এবং প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক।
জায়েদ খান পরিচালক সঞ্জয় খানের ছেলে এবং অভিনেতা ফিরোজ খানের ভাগ্নে। ২০০৩ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি বলিউডে পা রাখেন। তাঁর প্রথম সিনেমা ‘চুরা লিয়া হ্যায় তুমনে’ বক্স অফিসে ব্যর্থ হলেও, ২০০৪ সালের ‘ম্যায় হুঁ না’ সিনেমায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করে তিনি দর্শকদের নজর কাড়েন। এরপর ‘দশ’ সিনেমাও গড়পড়তা সাফল্য পেয়েছিল।
২০০৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত, জায়েদ আরও ১০টি সিনেমায় অভিনয় করেন, যার মধ্যে ছিল ‘ফাইট ক্লাব’, ‘মিশন ইস্তাম্বুল’ এবং ‘তেজ’। কিন্তু এই সিনেমাগুলোও বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘শরাফত গয়ি তেল লেনে’ সিনেমাটিও কোনো সাফল্য আনতে পারেনি।
২০১৭ সালে তিনি টিভি শো ‘হাসিল’ দিয়ে অভিনয়ে ফেরার চেষ্টা করেছিলেন। মোট ১৫টি ছবিতে অভিনয়ের মধ্যে জায়েদের হিট সিনেমার সংখ্যা মাত্র ১টি, ১৩টি ফ্লপ, এবং একটি গড়পড়তা সিনেমা।
ব্যবসায়িক সফলতা ও সম্পত্তি
অভিনয়ে ব্যর্থ হলেও জায়েদ খান ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে সফল। বিভিন্ন স্টার্টআপ এবং ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করে তিনি বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন। একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০২৪ সালে জায়েদ প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক, যা বলিউডের শীর্ষ তারকা যেমন রণবীর কাপুর (৫৫০ কোটি), প্রভাস (৪০০ কোটি), এবং আল্লু অর্জুন (৩৫০ কোটি)-এর থেকেও বেশি।
এক সাক্ষাৎকারে জায়েদ বলেছিলেন, "মানুষের উচিত নিজের সামর্থ্যের মধ্যে থাকা। যদি ফেরারি কেনার সামর্থ্য থাকে, তবে মার্সিডিজ কিনো; আর যদি মার্সিডিজ কেনার সামর্থ্য থাকে, তবে ফিয়াট কিনো।" তিনি সামাজিক মিডিয়ার যুগে মানুষের অযথা প্রতিযোগিতাকে দায়ী করেছেন এবং সবাইকে দায়িত্বশীলভাবে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
২০২৪ সালে জায়েদ তাঁর ইনস্টাগ্রামে অভিনয়ে ফেরার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। তবে তাঁর কামব্যাক প্রজেক্ট নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তিনি জানিয়েছেন, নিজের ব্যবসা এবং অভিনয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রেখে এগিয়ে যেতে চান।
অভিনয়ে সফল না হলেও জায়েদ খানের ব্যবসায়িক দক্ষতা এবং বাস্তববাদী জীবনদর্শন তাঁকে তাঁর সমসাময়িকদের থেকে আলাদা করেছে।
মন্তব্য করুন
নির্মাতা আদনান আল রাজীবের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। শোবিজ জগতে এই খবরটি কারও অজানা নয়। এবার তাদের এই সম্পর্ককে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ করতে চলেছেন এই জুটি।
চলতি মাসেই আদনান আল রাজীবের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবেন মেহজাবীন ও রাজীব। এর একদিন আগে, অর্থাৎ ২৩ ফেব্রুয়ারি গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হবে। ঢাকার অদূরের একটি রিসোর্টে এই বিয়ের আয়োজন চলছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, আদনান আল রাজীবের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে শুরু থেকেই নীরব মেহজাবীন চৌধুরী। বিয়ের খবর নিয়েও কোনো মন্তব্য করেননি এই অভিনেত্রী। তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
২০১৯ সালে আদনান আল রাজীবের সঙ্গে ঢাকার একটি শপিং মলে মেহজাবীনের হাত ধরে হাঁটার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এরপর থেকেই তাদের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন ছড়ায়। পরবর্তীতে এই জুটিকে কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এবং বিদেশেও ঘুরতে দেখা গেছে।
মেহজাবীন চৌধুরী ২০০৯ সালে একটি রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে মিডিয়া জগতে প্রবেশ করেন। এরপর থেকে তিনি নাটকে নিয়মিত অভিনয় করে আসছেন। তবে এখনও পর্যন্ত তিনি কোনো চলচ্চিত্রে অভিনয় করেননি। অন্যদিকে, আদনান আল রাজীব দেশের অন্যতম জনপ্রিয় নির্মাতা হিসেবে পরিচিত।
সূত্র: ইত্তেফাক
মন্তব্য করুন