স্পোর্টস ডেস্ক:
৮ জুলাই ২০১৪। ব্রাজিলের ঐতিহাসিক মারাকানা স্টেডিয়ামের বাইরে দর্শকদের হইহুল্লোড় আর উচ্ছ্বাস। স্টেডিয়ামের ভেতরে ব্রাজিল-জার্মানির মধ্যকার ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনাল উপলক্ষে সব আয়োজন সম্পন্ন। সেখানকার দর্শকদের আনন্দ অভিব্যক্তি দেখে রোমাঞ্চকর এক লড়াই শুরু হওয়ার প্রহর গুনছে পুরো ফুটবলবিশ্ব।
টুর্নামেন্টে তখন পর্যন্ত দুই দলই অপরাজিত। কোয়ার্টার ফাইনালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলতে নেমে ইনজুরির স্বীকার ব্রাজিলের প্রধান তারকা নেইমার জুনিয়র হাসপাতালে। আর টানা দুই ম্যাচে হলুদকার্ড দেখে নিষিদ্ধ দলের মূল ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভা।
ব্রাজিলের দুই তারকা না থাকলেও আশা করা হচ্ছিল, দুর্দান্ত এক সেমিফাইনালই দেখবে বিশ্ব। কারণ, ২০০২ বিশ্বকাপে এই জার্মানিকেই ২-০ গোলে হারিয়ে পঞ্চম শিরোপা জিতেছিল ব্রাজিল।
খেলা শুরুর আগে মারাকানা স্টেডিয়ামের ভেতরের চিত্র।
কিন্তু কে জানতো, কিছুক্ষণ পরই লেখা শুরু হবে ব্রাজিল ফুটবলের কালো অধ্যায়। যে কালোতে ঢাকা পড়বে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের ইতিহাসের আগের সব ক্ষত। ব্রাজিলিয়ানদের হতে হবে সেমির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় খলনায়ক। ঘরের মাঠে টানা ৬২ ম্যাচে অপরাজিত সেলেসাওদের হজম করতে হবে ৭-১ গোলের ন্যাক্কারজনক হার।
টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট ব্রাজিলের সঙ্গে ফুটবল ইতিহাসের বিভীষিকাময় ঘটনাই ঘটেছিল সেদিন। ১১ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বলে ডানপায়ের শটে ব্রাজিলের জালে প্রথম কম্পন সৃষ্টি করেন টমাস মুলার। সেই তো শুরু। এরপর ২৯ মিনিটে ম্যাচের স্কোরলাইনের চিত্র ব্রাজিল ০-৫ জার্মানি।
গোল হজমের পর হতাশায় মুখ লুকাচ্ছেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার মার্সেলো।
মারাকানায় সেদিন ৬ মিনিটে ৪ গোল হজম করে ব্রাজিল। ২৩ মিনিটে জার্মানির মিরাস্লাভা ক্লোসা ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। এতে অনেক ব্রাজিল সমর্থকের অক্ষিকোটর থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে পানির স্রোত। এরপর একের পর এক গোলে সেই পানির স্রোত বইতে শুরু করে পুরো মারাকানায়।
টনি ক্রুসের প্রথম গোল উদযাপন করছে জার্মানি।
২৪ মিনিটে গোল করেন টনি ক্রস। তার ২ মিনিট পরই নিজের দ্বিতীয় গোল করেন জার্মান মিডফিল্ডার। ২৯ মিনিটে মাঝমাঠের খেলোয়াড় সামি খাদিরার গোলে ব্যবধান ৫-০ করে বিরতিতে যায় জার্মানি।
দ্বিতীয়ার্ধের ৬৯ ও ৭৯ মিনিটে আরও দুটি গোল করেন জার্মান ফরোয়ার্ড আন্দ্রে হর্স্ট স্কুরেল। এতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ব্রাজিল ০-৭ জার্মানি। ম্যাচের শেষ মিনিটে ব্রাজিলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন অস্কার (৭-১)।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আগামী ৬ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া আফগানিস্তান সিরিজে খেলবেন সাকিব আল হাসান। আজ বুধবার শেরে বাংলায় বোর্ডের মিটিংয়ের আগে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন বিসিবির সভাপতি ফারুক আহমেদ।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরুর সময় ঘনিয়ে এলেও এখনও দল ঘোষণা করা হয়নি। সাকিব এই সিরিজে খেলবেন কিনা, সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বিসিবির পক্ষ থেকে। সেজন্য সাকিবের সম্পর্কে জানতে চাইলে বোর্ড সভাপতি বলেন, “সাকিব আল হাসানের ব্যাপারে বলতে চাই, যেহেতু আফগানিস্তানের বিপক্ষে দলের নাম এখনও দেওয়া হয়নি, তাই তার (সাকিব) বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।”
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে টেস্ট খেলতে সাকিবকে বোর্ড নিষেধ করেছে, এই বিষয়ে স্পষ্টতা দিতে ফারুক বলেন, “সাকিবকে দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ টেস্ট খেলতে দেশে ফিরতে বাধা দেওয়ার ব্যাপারে বোর্ডের কোনো দায় নেই। আমরা ওই পরিস্থিতির সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে জড়িত নই। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সরকার এবং সাকিব (জড়িত) ছিল। আমরা শুধু সহায়ক ভূমিকা পালন করেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি যাতে সাকিব ঘরের মাঠে খেলতে পারে।”
তিনি আরও বলেন, “সাকিব শুধু একজন খেলোয়াড় নন, তিনি আগের সরকারের (পতিত শেখ হাসিনা সরকার) সময়ে একজন এমপি ছিলেন। সেক্ষেত্রেও কিছু বিষয় আছে। সব মিলিয়ে সরকারের চিন্তাভাবনা আর ক্রিকেট বোর্ডের ভাবনা এক ছিল না। আমি একজন প্রাক্তন খেলোয়াড় হিসেবে দেখেছি, একজন ছেলে ১৭ বছর ক্রিকেট খেলেছে। সে একজন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, বাংলাদেশ জন্য অনেক কিছু করেছে। আমি বিশ্বাস করি, যদি সে খেলতে পারতো, তাহলে এটি ভালো হতো।”
ফারুক আহমেদ যোগ করেন, “আমাদের অন্যান্য বিষয়গুলো দেখতে হবে। সেগুলো বিবেচনা করে সে শেষ মুহূর্তে আসতে পারেনি। তবে বোর্ডের করার কিছু ছিল না। এটি সম্পূর্ণ আইনি বিষয় এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়। এটি ছিল সাকিব এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উপর নির্ভরশীল। বোর্ডের এ ব্যাপারে কিছু করার ছিল না।”
তিনি আরও বলেন, “বোর্ডের নির্দেশ অনুযায়ী যদি সাকিব আসতেন, তাহলে আমরা যথাযথ নিরাপত্তা দিতে পারতাম। যেহেতু তিনি আসেননি, তাই এ নিয়ে কথা বলার কোনো মানে নেই।”
সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হোমভেন্যু হিসেবে নিয়ে এই সিরিজ আয়োজন করবে আফগানিস্তান। ৬ নভেম্বর সিরিজের প্রথম ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৯ ও ১১ নভেম্বর সিরিজের বাকি দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
মন্তব্য করুন
তামিম ইকবাল-সাকিব আল হাসানের পারস্পারিক দ্বন্দ্বের কথা একাধিকবার গণমাধ্যমে এসেছে। যদিও এ নিয়ে কখনই স্পষ্টভাবে কিছু বলেননি এই দুই ক্রিকেটারের কেউই। অথচ একটা সময় তাদের বন্ধুত্বের গভীরতা কতটা ছিল, তা সবারই জানা। লম্বা সময়ের এই সম্পর্কে সম্প্রতি কিছুটা ভাটা পড়লেও অধিনায়ক তামিমের প্রশংসা করতে একটুও কার্পণ্য করেননি সাকিব।
পরিসংখ্যান অধিনায়ক তামিমের পক্ষে কথা বললেও অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন এই অভিজ্ঞ ওপেনারের সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে। বিশেষ করে ওয়ানডেতে, গত কয়েক মাস ধরেই কথা বলছে না তার ব্যাট। গতকাল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচে দীর্ঘ ৯ মাস পর হাফ সেঞ্চুরির দেখা পেলেও প্রশ্নবিদ্ধ ছিল তার স্ট্রাইকরেট। ব্যাট হাতে তার এমন ফর্মের কারণেই প্রশ্ন উঠছে তার নেতৃত্ব নিয়েও। তবে তামিমের নেতৃত্বেই আস্থা রাখার পক্ষে মত সাকিবের।
সোমবার ইংল্যান্ডে একটি অনুষ্ঠানে এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার বলেন, 'এগুলো তো সবই প্রাথমিক পর্যায়। এখানে যে ভুলগুলো হচ্ছে কিংবা যে ভালো জিনিসগুলো হচ্ছে এসবই বিশ্বকাপ বা এশিয়া কাপ থেকে ঠিক হওয়া শুরু হবে। আমাদের সামনে খুব বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচও নেই। আমি নিশ্চিত কোচ, অধিনায়ক এসব চিহিৃত করে। তারা খুবই ভালো চিন্তা করে যে কোন জায়গাতে আরও ভালো করলে আরও একটু ভালো হতো। আমি নিশ্চিত কখনই কোনো দলের নেতা, দেশের প্রধান দেশের জন্য বা দলের জন্য খারাপ চায় না। তাদের ইন্টেনশন কখনই খারাপ থাকে না।সিদ্ধান্ত ঠিক, ভুল সবই হতে পারে।'
এবছর ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বকাপ। কন্ডিশন আর নিজেদের শক্তিমত্তা বিবেচনায় এই মেগা আসরে বাংলাদেশের বড় সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই। এই বিশ্বকাপ ঘিরে নিজেদের সম্ভাবনা নিয়ে বেশ আশাবাদী সাকিবও।
বিশ্বকাপের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, 'আইসিসির টুর্নামেন্টে কন্ডিশন সবসময় ফেয়ার থাকে। সব দলের জন্যই ব্যাপারগুলো একই রকম। আমাদের সবকিছুই ভালো করতে হবে, ভালো রেজাল্ট করতে হবে। সবশেষ বিশ্বকাপে আমাদের ভালো সুযোগ ছিল সামান্য কিছু কারণে হয়ত সফল হতে পারিনি।'
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
৮ জুলাই ২০১৪। ব্রাজিলের ঐতিহাসিক মারাকানা স্টেডিয়ামের বাইরে দর্শকদের হইহুল্লোড় আর উচ্ছ্বাস। স্টেডিয়ামের ভেতরে ব্রাজিল-জার্মানির মধ্যকার ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনাল উপলক্ষে সব আয়োজন সম্পন্ন। সেখানকার দর্শকদের আনন্দ অভিব্যক্তি দেখে রোমাঞ্চকর এক লড়াই শুরু হওয়ার প্রহর গুনছে পুরো ফুটবলবিশ্ব।
টুর্নামেন্টে তখন পর্যন্ত দুই দলই অপরাজিত। কোয়ার্টার ফাইনালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলতে নেমে ইনজুরির স্বীকার ব্রাজিলের প্রধান তারকা নেইমার জুনিয়র হাসপাতালে। আর টানা দুই ম্যাচে হলুদকার্ড দেখে নিষিদ্ধ দলের মূল ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভা।
ব্রাজিলের দুই তারকা না থাকলেও আশা করা হচ্ছিল, দুর্দান্ত এক সেমিফাইনালই দেখবে বিশ্ব। কারণ, ২০০২ বিশ্বকাপে এই জার্মানিকেই ২-০ গোলে হারিয়ে পঞ্চম শিরোপা জিতেছিল ব্রাজিল।
খেলা শুরুর আগে মারাকানা স্টেডিয়ামের ভেতরের চিত্র।
কিন্তু কে জানতো, কিছুক্ষণ পরই লেখা শুরু হবে ব্রাজিল ফুটবলের কালো অধ্যায়। যে কালোতে ঢাকা পড়বে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের ইতিহাসের আগের সব ক্ষত। ব্রাজিলিয়ানদের হতে হবে সেমির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় খলনায়ক। ঘরের মাঠে টানা ৬২ ম্যাচে অপরাজিত সেলেসাওদের হজম করতে হবে ৭-১ গোলের ন্যাক্কারজনক হার।
টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট ব্রাজিলের সঙ্গে ফুটবল ইতিহাসের বিভীষিকাময় ঘটনাই ঘটেছিল সেদিন। ১১ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বলে ডানপায়ের শটে ব্রাজিলের জালে প্রথম কম্পন সৃষ্টি করেন টমাস মুলার। সেই তো শুরু। এরপর ২৯ মিনিটে ম্যাচের স্কোরলাইনের চিত্র ব্রাজিল ০-৫ জার্মানি।
গোল হজমের পর হতাশায় মুখ লুকাচ্ছেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার মার্সেলো।
মারাকানায় সেদিন ৬ মিনিটে ৪ গোল হজম করে ব্রাজিল। ২৩ মিনিটে জার্মানির মিরাস্লাভা ক্লোসা ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। এতে অনেক ব্রাজিল সমর্থকের অক্ষিকোটর থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে পানির স্রোত। এরপর একের পর এক গোলে সেই পানির স্রোত বইতে শুরু করে পুরো মারাকানায়।
টনি ক্রুসের প্রথম গোল উদযাপন করছে জার্মানি।
২৪ মিনিটে গোল করেন টনি ক্রস। তার ২ মিনিট পরই নিজের দ্বিতীয় গোল করেন জার্মান মিডফিল্ডার। ২৯ মিনিটে মাঝমাঠের খেলোয়াড় সামি খাদিরার গোলে ব্যবধান ৫-০ করে বিরতিতে যায় জার্মানি।
দ্বিতীয়ার্ধের ৬৯ ও ৭৯ মিনিটে আরও দুটি গোল করেন জার্মান ফরোয়ার্ড আন্দ্রে হর্স্ট স্কুরেল। এতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ব্রাজিল ০-৭ জার্মানি। ম্যাচের শেষ মিনিটে ব্রাজিলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন অস্কার (৭-১)।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আগামী মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি জোরদারে প্রতিটি দেশ খেলায় ব্যস্ত।
বাংলাদেশ দল নিজেদের শেষ সময়ের প্রস্তুতি জোরদারে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে। ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে দুই ম্যাচ। দুটি ম্যাচে টানা জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
বিশ্বকাপের আগে টানা দুই ম্যাচ জয়ের পরও হাতাশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার বলছেন- জিম্বাবুয়ে এবং যুক্তরাষ্ট্রের মতো তুলনামূলক দুর্বল দলের সঙ্গে জিতে আত্মবিশ্বাস তেমন পাওয়া যাবে না। তার চেয়ে ভারত-পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের মতো ক্রিকেট পরাশক্তি দলগুলোর সঙ্গে খেলতে পারলে ভালো হতো।
ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের সাকিব আল হাসান বলেছেন, জিম্বাবুয়ে আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে খেলে বিশ্বকাপের স্বপ্ন দেখা উচিত নয়। বিশ্বকাপ পুরো আলাদা একটা মঞ্চ, অনেক চাপ থাকে। সেই চাপ কাটিয়ে উঠলেই ভালো পারফরমেন্স হবে। তবে গতবারের থেকে এবারের পারফরমেন্স ভালো করার চেষ্টা তো থাকবেই দলের, সেক্ষেত্রে গ্রুপপর্বে তিনটি ম্যাচ জিততেই হবে।
জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ যেহেতু আমাদের অজানা, তাই সেখানে তাদের বিরুদ্ধে খেলার সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু একদম দুর্বল প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে খেলে কখনো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে নামার প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব নয়। গতবার নিউজিল্যান্ড আর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সিরিজ খেলে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
মন্তব্য করুন
গোল যেন হচ্ছিলই না! তবে যখন হলো, তখন একেবারে নাটকীয়ভাবে—যোগ করা সময়ে মাত্র দুই মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল। বদলি হিসেবে নামা দারউইন নুনেজের সেই দুই গোলেই ব্রেন্টফোর্ডের মাঠ থেকে ২-০ গোলের জয় নিয়ে ফিরল লিভারপুল।
ম্যাচের শুরু থেকেই লিভারপুল ছিল আধিপত্য বিস্তারকারী দল। আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে সময় যত গড়িয়েছে, তাদের চাপ ততই বেড়েছে। কিন্তু গোলের দেখা কিছুতেই মিলছিল না।
অন্যদিকে, স্বাগতিক ব্রেন্টফোর্ড খেলেছে প্রতি আক্রমণের কৌশলে। বেশ কয়েকবার সুযোগ পেলেও দুর্বল ফিনিশিংয়ের কারণে তা কাজে লাগাতে পারেনি তারা।
লিভারপুল অবশ্য একের পর এক ব্যর্থ আক্রমণের পরও আশা হারায়নি। শেষ পর্যন্ত যোগ করা সময়ে তাদের ধৈর্যের ফল মেলে।
৯১ মিনিটে ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ডের নিচু পাস থেকে গোল করে লিভারপুলের সমর্থকদের স্বস্তি দেন নুনেজ। এরপর, ৯৩ মিনিটে হার্ভে এলিয়টের বাড়ানো পাস থেকে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন এই উরুগুইয়ান ফরোয়ার্ড। দুই মিনিটের ব্যবধানে করা এই দুই গোলেই জয় নিশ্চিত করে লিভারপুল।
এই জয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল ইয়ুর্গেন ক্লপের দল। ২১ ম্যাচে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে রয়েছে লিভারপুল। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আর্সেনালের পয়েন্ট ৪৩, ফলে তাদের সঙ্গে লিভারপুলের ব্যবধান এখন সাত পয়েন্ট।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
গত বছরের জুনে ফ্রান্সের ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেন লিওনেল মেসি। মায়ামিতে ভিড়েই দলকে শিরোপা জিতিয়েছেন মেসি। তবে ব্যক্তিগত অর্জন ছিল না। অবশেষে ইউরোপ ছাড়ার ১০ মাস পর সুখবর পেলেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। এপ্রিল মাসে মেজর লিগের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন তিনি।
মায়ামিতে যোগ দিয়ে দারুণ পারফরম্যান্স করলেও চলতি বছরটা ভালো যায়নি মেসির। ইনজুরির কারণে অনেক ম্যাচেই খেলতে পারেননি। তবে গত মাসে মাঠে ফিরে দারুণ ছন্দে ছিলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা। তারই পুরস্কার এই মাসসেরা হওয়া।
এপ্রিল মাসে মায়ামির হয়ে সবগুলো ম্যাচেই মাঠে ছিলেন মেসি। ৪ ম্যাচ খেলে একটি ম্যাচেও হারেনি ডেভিড বেকহ্যামের যৌথ মালিকানাধীন এই দলটি। ম্যাচগুলোতে প্রতিপক্ষের জালে ১২ গোল দিয়েছেন মেসি-লুইস সুয়ারেজরা। এই ১২ গোলের ১০টিতেই অবদান আছে মেসির। নিজে ৬টি গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন আরও ৪টি গোল।
ইনজুরির কারণে এই মৌসুমের অনেকগুলো ম্যাচে মাঠের বাইরে থাকলেও মেজর লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা মেসিই। ৯ গোল করেছেন এই আর্জেন্টাইন জাদুকর। ৮টি করে গোল করে যৌথভাবে দুই নম্বরে আছেন রিয়েল সল্ট লেকের কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ড ক্রিস্তিয়ান আরাঙ্গো ও ডিসি ইউনাইটেডের বেলজিয়ান ফুটবলার ক্রিস্টিয়ান বেনটেকে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
আগামী ২০ জুন কোপা আমেরিকার ট্রফি ধরে রাখার অভিযান শুরু করবে আর্জেন্টিনা। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবেন লিওনেল মেসিরা। একটিতে প্রতিপক্ষ লাতিন আমেরিকার ইকুয়েডর, আরেকটিতে মধ্য আমেরিকার গুয়েতেমালা।
আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) কাল আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যাচ দুটির প্রতিপক্ষ ও ভেন্যু নিশ্চিত করেছে।
কোপা আমেরিকার আগে আর্জেন্টিনা দলের প্রীতি ম্যাচের খবর জানা গিয়েছিল আগেই। তবে একটি ম্যাচের প্রতিপক্ষ ও ভেন্যুর বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না। এএফএ ওয়েসবাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ৯ জুন শিকাগোর সোলজার ফিল্ড স্টেডিয়ামে ইকুয়েডরের বিপক্ষে খেলবে আর্জেন্টিনা। আর গুয়েতেমারার বিপক্ষে ম্যাচটি হবে ১৪ জুন ওয়াশিংটন ডিসিতে।
দুটি ম্যাচের মধ্যে লাতিন আমেরিকান দল ইকুয়েডরকে প্রস্তুতির জন্য সেরা প্রতিপক্ষ মনে করছেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। ২০২৬ বিশ্বকাপের আঞ্চলিক বাছাইয়ে এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচ খেলে মাত্র একটিতে হেরেছে ইকুয়েডর, সর্বশেষ পাঁচটিতে ৩ জয় ২ ড্র তাদের। কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা–ইকুয়েডর দু দলই নিজ গ্রুপ থেকে প্রত্যাশিতভাবে এগোতে পারলে মুখোমুখি দেখা হবে কোয়ার্টার ফাইনাল বা সেমিফাইনালে।
ইকুয়েডরকে ‘কঠিন প্রতিপক্ষ’ আখ্যা দিয়ে স্কালোনি বলেন, খেলোয়াড়েরা লম্বা একটা মৌসুম শেষ করে খেলতে নামবে। অনেকেরই মৌসুমজুড়ে প্রচুর ম্যাচ খেলতে হয়েছে। যে দুটি ম্যাচ আছে, এর মধ্যেই দল প্রস্তুত হয়ে যাবে। ইকুয়েডর কঠিন প্রতিপক্ষ। আর গুয়েতেমালা ম্যাচে অনেক দর্শক হয়। সেটাও ভালো ম্যাচই হবে। কারণ, মানুষ দিন শেষে ভালো ফুটবলই দেখতে আসে।
এদিকে কোপা আমেরিকায় প্রতিটি দলকে ২৩ জনের পরিবর্তে ২৬ জনের স্কোয়াড ঘোষণার সুযোগ দিয়েছে আয়োজক কর্তৃপক্ষ। এর আগে উয়েফাও এবারের ইউরোয় ২৬ জনের দলের অনুমোদন দিয়েছে।
কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ ২০ জুন কানাডার বিপক্ষে, আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম। ২৫ জুন নিউজার্সিতে দ্বিতীয় ম্যাচের প্রতিপক্ষ চিলি। আর ২৯ জুন মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে গ্রুপ পর্বের শেষ প্রতিপক্ষ পেরু।
মন্তব্য করুন
ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) পারফর্ম করা তরুণ ক্রিকেটারদের চান রবি শাস্ত্রী। এদের গড়ে তুলতে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের সাময়িক সময়ের জন্য দলের বাইরে চান ভারতের সাবেক এই কোচ। অবশ্য ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যদি রোহিত-কোহলিরা ফর্মে না থাকেন বা ধারাবাহিক না হন- সেক্ষেত্রে ওই সময়ে এগিয়ে থাকা ক্রিকেটারকেই দলে চান তিনি।
এবারের আইপিএলে দারুণ পারফর্ম করছেন ইয়াশভি জয়সাওয়াল, জিতেশ শর্মা, তিলক ভার্মা, নেহাল ওয়াধেরা, রিঙ্কু সিং, প্রভসিমরান সিং, আনমলপ্রীত সিংদের মতো ক্রিকেটাররা। জয়সাওয়াল, রিঙ্কু, জিতেশরা যেমন আন্তর্জাতিক তারকাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিয়মিত রান করে দল জেতাচ্ছেন, বাকিরাও প্রয়োজন অনুযায়ী দারুণ খেলছেন।
বিশেষ করে ১২০-৩০ বা ১৭০-৮০, এমনকি দুইশর বেশি স্ট্রাইক রেটেও রান করছেন অনেকেই। এসব প্রতিভাবানদের হারাতে চান না শাস্ত্রী। দ্রুতই তাদের ভারতীয় দলে চান সাবেক এই ক্রিকেটার।
শাস্ত্রী বলেন, 'এরপর প্রথম যে টি-টোয়েন্টি সিরিজই আসে, এই তরুণদের খেলানো উচিত। এদের সামনে আনা উচিত। তাদের এখনই প্রস্তুত করা উচিত। রোহিত, কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আগেই প্রমাণিত। আপনি জানেন তারা কী করতে পারে।'
'আমি আইপিএলে পারফর্ম করাদেরই দলে চাইব যেন তারা সুযোগ পায়। এতে তারাও যেমন সুযোগ পাবে, রোহিত-কোহলিরাও ওয়ানডে আর টেস্ট ক্রিকেটের জন্য নিজেদের সতেজ রাখতে পারবে।'
ক্রিকইনফোর সেই অনুষ্ঠানে শাস্ত্রীর এমন আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়া হয়, 'তাহলে রোহিত, কোহলি বা লোকেশ রাহুলরা কি জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না?'
জবাবে শাস্ত্রী বলেন, 'এক বছর অনেক লম্বা সময়। কেউ ফর্মে থাকতে পারে। ফর্ম হারাতেও পারে। আপনার ওই সময়ের সেরা ক্রিকেটারকে খুঁজে বের করতে হবে। অবশ্যই অভিজ্ঞতা বা ফিটনেস- এসবও বিবেচনায় আসবে। কে সেই মুহূর্তে ধারাবাহিক, রান করছে কিনা, কোথায় রান করছে- এসবও দেখতে হবে।'
'দলে সঠিক পজিশনের জন্য সঠিক ক্রিকেটারকে দরকার। কেউ যদি ফ্র্যাঞ্চাইজিতে তিন-চারে ব্যাটিং করে তাহলে জাতীয় দলে তাকে দিয়ে আপনি ওপেন করাবেন বা ছয়ে নামাবেন- ব্যাপারটা কিন্তু তেমন নয়।'
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস ডেস্ক:
একের পর এক রেকর্ড গড়েই যাচ্ছে বায়ার লেভারকুসেন। জাভি আলোনসোর অধীনে দলটি গতকাল আইনট্রাঙ্কট ফ্রাঙ্কফুর্টকে ৫-১ উড়িয়ে দেয়। ফলে বুন্দেসলিগায় ৪৮ ম্যাচ ধরে অপরাজিত দলটি। এর মাধ্যমে বেনফিকার করা ৫৯ বছরের পুরনো রেকর্ড স্পর্শ করল তারা।
ইউরোপিয়ান দল হিসেবে ৫৯ বছর আগে ৪৮ ম্যাচ ধরে অপরাজিত ছিল পর্তুগালের ক্লাবটি। লেভারকুসেন আর এক ম্যাচ জিতলেই ভেঙে যাবে সেই রেকর্ড। ইউরোপে রেকর্ড গড়তে আর এক ম্যাচ অপরাজিত থাকার দরকার তাদের।
নিজেদের পরের ম্যাচ লেভারকুসেন খেলবে রোমার বিপক্ষে। ইউরোপা লিগের ওই ম্যাচে অন্তত ড্র করতে পারলেই সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়বে তারা। রোমার বিপক্ষে সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ২-০ গোলের জয় পেয়েছিল জাভির শিষ্যরা।
গতকাল ফ্রাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে ৫-১ গোলের জয়ে লেভারকুসেনের হয়ে গোল করেন গ্রানিত জাকা, প্যাট্রিক সিক, এক্সেকুয়েল প্যালাসিউস, জেরেমি ফ্রিমপং ও ভিক্টর বোনিফেস।
মন্তব্য করুন
ব্যাট-বল হাতে আবার ফিরছেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এশিয়ান লিজেন্ডস লিগে খেলার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে তার। এই টি-টোয়েন্টি লিগে তিনি এশিয়ান স্টারসের জার্সি গায়ে মাঠে নামতে পারেন। আগামী ১০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এই লিগ। টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষ তাদের ইনস্টাগ্রামে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
কিছুদিন আগে লিজেন্ডস নাইন্টি টুর্নামেন্টে দুবাই জায়ান্টসের হয়ে খেলার কথা ছিল সাকিবের। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এবার এশিয়ান স্টারসের হয়ে খেলতে দেখা যাবে বাংলাদেশের আরেক ক্রিকেটার অলক কাপালিকেও। তার সতীর্থ হিসেবে থাকবেন ভারতের কেদার যাদব, শাহবাজ নাদিম, শ্রীলঙ্কার দিলশান মুনাবিরা, লাহিরু থিরিমান্নে, শেহান জয়াসুরিয়া এবং আফগানিস্তানের হামিদ হাসান। ভারতে অনুষ্ঠিতব্য এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশেরও একটি দল অংশ নিচ্ছে।
বাংলাদেশ টাইগার্সের হয়ে খেলবেন তামিম ইকবাল, মোহাম্মদ আশরাফুল, নাঈম ইসলাম, নাদিফ চৌধুরী, আরিফুল হক, জিয়াউর রহমান, শুভাগত হোম, তুষার ইমরান, ধীমান ঘোষ, মেহেদী মারুফ, আবুল হাসান রাজু, মুক্তার আলী, ইলিয়াস সানি, জুবায়ের হোসেন, শফিউল ইসলাম এবং মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন। ফলে বাংলাদেশ টাইগার্সের বিপক্ষে খেলতে দেখা যেতে পারে সাকিব আল হাসানকে। ১২ মার্চ বাংলাদেশ টাইগার্স ও এশিয়ান স্টারসের মধ্যে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া ১০ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় ইন্ডিয়ান রয়্যালসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ টাইগার্স। ১১ মার্চ আফগানিস্তান পাঠানস এবং ১৪ মার্চ শ্রীলঙ্কান লায়ন্সের বিপক্ষে খেলবেন তামিম ও আশরাফুলরা। দুটি এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার ম্যাচ শেষে ১৮ মার্চ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে, ২০২৪ সালে ভারত সফরে গিয়ে টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন সাকিব। মিরপুরে নিজের শেষ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ করলেও রাজনৈতিক কারণে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশে ফেরা হয়নি তার। এমনকি কিছুদিন আগে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) খেলার জন্য দল-বদলও করেছিলেন সাকিব। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে খেলার কথা থাকলেও পরদিন ডিপিএল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন তিনি।
বাংলাদেশ টাইগার্স: মোহাম্মদ আশরাফুল (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, নাঈম ইসলাম, নাদিফ চৌধুরী, আরিফুল হক, জিয়াউর রহমান, শুভাগত হোম, তুষার ইমরান, ধীমান ঘোষ, মেহেদী মারুফ, আবুল হাসান রাজু, মুক্তার আলী, ইলিয়াস সানি, জুবায়ের হোসেন, শফিউল ইসলাম এবং নাজিমউদ্দিন।
এশিয়ান স্টারস: সাকিব আল হাসান, অলক কাপালি, দিলশান মুনাবিরা, সৌরভ তিওয়ারি, মেহরান খান, লাহিরু থিরিমান্নে, কেদার যাদব, শেহান জয়াসুরিয়া, মাহবুব আলম, আয়ান খান, শাহবাজ নাদিম, সেকুগে প্রসন্ন, পারবিন্দার আওয়ানা, হাশতি গুল, হামিদ হাসান এবং অভিমন্যু মিঠুন।
মন্তব্য করুন